মতামত – সূচনা থেকে ৭ নভেম্বর, ২০১৩
এই সাইটের যাত্রার শুরুর থেকে সূচনা থেকে ৭ নভেম্বর, ২০১৩ পর্যন্ত আপনাদের মন্তব্য ও পরামর্শ এখানে আছে। এখানে নতুন কোন মন্তব্য/পরামর্শ না করার জন্য অনুরোধ করা হচ্ছে। নতুন মন্তব্য/পরামর্শ এর জন্য এখানে যান:
এই সাইটের যাত্রার শুরুর থেকে সূচনা থেকে ৭ নভেম্বর, ২০১৩ পর্যন্ত আপনাদের মন্তব্য ও পরামর্শ এখানে আছে। এখানে নতুন কোন মন্তব্য/পরামর্শ না করার জন্য অনুরোধ করা হচ্ছে। নতুন মন্তব্য/পরামর্শ এর জন্য এখানে যান:
আমরা সবগুলো হাদীস সংবলিত একটি বিশাল তথ্যভাণ্ডার ওয়েবসাইট চাই যেখানে সার্চ বক্সে কোন হাদীসের উদ্ধৃতি লিখে সার্চ বাটনে ক্লিক করলে তার উৎসসহ সমস্ত হাদীসগুলো প্রদর্শিত হবে।
আপনি http://iahadith.wordpress.com/ সাইটটি দেখতে পারেন।
এখনো কাজ চলছে।
আপনাদের সহযোগীতা একান্ত কাম্য।
TAFSIR.BOOK E SAYDEE
As-salamu-alaikum-wa-rahmatullah
islamiboi.wordpress.com site er Porichalak derke janai amader antarik Subechha O ridoy vora valobasa. amra Quran Majide Porechi Je “Tomra Anugatya Koro Sudhumatro Allah ebong tar Rasuler” taha hole amra bangali manush Quran-Hadish er tafseer pore jibon bidhan chalabar niyam padhati pariskar korte parchi na ! sorbo khettre motoved hoa ache ! tachara amra hanafi majhabi ! se khetre amar mone hoi “Masnade Ajam Imam Abu Hanfia” ketab ti sampurna jana darkar.. a jabat ami onek ketab porechi.. sudhumatra “Masnade Ajam Imam Abu Hanfia” ey ketabti kono ketab khana theke pachhi na. tachara ami goto masee requst korechilam. ekhon o porjonta kono reply ney ? otoeb ami mone kori “Masnade Ajam Imam Abu Hanfia” ketab ti sokol vai ke jana proyojon.. jodi amar ey request apnara pore thaken taha hole reply korben kindly…………..
সালমান ফারসি (রাঃ) জম্ম ও মৃত্যুর তারিখ কেউ বলেতে পারবেন অথবা তিনি কতবছর জিবীত ছিলেন?
Onar jonmo tarikh ba mrittu tarikh likhito nai, 200 ba 300 bosor hayat (Jibonkal) er bapar e reference paoa jaay.
“kitabul jihad” er boier likha show kore na
Sahih Hadis gulo er prottek ta tei (Sahih Bukhari, Sunan Nasai) alada ‘Kitabul Jihad’ ase, shekhan theke easily porte parben with acurate hadis……..
adobe pdf readerer update version use koren. R tao na hole Bangla font e problem ase. onek beshi kore bangla font install koren nen dekhben thik hoye gese. amaro ei somossha slio pore onek beshi font install deyar por thik hoye gese.
can you please upload Bangla Miskat Shareef ??????
I wish your success. May Allah help your preaching Islam. I request you that always post authentic books from authentic libraries of Bangladesh, such as, Tawheed Publications, Ahle Hadith Library, Husain Al Madani Library, Hadith Foundation Library Rajshahi etc. Also please never publish books of the writer those are followers of Mazhab instead of Quran and Sahih Hadith.
Zajakallahu Khairan,
Vai, pagol er moto kotha bola chaira den!! Majhab er follower tarai jara shothik Sunnah er poth dhorar jonno critical decision ( jegula Quran-Hadis e direct deoa nai ) solve korara jonno 4 majhaber Imamgon ( Imam Shafi, Imam Malek, imam Abu Hanifa and Imam Ahmad Ibn Hanbal) er decisions follow kore.
Shobar uddeshshe bolte chai –
Shokol majhab e shothik, shob majhab er onusharigon e sahih vabe sunnah er follower. Kono majhab e vool na, because shokol Imamgon e bosor er por bosor, nijeder shara jibon baay kore ijtihaad er madhdhome majhabi faisala guli disen. Jara bole, amra majhab manina, tara prokritopokhkhe Hadis bikrito-kari goshthi, ebong eder opo-jonmo hoise matro 1 century, eder kaaj hadis cutting kore nijeder shubidhamoto mongora fatwa deowa!!!!!
Recent century te kisu fitnabaaj o dhandabaaj lok bair hoise, jara kina sihah sittah ( Pure 6 – Bukhari, Muslim, tirmiji , Ibn Majah, Nasai, Abu Dawd Sharif) er vool dhore, eder common akta motlob baji word hoilo ,”tahkik-krito”, orthat kono aak ‘Al-Bunny/Bugs Bunny/Honey Bunny’ naki Sahih Hadis keo Sahih korte try koira gese!!!!!!
Eder miththa o hotkari bitorko hoite shabdhan thakun!!!!!!!!
Erai shei fitna-baj jara namaj shoho shokol ibadat short korte chaay ( example – cutting Tarabi salat from 20 or more Raqats to less than 8 raqata!!!)!!!!!
Pagol naki!!! Kono imam bolen nai tar kothai sathik. Protteyk imam bole gechen, ” amar kothar biporite kono sahih hadith pele setai anusoron koro. ta chara imam Abu Hanifa RA to bolecheni tar udriti diye kono kotha bola boidha hobe na jadi na setar upojukto dalil paoa na jai. Quran hadith parun chinta karun bujhte chesta karun, murkher moto kotha bolbena na.
Ei Ummad guli ki nijeder k Quran Hadis er analysis e – imam SHafei (Rh) r Imam Abu hanifa (Rh) er cheyeo gaani vabe…………….jottoshob vondo kothakar!!!!!!!!!!!!!
Upore ullekhito library guli to bikar-groshtho r hadis cutting+opobakhkha er jonno famous………..Allah Rabbul Alamin eder hedayat daan korun.Amin!!!
Dear Dr Shamsuddin,
Kon Imam kothay bolechen emon kotha?
Borong Apnader la Majhabi imamra unader name ekta kotha bolen,
sahih e amar majhab.
Er ortho holo, amar majhab sahih hadiser uporei protisthito.
আল-বিদায়া ওয়ান নিহায়া (৫ম খন্ড) এর ৮৫ ও ৮৬ নং পৃষ্ঠা উধাও। এই পৃষ্ঠা দুইটা আপলোড করুন please.
onek donnobad apnake onek valo ektha kaj korsen apni vai
আসসালামুআলাইকুম,
DBHT-( ডিজিটাল বাংলা হাদিস টিম)-এ পক্ষ হতে শাহরিয়ার আজম বলছি। যাযাকাল্লাহ আপনাদের সুন্দর ওয়েবসাইটের জন্য। অত্যন্ত পরিশশ্রম করে দাওয়ার কাজ করেছেন। আপনারা হয়তো জানেন আমরা হাদিস সফটওয়্যার তৈরি করছি যা বাংলা+ ইংলিশ+ আরবী। আলহামদুলিল্লাহ অনেকদুর এগিয়েছি। বেশ কিছু হাদিসের পিডিএফ এখনো কোন ওয়েবে আমরা পাইনি যা আমাদের অত্যন্ত ও অতি দ্রুত প্রয়োজন। যদি আপনার এর কাজ করে থাকেন বা প্রসেসিং-এ থাকে(কয়দিন লাগবে জানাবেন) উপকৃত হতাম। যদি না করেন আমাদের একটু জানাবেন কষ্ট করে , মেলটা করেছি আপনাদের এজন্য যে আমাদের এ কাজে যাতে ডাবল কষ্ট না হয়।আমদের যা প্রয়োজন, যদি না করেন আমাদের জানাবেন—
তিরমিজির শেষ পার্ট- ৬ষ্ঠ খন্ড
মুসনাদে আহমেদের ৩য় ও এর পর যা আছে
মিশকাত (তাহকীককৃত)
দারীমি
আপনার নিকট দ্রুত উত্তরের প্রত্যাশায়.
শাহরিয়ার আজম
http://islamk-janun.blogspot.com/
http://www.facebook.com/dbht1
https://www.facebook.com/alquranscience
my mail- rub_sanjida@yahoo.com
tafsire RAWAIUL BAYAN BKOTHA THEKE DOWNLOAD KORBO……………………………………
সহিহ বুখারি সবগুলো খণ্ড ডাওনলোড করুন SALAFI BD থেকে
Salafi BD name ki acche naki!! ei kotha tai to bokami
vahi ami mojahid hote cai mojahid hoar tekhna bolon
তাফসীরে তাবারী শরীফ বাংলা অনুবাদ চাই।
kicu hadis patale opkrrito hotam
ছয় বছর চব্বিশ দিন ভারতীয় জালেমদের কারাগারে বন্দী থাকার পর, আল্লাহপাকের অপার অনুগ্রহেকতিপয় নওজোয়ানের দুঃসাহসী অভিযান ও ভারতীয় বিমান ছিনতাইয়ের মাধ্যমে অকল্পনীয়ভাবেআমর মুক্তিলাভ ওমুসলিম বিশ্বের গৌরব ইমারাতে ইসলামিয়া আফগানিস্তানে উপস্থিতির বিস্ময়করঘটনাবলী ও পরবর্তী তৎপরতা। জানতে পড়ুন “আযাদী ও লড়াই”।
আরও অনেক বই ডাউনলোড করার জন্য আসুন এখানে—http://subahesadiq.wordpress.com/
assalamualikum , jonab ami all quran Arabic & bangla dawnload korty issuk pdf Sara?
দয়া করে আপনারা যে বই গুলো অনুবাদ করবেন সে গুলোতে যেন বাংলা দিয়ে যে কোন শব্দ সার্চ করা যায় । তাহলে অনেক ভাল হবে, আমরা সহজেই যে কোন শব্দ দিয়ে আমাদের প্রয়োজনীয় হাদিস গুলো খুঁজে নিতে পারব।
আর যদি পারেন শহীদুল্লহা খান মাদানীর লেখা নামায শিক্ষার একটা বই আছে দয়া করে সেটা আপলোড করলে ভাল হত।
Assalamualaiqum, hajrat sulaiman (a:) er full jiboni ta ki paoa jabe pdf e ? (bilkis r solaiman (a) er ghotona details) please…
Sura Baqar Ayat 187-196?
Sura Baqarah(2) Ayat 187-196 ?
আস সালামু আলাইকুম এই বই টা কি আপলোড করা সম্ভব কিনা? যারা কুরআন অর্থ সহ বুঝতে চায় তাদের জন্য অত্যন্ত উপকারী। শব্দার্থে আল-কুরআন – আধুনিক প্রকাশনী (০১-১০ খন্ড)
দুনিয়া থেকে ইসলামের নাম-চিহ্ন মুছে ফেলার ষড়যন্ত্রে মেতে উঠেছে খৃষ্টানরা।
অর্থ-মদ আর রূপসী নারীর ফাঁদে ফেলে ঈমান ক্রয় করতে শুরু করে মুসলিম
আমীর ও শাসকদের। একদল গাদ্দার তৈরী করে নিতে সক্ষম হয় তারা
সুলতান আইউবীর হাই কমান্ড ও প্রশাসনের উচ্চতরে। সেই স্বজাতীয় গাদ্দার ও
বিজাতীয় ক্রুসেডারদের মোকাবেলায় অরিরাম জিহাদ চালিয়ে যান ইতহাসশ্রেষ্ঠ বিজয়ী
বীর মুজাহিদ সুলতান সালাউদ্দীন আইউবী। তাঁর সেই শ্বাসরুদ্ধকর অবিরাম জিহাদের
নিখুঁত শব্দ চিত্রায়ন “ঈমানদীপ্ত দাস্তান”। আট খন্ডের বইটি শুরু করার পর শেষ
না করে স্বস্তি নেই।
ডাউনলোড লিংকঃ পার্ট১- http://tinyurl.com/lpzkgvt
পার্ট২-http://tinyurl.com/ko7actq
বাকী খন্ডগলো্ও ইনশাআল্লাহ তাড়াতাড়ি দেয়া হবে।
ভাই , বইগুলো কোন প্রকাশনী থেকে বের হয়ছে?
হিন্দু রাজা-মহারাজাদের আজন্ম স্বপ্ন রাম রাজত্বকে ভারত থেকে আরব পর্যন্ত বিস্তৃত করা। কেননা তাদের ভাষায় মুসলম্নরা কাবা ঘরের ৩৬০দেব-দেবীকে উৎখাত করে দেবালয় জবরদখল করেছে। কাবার একমাত্র অধিকার পৌত্তলিকদের। কাবা ঘর নাকি ভগবানের তৈরী প্রথম দেবালয়। কিন্তু সুলতান মাহমুদ গযনবী তাদের রাম রাজত্ব বিস্তারে বাধা হয়ে দাঁড়ালেন । মাহমূদের পিতা সুবক্তগীন তাকে অসীয়ত করে গিয়েছিলেন, বেটা! ভারতের রাজাদের কখনও স্বস্তিতে থাকতে বিবে না। এরা গযনী ষালতানাতকে উৎখাত করে পৌত্তলিকতার তুফানে কাবাকেও ভাসাতে চাচ্ছে। মুহম্মদ বিন কাসিমের সময়ের মত ভারতীয় মুসলমানদেরকে হিন্দুরা জোর জবরদস্তি হিন্দু বানাচ্ছে। এদের ঈমান রক্ষার্থে তোমাকে পৌত্তলিকতার দুর্গ গুড়িয়ে দিতে হবে। “ভারত অভিযান” বিশু্দ্ধ ইতিহাসের আলোকে রচিত সেই উপখ্যান, যা আপনাকে নিয়ে যাবে হাজার বছর আগের উপমহাদেশে।
ডাউনলোড লিংক- http://tinyurl.com/ktjr63o
ভাই আফ্রিকার দুলহান ডাউনলোড হচ্ছে না দয়া করে দেখবেন কি?
সাহিহ ইবনে খুজাইমা হাদিসটা খুব শিগ্রই যেন এখানে রাখা হই ডাউনলোড এর জন্নে।
এই বইগুলো আপলোড করলে সবার খুব উপকার হবে।
নবীজির নামায
ড শাইখ মুহাম্মদ ইলিয়াস ফয়সাল
মদীনা মুনাওয়ারাহ
পরিবেশক:
মাকতাবাতুল আশরাফ
ইসলামী টাওয়ার, ১১ বাংলাবাজার, ঢাকা- ১১০০।
প্রকাশক:
মুমতায লাইব্রেরী
ইসলামী টাওয়ার, ৬ষ্ঠ তলা
১১ বাংলাবাজার, ঢাকা- ১১০০
ফোন- ৭১৬৪৫২৭, ০১৭১১-১৪১৭৬৪
……………………………………….
তোহফায়ে আহলে হাদীস
শাইখুল হিন্দ মাওলানা মাহমুদ হাসান দেওবন্দী রহ।
সহজীকরন ও বিন্যাস :
শাইখুল হাদীস মুফতী সাঈদ আহমাদ পালনপুরী
মাওলানা আমীন পালনপুরী
প্রকাশনায় : দারুল হাদীস
ইসলামী টাওয়ার, দোকান নং- ২৪,
১১ বাংলাবাজার, ঢাকা- ১১০০
মূল্য : ২৩০ টাকা
……………………………………………….
হাদীস ও সান্নাহয় নামাযের পদ্ধতি
মাওলানা মুহাম্মদ আবদুল মালেক
প্রকাশক
মুহাম্মদ হাবীবুর রহমান খান
আল আবরার ট্রাষ্ট
৫০ বাংলাবাজার, ঢাকা-১১০০
ফোন : ৭১৬৪৫২৭, ০১৭১১১৪১৭৬৪]
প্রাপ্তিস্থান
মাকতাবাতুল আশরাফ
ইসলামী টাওয়ার (দোকান নং : ৫)
১১ বাংলাবাজার, ঢাকা ১১০০
…………………………………………………………….
ই’লাউস সুনান
লিখেছেন- আল্লামা মাওলানা জাফর আহমেদ উসমানী রহ.,,
ইসলামিক ফাউন্ডেশন কর্তৃক অনুবাদ হয়েছে।
মাযহাব সম্পর্কে 49টা ওয়ার্ড ফাইল। তারাতাড়ি ডাউনলোড করিয়া নিন।
http://www.mediafire.com/?ajn29esl5a5g5
বিশ্বজুড়ে জালিমের অত্যাচার ও মুজাহিদদের প্রতিরোধের সংবাদ যাদেরকে অস্থির করে তোলে,”মরণজয়ী মুজাহিদ” বইটির কাহিনী তাদের অন্তরকে ছুয়ে যাবে। আল্লাহর যে একনিষ্ট বান্দা জিহাদের পথের পথিক হওয়ার বাসনা রাখেন মরণজয়ী মুজাহিদের কাহিনী আবেগাল্পুত করবে…………..
ডাউনলোড লিংক– http://tinyurl.com/kht9lkc
Bulugul Maram bangla book ta chai plz
কিংবদন্তী বীর সেনানী হযরত আমর ইবনুল আস (রা) ইতিহাসখ্যাত রোম অভিযানের চমকপ্রদ কাহিনী সম্বলিত উপন্যাস…….
শেষ আঘাত-১।
ডাউনলোড লিংক- http://tinyurl.com/k59xkmk
একদা স্পেন আমাদেরই ছিল। সভ্য ইউরোপও ছিল আমাদেরই। খাক ও খুনের অগ্নিপরীক্ষা দিয়ে আমরা তা জয় করেছিলাম। দীর্ঘ আটশত বছর পর রক্ত অশ্রু ও হাহাকারভরা এক দুর্দিনে মুসলমানেরা ইউরোপ ছাড়া হন। শাসকের অবহেলা দুর্নীতি আর বিলাসিতার সাথে এ পতনে জড়িয়ে ছিল সেতারের রাগিনী নুপুরের নিক্কন আর ছলনাময়ী রূপসী কন্যা। সে কাহিনীই জীবন্ত হয়ে উঠে এসেছে আলতামাসের কলমে——–
ডাউনলোড লিংক—–http://subahesadiq.wordpress.com/2013/06/01/%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%AA%E0%A7%87%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%B0%E0%A7%82%E0%A6%AA%E0%A6%B6%E0%A7%80-%E0%A6%95%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE-%E0%A7%A7/
আস সালামু আলাইকুম। আল্লাহর রহমতে আমরা কিছু নতুন এবং দূর্লভ বই পাবলিশ করছি, সামনে আরও কিছু করবো, ইনশা\’আল্লাহ। আপনারা চাইলে অবশ্যই এসব বই শেয়ার করতে পারেন। আমাদের ব্লগে নিয়মিত চোখ রাখার আমন্ত্রণ রইলো।
আমাদের ব্লগের ঠিকানা : http://islamerboi.wordpress.com/
Jajah Kallah
Allah apnader sob kormo Jannater binimoy kobuk korun,
ehokal o porokaler jibon hok anek anek alokmoi,
ai kamonae Humayoun Kabir.
please tafsire tabari shorif bangla Pdf kobe load diban?
Name:- Rejaullah Rashid. S/o:- Md. Abdur Rashid. Uttar Dinajpur. West Bengal. INDIA
Assalamu Alaikum,
boi guliki sob Quraan O sohi hadith Anujayi achhe ki? Naki joif hadith milioto achhe? doya kore janaben. Dada. Please. E-mail:- rejaullahrashid@yahoo.com
Mob:- +91 8145767630
Assalamualaikum
Site te asadharon sundar haychy.
Allah apnader kubul karun.
boi ar sata audio thakla valo hoto jamon ronaggon silpogustir gan. asa kori agamita pabo insaallah.
khub valo Very good side
Assalamu Alaikum,
Insha Allah Apnader Srom Jannater Binimoy Allah Kobul Korun,Amra Sobai Apnader Jonno Doa Kori,
ami ‘Karagare Rat Din ‘ O Adhar Rater Bondini Boi duto Chai. Allah Apnader Srom Jannatul Ferdauser
binimoy kobul korun.amin .
Humayoun Kabir ভাই কারাগারের রাতদিন এখন নেটে পাওয়া যাচ্ছে। একটু খুজলেই পেয়ে যাবেন। আর দুই-একদিনের মধ্যে ”নব্য ফেরাউনের কারাগার” বইটি পাবেন ইনশাআল্লাহ।
Jajahkallah,
Vai Ami Zekr Namer Software ti Install kore bangla anubad porte pari
kintu search option a gia bangla likhte parina tai word search korte
parsina.Avro Load kora ase kintu kisutei search option a bangla likhte
parsina,plz help me .
Dear Brother
Amra Jihadi Preronai Ujjibito hote Chai,Afgan Ronanggon ,kasmir,filistin a je vaiera jibon moron juddo korse tader sei ovijan vittik kisu boi chai,plz give this book ASAP.
Bulugul Maram bangla book ta chai plz………………….
আমি কেন,কখন, কিভাবে ভারত গেলাম। সেখানে আমার মিশন কি ছিল। বাবরী মসজিদে কিভাবে উপস্থিত হলাম। কাশ্মীর কি উদ্দেশ্যে গেলাম। তদন্ত ও জিঙ্গাসাবাদের স্তর কিভাবে পার হলাম। প্রাথমিক তিনটি চর্টারিং সেন্টারে আমার উপর কি কি নির্যাতন হল। কারাগারের দিনগুলো কিভাবে কাটল ইত্যাদি সকল প্রশ্নের বিস্তারিত উত্তর জানতে হলে পড়ুন মওলানা মাসউদ আযহার (দাঃবাঃ) এর “কাশ্মীর রণাঙ্গণে“।
ডউনলোড লিংক- http://www.mediafire.com/?5tncb8bmvx4i1p9
লিংকে সমস্যা খাকায় নতুন ডাউনলোড লিংক- http://www.mediafire.com/?tt1bd4xgehi994v
আমেরিকা বনাম আফগানিস্থান যুদ্ধে কিল্লা-ই জঙ্গীতে অবরুদ্ধ তালেবান মুজাহিদীনদের সাথে উত্তরাঞ্চলীয় জোটের গাদ্দারী ও আফগান ভূমিতে মার্কিন অত্যাচারের কলজেছেঁড়া কাহিনী জানতে হলে পড়ুন ”হায় মানবতা! হায় বিশ্ববিবেক!!”
ডাউনলোড লিঙ্ক- http://www.mediafire.com/view/?l8jvco7fioe805k
আফগান জিহাদের অজানা কাহিনী-২।
জিহাদের সূচনা ও তার প্রেক্ষাপট, গেরিলা যুদ্বের বিস্ময়কর কাহিনী, নিজ চোখে দেখা ঘটনাবলীর বিবরণ,পৃথিবীর অন্যতম পরাশক্তির বিরূদ্ধ মুষ্ঠিমেয় নিঃসম্বল মুজাহিদের বিজয়লাভের ঈমানদীপ্ত দাস্তান। জিহাদ সম্পর্কে কুরআন ও হাদীসের শিক্ষা,জিহাদের ময়দানে তার অলৌকিক প্রতিক্রিয়া ও বর্তমান বিশ্বের উপর তার বিরল বিস্ময়কর ও সূদুরপ্রসারী প্রভাব সম্পর্কে জানতে হলে পড়ুন মুফতি রফি উসমানি(দাঃবাঃ) এর জানবাজ মুজাহিদ।
ডাউনলোড লিঙ্ক http://www.mediafire.com/?22uri85mn6chvjh
Bulugul Maram bangla book ta chai
আফগান জিহাদের সূচনা ও তার প্রেক্ষাপট, গেরিলা যুদ্বের বিস্ময়কর কাহিনী, নিজ চোখে দেখা ঘটনাবলীর বিবরণ,পৃথিবীর অন্যতম পরাশক্তির বিরূদ্ধ মুষ্ঠিমেয় নিঃসম্বল মুজাহিদের বিজয়লাভের ঈমানদীপ্ত দাস্তান। জিহাদ সম্পর্কে কুরআন ও হাদীসের শিক্ষা,জিহাদের ময়দানে তার অলৌকিক প্রতিক্রিয়া ও বর্তমান বিশ্বের উপর তার বিরল বিস্ময়কর ও সূদুরপ্রসারী প্রভাব সম্পর্কে জানতে হলে পড়ুন মুফতি রফি উসমানি(দাঃবাঃ) এর “আল্লাহর পথের মুজাহিদ”।
ডাউনলোড লিঙ্ক http://www.mediafire.com/view/?dmxc8sop46jmnx6
আস্সালামুআলাইকুম।
প্রিয় বন্ধুগন
আমি বাংলা ইসলামী কয়েকটা বই স্ক্যানিং করে অনেক পরিশ্রম করে পরিষ্কার ঝকঝকে PDF করেছি ই-বোকে পড়ার জন্য, প্রতিটা পরিবারের জন্য এই বই গুলা খুবই জরুরী আমি মনে করি। ইন্টারনেটে অনেক খোজাখুজির পর ফেভোরিট বই গুলা পাই নাই যে গুলা পাইলাম সে গুলার মান ভাল না এবং বই করার উপযোগী না তাই আমার স্ক্যানিং করা সব গুলা বই প্রিন্টারের মাধ্যমে অথবা যে কোন প্রেসে অর্ডার দিয়ে সহজ ভাবে বানানো সম্ভব হবে সব গুলা বইয়ের কভার পেইজ ঠিক রাখা হয়েছে বই বানানোর জন্য, বর্তমান প্রেক্ষাপটে চাহিদা অনুসারে বইয়ের অকাল দিনে আরো কিছু বই স্ক্যানিং করার চেষ্টা করতেছি যদি মহান আল্লাহ তা’লা আমাকে তওফিক দান করেন এবং আপনাদের দোয়া কামনা করি, আর আমার স্ক্যানিং করা বই গুলাতে স্টার চিহ্ন দেওয়া হল, ক্কোরান হাদিছ সহ আরো অনেক গুলা বই কালেকশন করা। তাই আপনারা কেহ ডাউনলোড করতে এই নিচের লিংক থেকে করতে পারবেন! জাযাকুমুল্লাহু খায়ের।
1. *Asan Fiqah (1) Bangla
Link:- http://www.mediafire.com/view/?datpndko67bnod9
2. *Hadiser Aloke Manob Jibon (1)
Link:- http://www.mediafire.com/view/?u3kzkg74q3qokle
3. *Adyae Masnunah (Bangla Dua Book)
Link:- http://www.mediafire.com/view/?vdyi1umd49oj701
4. *Tajwid Bangla
Link:- http://www.mediafire.com/view/?naft7uu0b08fttf
5. *Qaydah Bangla (The Arabic Alphabet)
Link:- http://www.mediafire.com/view/?csvmmn71h4m3phy
06. *Prayer Time Paris – 2013 – Method UOIF Link:-http://www.mediafire.com/view/?rbpqiq3n97dad46
07. *Am Para -30-
Link:- http://www.mediafire.com/view/?u4i6z4d1mb4rqlj
08.*Bengali Meaning of the Quran sura names
Link:- http://www.mediafire.com/view/?tce1o73a79u16g
09. Saydee Parliament Speech – 1997.mp3
Link:- http://www.mediafire.com/?j37cov1qk09cqc5
10. Quranulkarim Bangla Translation
Link:- http://www.mediafire.com/view/?6q84615n8gy0ac6
11. Quran Shareef (Simple Bengali Translation)
Link:- http://www.mediafire.com/view/?bnzp575hd1yvb9q
12. Riyadus Saliheen Bangla (1-4 Parts All Combined)
Link:- http://www.mediafire.com/view/?du3uiojwuijx7q0
13. Ar Raheequl Makhtoom
Link:- http://www.mediafire.com/view/?f9r1l03y67yvfs6
14. * Islami Shongoton
Link:- http://www.mediafire.com/view/?471ph4k99tslh4h
15. *Islami Andolon Shafoller Shortaboli
Link:- http://www.mediafire.com/view/?ft5z09ql233qaq2
16. *Islamer Hakikot
Link:- http://www.mediafire.com/view/?op8tl54kcfu1wf8
17. *Namaz Ruzar Hakikot
Link:- http://www.mediafire.com/view/?kdk55xktlxkf90l
আলহামদুলিল্লাহ, মুহাম্মদ ওমর ফারুকের দুইটি বই আপলোড করা হল।
১.কুরআন ও হাদীসের আলোকে সামুদ্রিক অভিযান।
http://www.mediafire.com/view/?l8t8dzciitpv84q
২.মুজাহিদ ও শহীদদের বিস্ময়কর ঘটনাবলী।
http://www.mediafire.com/view/?65xn87y96refoc6
সাইয়েদ কুতুব শহীদ (রাহ:)। বর্তমান যুগে ইসলামি জাগরণের সূচনা হয়েছে তার পেছনে অন্যতম অবদান এই মহান ব্যক্তির। তাঁর “ফাসির মঞ্চ থেকে বলছি” বইটি যারা ইসলামী আন্দোলনের করেন বা ইসলামের বিজয়কে জীবনের মাকসাদ করেছেন তাদের জন্য রয়েছে অমূল্য দিকনির্দেশনা। উল্লেখ্য আমার নিজস্ব কোন সাইট না থাকায়, বইটি আপনাদের ওয়েবসাইট এ যোগ করার এবং সবার সাথে শেয়ার করার অনুরোধ রইল।জাযাকাল্লাহ।
ডাউনলোড লিঙ্ক http://www.mediafire.com/?our54k68fj6gzby
সামনে আর্ও কিছু বই দিবে ইনশাআল্লাহ।
যে বইগুলো স্ক্যান চলছে-
১.আল্লাহর পথের মুজাহিদ-মুফতি রফি উসমানি(দাঃবাঃ)।
২.জানবাজ মুজাহিদ-মুফতি রফি উসমানি(দাঃবাঃ)।
৩.মরনজয়ী মুজাহিদ-মল্লিক আহমেদ সর্ওয়ার।
Assalamu Alaikum
Apnara diner je kedmot kore cholesen ta amader bimohito korse,Allah Apnader sab Staff der ke dunia o akhirater proktoto kollan dan korun.
Comment likhte pari ar na pari amader hridoyer govir valobasa sob somoi apnader chhue thake .Valo thaken .
Assalamu Alaikum
Thanks a lot for your afford and Zazakallah.
Please Provide us books “Tafsirul Quran”by Imam Kurtubi (RA) If you can in Bengali format.
It will help us a lot.
again
Thanks a lot for your afford and Zazakallah.
muharram somporke boi upload korun………..o hazrat abdul qadir jilali (as) somporke boi upload korun…
muharram somporke boi upload korun
Saydee Parliament Speech – 1997.mp3
Link:- http://www.mediafire.com/?j37cov1qk09cqc5
সহিহ বুখারি ১ থেকে ১০ খণ্ড তাওহীদ পাবলিকেশন্স, আল বিদায়া ওয়ান নিহায়া ৮ম খণ্ড, এবং ইসলামের ইতিহাস ইসলামিক পাবলিকেশন্স এর সবগুলি খণ্ড দয়া করে PDF করে যদি দিতেন তাহলে অনেক উপকার হত।
আস্সালামুআলাইকুম।
জনাব,
আমি বাংলা ইসলামী কয়েকটা বই স্ক্যানিং করে অনেক পরিশ্রম করে পরিষ্কার ঝকঝকে PDF করেছি ই-বোকে পড়ার জন্য, প্রতিটা পরিবারের জন্য এই বই গুলা খুবই জরুরী আমি মনে করি। এই বই গুলো আপনাদের ওয়েব সাইটে আপলোড করতে পারবেন কি না। যদি আপনাদের মন মত হয় এবং আপলোডে কোন প্রকার অসুবিধা না হয়, সম্মানীত পাঠক বৃন্দ আপনারা কেহ ডাউনলোড করতে এই নিচের লিংক থেকে করতে পারবেন! জাযাকুমুল্লাহু খায়ের।
1. Asan Fiqah (1) Bangla
Link:- http://www.mediafire.com/view/?datpndko67bnod9
2. Hadiser Aloke Manob Jibon (1)
Link:- http://www.mediafire.com/view/?u3kzkg74q3qokle
3. Adyae Masnunah (Bangla Dua Book)
Link:- http://www.mediafire.com/view/?vdyi1umd49oj701
4. Tajwid Bangla
Link:- http://www.mediafire.com/view/?naft7uu0b08fttf
5. Qaydah Bangla (The Arabic Alphabet)
Link:- http://www.mediafire.com/view/?csvmmn71h4m3phy
6. Prayer Time Paris – 2013 – Method UOIF Link:-http://www.mediafire.com/view/?rbpqiq3n97dad46
7. Am Para -30-
Link:- http://www.mediafire.com/view/?u4i6z4d1mb4rqlj
8.Bengali Meaning of the Quran sura names
Link:- http://www.mediafire.com/view/?tce1o73a79u16gw
Assalamu Alaikum wa rahmatullahe wa barakatuhu
Alhamdulliha, Anek Mohath Kaj Korchen.
1. Hazrath Wayes Qoruni (rah.) er Biography Book Chai.
2. Behesthi 10 Jan Romoni Book Chai.
3. Al Bidayah wa al Nihaya 8th Part Ekto quick Scan korben Anugrho kore. Amin
AS SALAMUALIKUM,
PRIO MUSOLMAN BHAI O BONERA MUSOLMAN ER NAM BABOHAR KORE JOTO SHOB AJIDI ISLAM PROCHAR KORAR JONNO JEVABE UTTA PORE LEGASE SOTTO ISLAM K DHOGSHO KORAR JONNO. MON GORA KORE ALLAH ABONG RASUL (S.) ER BANI BOLE MITHA PROCHAR KORSE. AK FOKIR BOLE GASEN “HOCHE RE QURAN ER MANE, JAR JA MONE ASHE TAI,” TAHOLE KIVABE HOBE. HADITH DIA RASUL (S.)K PROSO BIDH KORSE. QURON ER EK AYAT ER TORJOMA DIA AR EK AYAT ER MOTOVED KORSE. AI KARONE APNADER MAJHE EKTI FACE BOOK ACCOUNT KORESI MANUSH MAJE ALLAH ABONG RASUL (S.) ER BANI PROCHA KORAR UDESHO NIA. AMAKE ADD KORUN. APNAR USILAI JENO ARO 10 VI PORTE PARE SHAI SHUJOG KORE DIBEN. ASHA KORI NOTUN KISU DEKTE PARBEN. “http://www.facebook.com/fokir.n.uws” SURCH KORE PATE OSHUBIDHA HOLE “pakpanja@gmail.com” DIA PABEN INSALLAH. ADD KORTE ICHA NA HOLE SHUDHU AMAR POST KORA SOBIGULI PORE DAKTE PAREN. ALL FOR PUBLIC.
PHI AMANILLAH,
Uwaisee Er Gulam
Dear Admin,
Thanks for this blog…
vaiaa musnade ahmad r malik e muatta er sob gulo part prokash korun plz plz
many many thanks for this servise i am student i will be very happy if i find all parts of bangla tafsire jalaline thanks a lot
Assalamualaikum
Muhammad (sm) er jiboni chai. Kobe Pabo?
As-salaamu alaikum warahma tullahi wabarakatuhu. Maa-sha allah apnader website ti theke hazar hazar bangali manush upokrito hochche. Ei prochestake ases jhonnyobad janai aar dua kori, Allah er bodole apnader jannat dan korun. Amar ekta request chilo, doyakore jodi “Hadiya tun Nisaa” boitir bangla anubaad prokash koren tahole amader maa-bonera anek upokrito hobe. Allah hafiz.
I am completely agree with your comend. And pray to my lord that forgive us about
our weakness of Iman.
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহ। আপনাদের Website টা খুবই সুন্দর এবং অনেক উপকারি। আপনাদের মাধ্যমে ইসলামের অনেক খুঁটিনাটি ব্যাপারে জানতে পারছি এবং সেই অনুযায়ী আমল করার চেষ্টা করছি। মহান আল্লাহ তাআলা আপনাদের উত্তম প্রতিদান দান করুন। একটা অনুরোধ ছিল। আপনাদের Website এ অনেক হাদিস ই আছে। তবে বাংলায় মিশকাত শরীফ টাও যদি Upload দিতে পারেন, তাহলে খুব উপকার হত। অনুরোধ টি ভেবে দেখবেন।
সহিহ বুখারি তাওহীদ পাবলিকেশন্স এর সব গুলি খণ্ড যদি PDF করে দিতেন তাহলে ভাল হত।আর আল বিদায়া ওয়ান নেহায়া ৮ম খণ্ড দয়া করে দিবেন কি?
।
Sahih Bukhari already sahih copy ei site ase, dhandhabaaj ahle-tagut publication er koitab shidhu fitna baray,
হাজ্বী শরীয়াতুল্লাহর জমীনে
আল্লাহর শরীয়াতের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ …?
উস্তাদ আহমেদ ফারুক (দাঃ বাঃ) এর পক্ষ থেকে বাংলাদেশের জনগণের প্রতি বার্তা
উর্দু অডিওঃ https://archive.org/download/frq-7j-shr3t/Urdu.MP3
বাংলা টেক্সটঃ http://www.sendspace.com/file/yj05pk
উর্দু টেক্সটঃ https://archive.org/download/frq-7j-shr3t/Urdu.pdf
ইংরেজী টেক্সটঃ https://archive.org/download/frq-7j-shr3t/English.pdf
মূল সুত্রঃ https://www.ansar1.info/showthread.php?t=45353
উস্তাদ আহমেদ ফারুক পাকিস্তানে তানজীম আল-কায়েদা এর দাওয়াহ ও মিডিয়া বিভাগ প্রধান।
তফসির জালালাইন বাংলা অনুবাদ কোথাও পাচ্ছি না। আপনাদের সাইটি কি ভবিষ্যতে পাওয়া যাবে?
বিংশ শতাব্দীর ইসলামী আন্দোলনের বিপ্লবী কন্ঠস্বর ও আপসহীন তাওহীদবাদী উস্তাদ সাইয়েদ কুতুব (রাহ:) তাঁর “ইসলামী আন্দলনঃসংকট ও সম্ভাবনা” বইটিতে ইসলামী আন্দোলনের বিভিন্ন পর্যায়ে যেসকল বাধা বিপত্তি ও সংকটের সৃষ্টি হয় সেগুলোর যথাযথ কারণ এবং কোর’আন ও সুন্নাহর আলোকে সেগুলোর সমাধান তুলে ধরেছেন। বর্তমান প্রেক্ষাপটে প্রত্যেক ইসলামি আন্দোলনের কর্মীর জন্য এ বইটি অবশ্যপাঠ্য।বইটি আপনাদের ওয়েবসাইট এ যোগ করার এবং সবার সাথে শেয়ার করার অনুরোধ রইল।জাযাকাল্লাহ।উল্লেখ্য বইটি ইন্টারনেট এ এই প্রথম আপলোড করা হয়েছে আলহামদুলিল্লাহ।
ডাউনলোড লিঙ্ক http://www.mediafire.com/?y8t877ciaah6b3s
কিতাবুল জিহাদ বইটি ডাউনলোড করা গেলেও ওপেন হচ্ছে না।দেখাচ্ছে- Bad encrypt dictionary
বিংশ শতাব্দীর ইসলামী আন্দোলনের বিপ্লবী কন্ঠস্বর ও আপসহীন তাওহীদবাদী উস্তায সাইয়েদ কুতুব (রাহ:) তাঁর এই বইটিতে ইসলামী আন্দোলনের বিভিন্ন পর্যায়ে যেসকল বাধা বিপত্তি ও সংকটের সৃষ্টি হয় সেগুলোর যথাযথ কারণ এবং কোর’আন ও সুন্নাহর আলোকে সেগুলোর সমাধান তুলে ধরেছেন। বর্তমান প্রেক্ষাপটে প্রত্যেক ইসলামি আন্দোলনের কর্মীর জন্য এ বইটি অবশ্যপাঠ্য।প্রিয় অ্যাডমিন ভাই,আশা করি এই বইটি আপনাদের ওয়েবসাইট এ আপলোড করবেন।আমাদের ওয়েবসাইট থেকে ঘুরে আসার ও সুচিন্তিত মতামত প্রদানের অনুরোধ রইল।জাযাকাল্লাহু খাইরান।
ডাউনলোড লিঙ্ক : http://www.mediafire.com/?y8t877ciaah6b3s
আমাদের ওয়েবসাইট http://www.islamerboi.wordpress.com
Ame Kakrail’er murobbi kotrik onumodeto Islamic boi chi. Murobbi’ra bolen akhon islamer name fetna serester lokke onnek boi capa hoccy. Pathok’der prote amar onurod upnara murobbe’der poramasso moto boi porben. R kon konprokashona’gulo murobbi’gon sekreto ta janale kusher hobo. Hoy toba amar moner kotha bojhate pare ne. Maff korben.
Assalamu Alaikum
Thanks a lot for your afford and Zazakallah.
Please Provide us books “Tafsirul Quran”by Imam Kurtubi (RA) If you can in Bengali format.
It will help us a lot.
again
Thanks a lot for your afford and Zazakallah.
JARAI DESH O DOSHER JAKATER TAKA MAL KHAIA BORO HOI TADER BASHIR VAG E BORO HOA DANKARIDER JAN O MALER KHOTI KORE. ALLAH ER KASE ERA JE KI JOBAB DIBE ERA NIJERAO JANENA. ER MUKHE BOLE ISLAM ABONG NOBIR UMMAT. PROKRITO POKHE ER SOB AJIDER UMMAT.
AS SALAMUALIKUM,
PRIO MUSOLMAN BHAI O BONERA MUSOLMAN ER NAM BABOHAR KORE JOTO SHOB AJIDI ISLAM PROCHAR KORAR JONNO JEVABE UTTA PORE LEGASE SOTTO ISLAM K DHOGSHO KORAR JONNO. MON GORA KORE ALLAH ABONG RASUL (S.) ER BANI BOLE MITHA PROCHAR KORSE. AK FOKIR BOLE GASEN “HOCHE RE QURAN ER MANE, JAR JA MONE ASHE TAI,” TAHOLE KIVABE HOBE. HADITH DIA RASUL (S.)K PROSO BIDH KORSE. QURON ER EK AYAT ER TORJOMA DIA AR EK AYAT ER MOTOVED KORSE. AI KARONE APNADER MAJHE EKTI FACE BOOK ACCOUNT KORESI MANUSH MAJE ALLAH ABONG RASUL (S.) ER BANI PROCHA KORAR UDESHO NIA. AMAKE ADD KORUN. APNAR USILAI JENO ARO 10 VI PORTE PARE SHAI SHUJOG KORE DIBEN. ASHA KORI NOTUN KISU DEKTE PARBEN. http://www.facebook.com/uws.ahmed?ref=tn_tnmn SURCH KORE PATE OSHUBIDHA HOLE “allahnabirpath@gmail.com” DIA PABEN INSALLAH. ADD KORTE ICHA NA HOLE SHUDHU AMAR POST KORA SOBIGULI PORE DAKTE PAREN. ALL FOR PUBLIC.
PHI AMANILLAH,
AHMED BIN HELAL
Ei post tar lekhok akjon “majarpujari,Pir-pujakari” ahle-mushrik er follower, jara kina light nivaya mohilader nia jikir kore.
Onar lekha hoite shabdhan, era shei vondo goshti, jara namaj chaira naak daika, bole baateni namaj porsi, ………..lol, hayre luichcha peer er dol!!!!!!!!!!!!!!!!!!
AS SALAMUALIKUM,
PRIO MUSOLMAN BHAI O BONERA MUSOLMAN ER NAM BABOHAR KORE JOTO SHOB AJIDI ISLAM PROCHAR KORAR JONNO JEVABE UTTA PORE LEGASE SOTTOI ISLAM K DHOGSHO KORAR JONNO. MON GORA KORE ALLAH ABONG RASUL (S.) ER BANI BOLE MITHA PROCHAR KORSE. AK FOKIR BOLE GASEN “HOCHE ER QURAN ER MANE, JAR JA MONE ASHE TAI,” TAHOLE KIVABE HOBE. HADITH DIA RASUL (S.) PROSO BIDH KORSE. QURON ER EK AYAT TORJOMA DIA AR EK AYAT ER MOTOVED KORSE. AI KARONE APNADER MAJHE EKTI FACE BOOK ACCOUNT KORESI MANUSH MAJE ALLAH ABONG RASUL (S.) ER BANI PROCHA KORAR UDESHO NIA. AMAKE ADD KORUN. ASHA KORI NOTUN KISU DEKTE PARBEN. http://www.facebook.com/uws.ahmed?ref=tn_tnmn SURCH KORE PATE OSHUBIDHA HOLE “allahnabirpath@gmail.com” DIA PABEN INSALLAH. ADD KORTE ICHA NA HOLE SHUDHU AMAR POST KORA SOBIGULI PORE DAKTE PAREN. ALL FOR PUBLIC.
PHI AMANILLAH,
AHMED BIN HELAL
Ei post tar lekhok akjon “majarpujari,Pir-pujakari” ahle-mushrik er follower, jara kina light nivaya mohilader nia jikir kore.
Onar lekha hoite shabdhan, era shei vondo goshti, jara namaj chaira naak daika, bole baateni namaj porsi, ………..lol, hayre luichcha peer er dol!!!!!!!!!!!!!!!!!!
As salamu alikum,
PRIO MUSOLMAN BHAI O BONERA MUSOLMAN ER NAM BABOHAR KORE JOTO SHOB AJIDI ISLAM PROCHAR KORAR JONNO JEVABE UTTA PORE LEGASE SOTTOI ISLAM K DHOGSHO KORAR JONNO. MON GORA KORE ALLAH ABONG RASUL (S.) ER BANI BOLE MITHA PROCHAR KORSE. AK FOKIR BOLE GASEN “HOCHE ER QURAN ER MANE, JAR JA MONE ASHE TAI,” TAHOLE KIVABE HOBE. HADITH DIA RASUL (S.) PROSO BIDH KORSE. QURON ER EK AYAT TORJOMA DIA AR EK AYAT ER MOTOVED KORSE. AI KARONE APNADER MAJHE EKTI FACE BOOK ACCOUNT KORESI MANUSH MAJE ALLAH ABONG RASUL (S.) ER BANI PROCHA KORAR UDESHO NIA. AMAKE ADD KORUN. ASHA KORI NOTUN KISU DEKTE PARBEN. http://www.facebook.com/uws.ahmed?ref=tn_tnmn SURCH KORE PATE OSHUBIDHA HOLE “allahnabirpath@gmail.com” DIA PABEN INSALLAH.
PHI AMANILLAH,
AHMED BIN HELAL
Ei post tar lekhok akjon “majarpujari,Pir-pujakari” ahle-mushrik er follower, jara kina light nivaya mohilader nia jikir kore.
Onar lekha hoite shabdhan, era shei vondo goshti, jara namaj chaira naak daika, bole baateni namaj porsi, ………..lol, hayre luichcha peer er dol!!!!!!!!!!!!!!!!!!
Bangladesh er koekta bejonma peer goshti hoilo ———- Kutibbaag, dewan baag, surshwar, aatroshi, fultoli etc.
As salamu alikum,
PRIO MUSOLMAN BHAI O BONERA MUSOLMAN ER NAM BABOHAR KORE JOTO SHOB AJIDI ISLAM PROCHAR KORAR JONNO JEVABE UTTA PORE LEGASE SOTTOI ISLAM K DHOGSHO KORAR JONNO. MON GORA KORE ALLAH ABONG RASUL (S.) ER BANI BOLE MITHA PROCHAR KORSE. AK FOKIR BOLE GASEN “HOCHE ER QURAN ER MANE, JAR JA MONE ASHE TAI,” TAHOLE KIVABE HOBE. HADITH DIA RASUL (S.) PROSO BIDH KORSE. QURON ER EK AYAT TORJOMA DIA AR EK AYAT ER MOTOVED KORSE. AI KARONE APNADER MAJHE EKTI FACE BOOK ACCOUNT KORESI MANUSH MAJE ALLAH ABONG RASUL (S.) ER BANI PROCHA KORAR UDESHO NIA. AMAKE ADD KORUN. ASHA KORI NOTUN KISU DEKTE PARBEN. http://www.facebook.com/uws.ahmed?ref=tn_tnmn
PHI AMANILLAH,
AHMED BIN HELAL
Ei post tar lekhok akjon “majarpujari,Pir-pujakari” ahle-mushrik er follower, jara kina light nivaya mohilader nia jikir kore.
Onar lekha hoite shabdhan, era shei vondo goshti, jara namaj chaira naak daika, bole baateni namaj porsi, ………..lol, hayre luichcha peer er dol!!!!!!!!!!!!!!!!!!
Bangladesh er koekta bejonma peer goshti hoilo ———- Kutibbaag, dewan baag, surshwar, aatroshi, fultoli etc.
দেখুন বাংলা ভাষায় যেসব ইসলামী বই পাওয়া যায় এর প্রায় সবগুলোই স্ক্যান করা।
স্ক্যান করা পিডিএফ ফাইলগুলোর সাইজও অনেক অস্বাভাবিক বড় এবং কেবল কম্পিউটারে ব্যবহার করা যায়।
কিন্তু এ ব্যাপারটা খুবই জঘন্য। এ থেকে ২টি ধারণা করা যায়। ১. আমরা ইসলাম চর্চা কারীরা খুব কিপ্টা, ২. ইসলাম চর্চাকারীরা খুব অলস।
স্ক্যান করাটা আপাতত ঠিক আছে। কিন্তু ক্বোরআান, হাদীস, ইসলামী বই পুস্তক সমূহ গবেষণার কাজে ব্যবহার করতে চাইলে টেক্সট্ ফাইল হিসেবে পাওয়াটা খুবই জরুরী। এভাবে পাওয়া গেলে খুব সহজেই ডাটা বেজ সমৃদ্ধ বাংলা-আরবী সফটরয়্যার তৈরী সম্ভব।
সফটওয়্যার তৈরী হলে প্রায় যেকোন ডিভাইসে ব্যবহার করাও সম্ভব হবে।
এজন্য বিদেশী কোন এনজিও তহবিল ব্যবহার করা যেতে পারে। কিন্তু কাজটা একবার হয়ে গেলে ভাবুনতো কত বিরাট কাজ হবে। কেননা তখন সব ইসলামী বই পুস্তক কম্পিউটার ছাড়াও যেকোন ডিজিটাল ডিভাইসে পড়া সম্ভব হবে।
বাংল প্রতি সাধারন পৃষ্ঠা ১২/= হারে টাইপ করা সম্ভব। প্রয়োজনে যোগাযোগ করুন- **********
COnvert PDF to mobi or epub format to use in ebook readers.
আপনারা হয়তো জানেন আমরা হাদিস সফটওয়্যার তৈরি করছি যা বাংলা+ ইংলিশ+ আরবী। আলহামদুলিল্লাহ অনেকদুর এগিয়েছি।
http://islamk-janun.blogspot.com/
আস সালামো আলাইকুম
বেদায়া ওয়ান নেহায়া ৫ম খন্ডটা ডাউনলোড করা যাচ্ছেনা,সমাধান জানতে চাচ্ছি।
শুকরিয়া।
ওয়ালাইকুম আসসালাম ওয়া রহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু
সমস্যাটার সমাধান করা হয়েছে।
জাযাকাল্লাহু খায়রান।
Please call 01917582820
প্রিয় অ্যাডমিন ভাই,মাওলানা আব্দুর রহিমের এই দুর্লভ ও গুরুত্বপূর্ণ বই “বাংলাদেশের মুসলমানরা মজলুম ও মাহরুম” আপনাদের ওয়েবসাইট এ আপলোড করুন। http://www.mediafire.com/?bixl22911gwax3l
১। হে ছাত্র শিবিরের ভাইরা আল্লামা সাইদীকে মুক্ত করো (ভিডিও)
২। ইসলামী ছাত্র শিবিরের শহীদ ভাইদের জন্য দুয়া
হে আল্লাহ, হে বিশ্ব জাহানের রব, সকল প্রশংসাই তোমার। তুমি আমাদের সৃষ্টি করেছ, তুমিই আমাদের রিযিক দাও, আমাদের প্রতিপালন কর। তুমিই আমাদের জীবন দাও এবং তুমিই সে জীবন কেড়ে নাও। কে আছে ক্ষমতাবান তোমার উপরে!
কিন্তু আজ আমাদের চারপাশে লাশ আর লাশ। গতকালও যে ভাইকে একান্ত আপন করে পেয়েছি আজ দেখি সেই ভাই গুলিবিদ্ধ। গতকালও যে ভাই আমাকে সকালের নাস্তা করিয়েছে আজ সে ভাই আমাদের ছেড়ে চলে গেছে ওপারে। হে আল্লাহ। তুমি তাকে জান্নাতের খাবার দ্বারা নাস্তা করাও।
হে আল্লাহ, এই দেশের দিকে তুমি তাকাও। মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠের এই দেশে আজ মুসলিমরাই নির্যাতিত-নিষ্পেষিত। আর যারা তোমার রাসুলকে (সাঃ) হেয় প্রতিপন্ন করে, তোমাকে গালিগালাজ করে তাদের মৃত্যুতে বলা হয় শহিদ।
সালাত ও সালাম বর্ষিত হোক আমাদের সেই প্রিয় নবীর উপর যাকে তুমি পাঠিয়েছিলে সর্বযুগের জন্য সকল সমস্যার সমাধান দিয়ে। তাঁর মাধ্যমেই আমাদের দিয়েছিলে হিদায়াত, বলেছিলে তিনিই আমাদের উত্তম আদর্শ। আমরা যেন তারই আনুগত্য করি, তারই দেখানো পথে চলি। তাহলেই আমরা সফলকাম হব।
হে প্রভু, আমরা কি তাঁর পথে চলছি না? তাঁর সাহাবীরা যদি ত্রিশ বছরে অর্ধ পৃথিবীতে দ্বীন কায়েম করতে পারেন, তবে আমরা কেন পারছি না?
হে আল্লাহ, তুমি বলেছ, যারা মুমিন তাদেরকে দেখলে মুশরিক-কাফেরদের অন্তর কাঁপে, তারা তো কাপুরুষ, মুমিনদের দেখলে ভয়ে লেজ গুটিয়ে যায়।
হে আল্লাহ তুমি বলেছ, শয়তানের চক্রান্ত অত্যন্ত দুর্বল।
কিন্তু আমাদেরকে দেখলে তো তাদের অন্তর কাঁপে না। তারা লেজও গুটায় না, বরং আমাদের অস্ত্র নিয়ে তাড়া করে পাখির মত গুলি করে মারে।
হে আল্লাহ, তুমি যাকে আমাদের জন্য করেছ উত্তম আদর্শ তাঁকে বা তাঁর সাহাবীদেরকে কুফফররা অস্ত্র নিয়ে তাড়া করলে তাঁরা কি করতেন?
তাঁরাও কি আমাদের মত ইটপাটকেল ছুঁড়তেন নাকি উল্টো অস্ত্র নিয়ে তাঁড়া করতেন?
হে আল্লাহ, তুমিইতো বলেছঃ
أُذِنَ لِلَّذِينَ يُقَاتَلُونَ بِأَنَّهُمْ ظُلِمُوا وَإِنَّ اللَّهَ عَلَى نَصْرِهِمْ لَقَدِيرٌ
যুদ্ধে অনুমতি দেয়া হল তাদেরকে যাদের সাথে কাফেররা যুদ্ধ করে; কারণ তাদের প্রতি অত্যাচার করা হয়েছে। আল্লাহ তাদেরকে সাহায্য করতে অবশ্যই সক্ষম। (সূরা হজ্জ্ব, আয়াতঃ ৩৯)
তাহলে আমরা কেন যুদ্ধে নামছি না? শুধু পশ্চিমাদের মত বিক্ষোভ কেন করছি আমরা?
হে আল্লাহ তুমিইতো বলেছঃ
وَأَعِدُّوا لَهُمْ مَا اسْتَطَعْتُمْ مِنْ قُوَّةٍ وَمِنْ رِبَاطِ الْخَيْلِ
“আর তাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধের জন্য সামর্থ অনুযায়ী সংগ্রহ করো শক্তি-সামর্থ্য ও পালিত ঘোড়া …” (সূরা আল আনফাল, আয়াতঃ ৬০)
তাহলে আমরা কেন ইট-পাটকেল যোগাড় করছি?
ইট-পাটকেল দিয়ে কি লড়াই হয়?
আমাদের এখন অস্ত্র চাই। অস্ত্র।
যুদ্ধে যাবার এখনিতো সময়। এখনি সময় আল্লাহর সাথে বানিজ্য সম্পাদন করার, জান আর মালের বিনিময়ে জান্নাত লাভ করার।
তবে আমরা আমাদের জীবন কাপুরুষের মতো বিলিয়ে দিতে পারি না। আমরা বীরের মতো লড়াই করে সম্মুখ সমরে শহীদ হতে চাই।
হে আল্লাহ তুমি বলেছঃ
وَدَّ الَّذِينَ كَفَرُوا لَوْ تَغْفُلُونَ عَنْ أَسْلِحَتِكُمْ وَأَمْتِعَتِكُمْ فَيَمِيلُونَ عَلَيْكُمْ مَيْلَةً وَاحِدَةً
কাফেররা চায় যে, তোমরা তোমাদের অস্ত্রে ও সরঞ্জামের ব্যাপারে অসতর্ক থাকো, যাতে তারা একযোগে তোমাদেরকে আক্রমণ করতে পারে। (সূরা নিসা, আয়াতঃ ১০২)
আমরা আর অসতর্ক থাকব না।
হে আমাদের নেতৃবৃন্দ, আমরা অস্ত্র চাই, আমরা সরঞ্জাম চাই।
এখন আমরাই তাদেরকে একযোগে এমনভাবে আক্রমণ করতে চাই।
আমরা আর হরতাল দিয়ে সাধারন জনগণের ক্ষতির কারণ হতে চাই না।
আমরা মনে করি হাসিনার জালেম এই সরকার দ্বীন ইসলাম থেকে বহির্ভুত হয়ে কাফির-মুরতাদ হয়ে গেছে।
সুতরাং তাদের সাথে আমাদের যুদ্ধ। এ যুদ্ধ আল্লাহর কালিমাকে বুলন্দ করার, এ যুদ্ধ আল্লাহর দ্বীনকে কায়েম করার।
হে আল্লাহ, তুমি আমাদের সাথে থাক, তুমিই আমাদের একমাত্র সহায়।
হে আল্লাহ, তুমি আমাদেরকে শহীদ হিসেবে কবুল করো।
নিশ্চয়ই, আমাদের ভাইদের রক্ত বৃথা যেতে দিবো না।
Ameen…
আসসালামু আলাইকুম,
আপনাদের নিকট বিনীত আবেদন নিম্নোক্ত তিনটি গুরুত্বপূর্ণ দলিল ভিত্তিক বইগুলো আপনাদের সাইটে প্রচার করবেন। সত্য প্রচারে, ইসলাম প্রচারে সাহায্য করবেন।
১। রাসূলুল্লাহ সাঃ কে যেভাবে ভালবাসতে হবে এবং তাকে (সাঃ) কটাক্ষ কারীর বিধান।
ডাউনলোড লিংক: http://www.mediafire.com/?2x623cgkg43y7ry
২। কাফির বলার প্রয়োজনীয়তা ও নিয়ম
ডাউনলোড লিংক: http://www.mediafire.com/?rbvo6kwgqbjo7gp
৩। সকল মুসলিমকে একই দিনে সওম ও ঈদ পালন করতে হবে।
ডাউনলোড লিংক: http://www.mediafire.com/?mer1ng3csjqogfq
Ai website theke mul boi o tar chobi gulo download kore nite parben.
আপনাদের সহযোগীতার ও মূল্যবান মতামতের আশায় থাকলাম।
রহমান
স্টুডেন্ট অব শায়খ মুহাম্মদ ইকবাল বিন ফাখরুল
assalamu alaykum………………apnara jodi imam gajjali(ra) er “.Tafsir al-yaqut al-ta’wil” upload korle upokor hoto…….
মওলানা জালালুদ্দীন রুমীর ইতিহাস বিখ্যাত ইসলামী গ্রন্থ মসনবি শরীফ বইটির বাংলা অনুবাদ আপলোড করলে খুব উপকার হয়।
আস সালাম,
বেদায়া ওয়া আন নেহায়া,৫ম খন্ডটি ডাউনলোড করা যাচ্ছেনা।পরামর্শ দিয়ে কৃতঞ্জতা পাশে আবদ্ধ রাখবেন আশা রাখি।
শুকরিয়া।
আসসালামু-আলাইকুম,আল্লাহ তাআলা আপনাদের উত্তম বিনিময় দিন এই সুন্দর সাইটের জন্য। আপনাদের কাছে এই বইগুলোর জন্য অনুরোধ করচ্ছি।
১.সুরা তওবার তাফসির- ড.শহীদ আব্দুল্লাহ আযযাম(রহঃ)।
২.কিছু সমসাময়িক ইসলামী আন্দোলনের ইতিহাস,যেমন-
*আল্লাহর পথের মুজাহিদ- মওলানা রফি উসমানী (দাঃরাঃ)।
*আজাদী ও লড়াই- মওলানা মাসুদ আযহার(দাঃবাঃ) ।
৩.কিছু সত্য ইসলামি উপন্যাস।
জনাব আসসালামু-আলাইকুম,
আমি ব্যাক্তিগত উদ্যোগে একটি লাইব্রেরী করতে ছেষ্টায় আছি, এবং যার জন্যে আপনাদের ওয়েবে প্রকাশিত কিছু বই আমার প্রয়োজন, দোয়া করে আমাকে এ বিষয়ে সঠিক পরামর্শ দিন, আমি কি ভাবে এবং কোথায় থেকে সংগ্রহ করতে পারি, এবং এর হাদিয়া কিভাবে প্রধান করা যাবে।
অনেক ধন্যবাদ
http://www.islamicfoundation.org.bd/publication_categories.html
mashallah ami 1 jon west bengal er odhibasi hoye bangla te islamic books gulo download korte pere khub khushi holam .
Emon ti proyojon chiilo.
আলেম সমাজ ও তৌহিদী-মুসলিম জনতার কাছে আহবান
নাহ্মাদুহু ওয়া নুসাল্লি আলা রাসুলিহির কারীম। আম্মা বা’দঃ
তৌহিদী জনতার প্রতি আহবানঃ
প্রাণপ্রিয় মুসলমান ভাই ও বোনেরা, আমরা মুসলমান জাতি। আমরা নবী মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের উম্মত। আমরা একমাত্র আল্লাহর ইবাদত করি। আমরা আল্লাহ ছাড়া অন্য কাউকে ভয় করি না। আমরা আল্লাহর হুকুমের বাইরে অন্য কারো আনুগত্য করি না। আমরা শুধুমাত্র আল্লাহরই আইন মানি, তাঁর আইন ছাড়া হাসিনা-খালেদা-এরশাদ কিংবা এ জাতীয় কোন তাগুত-মুরতাদের বানানো মানব রচিত কুফরী আইন আমরা মানি না। তাওহীদের কালেমা – ‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ’ আমাদেরকে এসব কিছুই শিক্ষা দেয়।
রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামই আমাদের দ্বীনি, পারিবারিক, সামাজিক, অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক, রাস্ট্রীয়, আন্তর্জাতিক সকল ক্ষেত্রে একক ও একমাত্র আদর্শ। অন্য কোন জাতীয়-বিজাতীয় ব্যক্তি – হোক সেটা গান্ধী কিংবা জিন্নাহ, মুজিব কিংবা জিয়া, মাও সেতুং কিংবা প্লেটো – আমাদের আদর্শ হতে পারে না। আল্লাহ রব্বুল আলামীন বলেছেনঃ
لَقَدْ كَانَ لَكُمْ فِي رَسُولِ اللَّهِ أُسْوَةٌ حَسَنَةٌ لِّمَن كَانَ يَرْجُو اللَّهَ وَالْيَوْمَ الْآخِرَ
“নিশ্চয়ই, যারা আল্লাহর কাছে ও আখেরাতে (কল্যাণের) আশা রাখে, তাদের জন্যে আল্লাহর রাসুলের মধ্যে রয়েছে উত্তম আদর্শ।” (সূরা আহযাব, আয়াতঃ ২১)
প্রিয় তৌহিদী ভাই ও বোনেরা, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে কটুক্তিকারী কিংবা হেয়কারীর শাস্তি হচ্ছে কতল তথা হত্যা। ইমাম মালিক (রঃ) ও ইমাম আহমাদ (রঃ) এর মত হচ্ছে, এই শ্রেণীর অপরাধী তওবা করলেও তাকে হত্যা করতে হবে। আল্লাহ রাব্বুল আলামীন বলেছেনঃ
قُلْ أَبِاللَّهِ وَآيَاتِهِ وَرَسُولِهِ كُنتُمْ تَسْتَهْزِئُونَ. لا تَعْتَذِرُوا قَدْ كَفَرْتُمْ بَعْدَ إِيمَانِكُمْ
বলো তোমরা কি আল্লাহ, তাঁর আয়াত ও তাঁর রাসুলের ব্যাপারে তামাশা করছিলে? কোন অযুহাত পেশ করো না, তোমরা কাফির হয়ে গেছো, ঈমান আনার পর। (সূরা তাওবা, আয়াতঃ ৬৪-৬৬)
রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম কে গালিদানকারী কিংবা কটুক্তিকারীদেরকে সাহাবাগণ (রাঃ) কারো অনুমতি ছাড়াই, কারো হুকুমের অপেক্ষা না করেই হত্যা করেছেন এবং রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পরবর্তীতে তা অনুমোদন করেছেন। এ ব্যাপারে এক দাসী হত্যার ঘটনা আবু দাঊদ (৪৩৬১), সুনানে নাসাঈতে (৪০৮১) বর্ণিত হয়েছে। এর সনদ সহীহ।
وروى أبو داود (4361) عَنْ ابْنِ عَبَّاسٍ أَنَّ رَجُلاً أَعْمَى كَانَتْ لَهُ أُمُّ وَلَدٍ تَشْتُمُ النَّبِيَّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ ، وَتَقَعُ فِيهِ ، فَيَنْهَاهَا فَلَا تَنْتَهِي ، وَيَزْجُرُهَا فَلَا تَنْزَجِرُ ، فَلَمَّا كَانَتْ ذَاتَ لَيْلَةٍ جَعَلَتْ تَقَعُ فِي النَّبِيِّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ وَتَشْتُمُهُ ، فَأَخَذَ الْمِغْوَلَ [سيف قصير] فَوَضَعَهُ فِي بَطْنِهَا وَاتَّكَأَ عَلَيْهَا فَقَتَلَهَا . فَلَمَّا أَصْبَحَ ذُكِرَ ذَلِكَ لِرَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فَجَمَعَ النَّاسَ فَقَالَ : أَنْشُدُ اللَّهَ رَجُلًا فَعَلَ مَا فَعَلَ لِي عَلَيْهِ حَقٌّ إِلَّا قَامَ . فَقَامَ الْأَعْمَى فَقَالَ: يَا رَسُولَ اللَّهِ ، أَنَا صَاحِبُهَا ، كَانَتْ تَشْتُمُكَ وَتَقَعُ فِيكَ فَأَنْهَاهَا فَلَا تَنْتَهِي ، وَأَزْجُرُهَا فَلَا تَنْزَجِرُ ، وَلِي مِنْهَا ابْنَانِ مِثْلُ اللُّؤْلُؤَتَيْنِ ، وَكَانَتْ بِي رَفِيقَةً ، فَلَمَّا كَانَ الْبَارِحَةَ جَعَلَتْ تَشْتُمُكَ وَتَقَعُ فِيكَ ، فَأَخَذْتُ الْمِغْوَلَ فَوَضَعْتُهُ فِي بَطْنِهَا وَاتَّكَأْتُ عَلَيْهَا حَتَّى قَتَلْتُهَا . فَقَالَ النَّبِيُّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ : ( أَلا اشْهَدُوا أَنَّ دَمَهَا هَدَرٌ)
হাদিসটি সারাংশ নিম্নরুপঃ একজন অন্ধ ব্যক্তি (সাহাবী) যার একজন দাসী ছিল, যে ছিলো তার উম্মু ওয়ালাদ। এই মহিলা আল্লাহর রসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে অভিশাপ দিতো। এবং তাকে তিনি তা না করার জন্য সাবধান করার পরেও সে বিরত হতো না! এক রাতে সে আল্লাহর রসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে অভিশাপ দিয়েই যাচ্ছিলো। তখন তিনি একটি ছুরি নিয়ে তার পেটে বিদ্ধ করলেন এবং ভিতরে চাপ দিতে থাকলেন যতক্ষণ না তার মৃত্যু হয়!
সকালে আল্লাহর রসূলের নিকট খবর পৌঁছল। আল্লাহর রসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম লোকজনকে একত্র করে বললেন, আমি আল্লাহর নামে তোমাদের আদেশ করছি যে কাজটি করেছো উঠে দাঁড়াও।
অন্ধ ব্যক্তিটি উঠে দাঁড়ালেন এবং হেঁটে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর সামনে এসে বসে পড়ে বললেন, “হে আল্লাহর রসূল! আমিই সেই ব্যক্তি যে কাজটি করেছে। সে আপনাকে অভিশাপ দিতো এবং তাকে বিরত হতে বলার পরও সে বিরত হতো না! তার গর্ভ থেকে আমার মুক্তার মতো সন্তান আছে এবং সে নিজেও আমার প্রতি খুব সদয় ছিলো।
কিন্তু গতরাতে সে আপনাকে অভিশাপ দিতে লাগলো। তাই আমি একটি ছুরি নিয়ে তাকে আঘাত করলাম এবং তাকে হত্যা করলাম।” রসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বললেন, “জেনে রেখো যে ঐ মহিলার কোন রক্তমূল্য নেই।” – সুনানে আবু দাঊদ (৪৩৬১)।
সুবহানাল্লাহ, এই রাজীব ওরফে ‘থাবা বাবা’দের রক্তের কোন মূল্য নেই। যারাই রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে নিয়ে তামাশা করবে, কটুক্তি করবে তাদের রক্তের কোন মূল্য নেই।
ইমাম ইবনে তাইমিয়া (রঃ) উল্লেখ করেছেনঃ আলেমগণ সর্বসম্মতিক্রমে একমত যে, যে কোন মুসলমান রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে হেয় করলে সে কাফির ও মুরতাদ হয়ে যায়। তার শাস্তি হচ্ছে – কতল। এই ইজমা একাধিক আলেম কর্তৃক বর্ণিত হয়েছে। যেমনঃ ইমাম ইসহাক ইবনে রাহাবীয়া (রঃ), ইবনে মুনজির (রঃ), কাজী ইয়াজ (রঃ), ইমাম খাত্তাবী (রঃ) এবং আরো অনেকে।” (দেখুনঃ সারিম আল মাসলুল, ২/১৩-১৬)
এই রাজীব শ্রেণীর সকল নাস্তিক-মুর্তাদ যারা রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের বিরুদ্ধে কটুক্তি করেছে তাদের জীবনের কোন মূল্য নেই। তাদেরকে অনায়াশে হত্যা করা যাবে। এর জন্য কারো অনুমতি লাগবে না। এর জন্য কারো কাছে ধর্ণা দিতে হবে না। এদেরকে হত্যা করা অন্যতম একটা সওয়াবের কাজ। বরং তা আমাদের ঈমানের দাবী।
অতএব রাজীব শ্রেণীর যারাই রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে নিয়ে ব্যঙ্গ-বিদ্রুপ পূর্বে করেছে, বর্তমানে করছে এবং ভবিষ্যতে করবে, তাদের একটা একটা করে খুঁজে বের করে হত্যা করতে হবে। এটাই করণীয়। এটাই দ্বীন ইসলাম। কারণ তাদের রক্তের কোন মূল্য নেই। তাদের হত্যাকারীকে কিছু বলা হবে না।
প্রিয় তৌহিদী জনতা, আমাদের এই জমীনে এসব নাস্তিক-মুর্তাদ ব্লগার চক্র বহুদিন যাবত ইহুদী-খ্রীষ্ঠানদের এক সুগভীর চক্রান্ত বাস্তবায়ন করতে মাঠে নেমেছে। আর তাদের সাথে যোগ দিয়েছে এদেশের মুরতাদ সরকার। এসব কিছুই সম্ভব হয়েছে কারণঃ
আমাদের এই জমীনে বর্তমানে ইসলামী শরীয়াত কায়েম ও বিজয়ী নেই। বর্তমান কাফের-মুরতাদ সরকারসমূহ (বিএনপি, আওয়ামীলীগ, জাতীয় পার্টি, জাসদ ইত্যাদি কুফরপন্থী দলের দ্বারা গঠিত গণতান্ত্রিক সরকার) ইসলামী শরীয়াত বাদ দিয়ে মানব-রচিত কুফরী-শিরকী আইনের প্রবর্তন ও প্রচলন করেছে। আল্লাহ রব্বুল আলামীন বলেছেনঃ
اتَّخَذُواْ أَحْبَارَهُمْ وَرُهْبَانَهُمْ أَرْبَابًا مِّن دُونِ اللّهِ وَالْمَسِيحَ ابْنَ مَرْيَمَ وَمَا أُمِرُواْ إِلاَّ لِيَعْبُدُواْ إِلَـهًا وَاحِدًا لاَّ إِلَـهَ إِلاَّ هُوَ سُبْحَانَهُ عَمَّا يُشْرِكُونَ
“আল্লাহর পাশাপাশি তারা তাদের পন্ডিত ও সংসার-বিরাগীদিগকে তাদের পালনকর্তারূপে গ্রহণ করেছে এবং মরিয়মের পুত্রকে মসীহকেও। অথচ তারা আদিষ্ট ছিল একক ইলাহ এর ইবাদতের জন্য। তিনি ছাড়া কোন ইলাহ নেই, তারা তাঁর সাথে যে সকল শরীক সাব্যস্ত করে, তার থেকে তিনি পবিত্র।” (সূরা তওবা, আয়াতঃ ৩১)
এই আয়াতের ব্যাখ্যা এসেছে স্বয়ং আল্লাহর রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের কাছ থেকে যেখানে তিনি আদী ইবনে হাতিম (রাঃ) কে বলেছিলেনঃ
أليس يحرِّمون ما أحلَّ الله فتحرِّمونه، ويحلُّون ما حرَّم الله فتحلُّونه؟ قال: قلت: بلى! قال: فتلك عبادتهم!
‘“আল্লাহ যা হালাল করেছেন তা কি তারা হারাম করে না? এবং তারা (অনুসারীরা) তা হারাম করে নেয় না? আবার আল্লাহ যা হারাম করেছেন তা কি তারা হালাল করে না? এবং তারা (অনুসারীরা) তা হালাল করে নেয় না? তিনি বললেন, জ্বি। রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বললেনঃ এটাই হলো তাদের ইবাদত করা’৷” (তাফসীর তাবারী, মুসনাদে আহমাদ, সুনান তিরমিযী। ইমাম ,তিরমিযী (রঃ) হাদিসটিকে হাসান বলেছেন)৷
এদেশের কাফির-মুরতাদ সরকারগুলো এখানে নব্য আহবার ও রাহবানের ভূমিকা নিয়েছে। যুগ যুগ ধরে মুসলমানদের উপর এই কুফরী-শিরকী আইন তাদের ইচ্ছার বিরুদ্ধে ও তাদেরকে প্রতারণায় ফেলে চাপিয়ে রেখেছে। যেমনঃ
ক) আল্লাহ মদ হারাম করেছেন আর এই মুরতাদ সরকারগুলো মদকে হালাল করে দিয়েছে, মদের লাইসেন্স দিচ্ছে।
খ) আল্লাহ জ্বিনা হারাম করেছেন আর এই মুরতাদ সরকারগুলো পতিতাবৃত্তির জন্য লাইসেন্স দিচ্ছে।
গ) আল্লাহ সুদকে হারাম করেছেন, সুদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করেছেন আর এই মুরতাদ সরকারগুলো সুদের ভিত্তিতে পুরো অর্থনীতি পরিচালনা করছে। সুদের ভিত্তিতে ব্যাংক পরিচালনার লাইসেন্স দিচ্ছে।
অথচ আল্লাহ রব্বুল আলামীন বলেছেনঃ
أَفَحُكْمَ الْجَاهِلِيَّةِ يَبْغُونَ وَمَنْ أَحْسَنُ مِنَ اللّهِ حُكْمًا لِّقَوْمٍ يُوقِنُونَ
“তারা কি জাহেলিয়াতের বিচার-ফয়সালা কামনা করে? আল্লাহ অপেক্ষা বিশ্বাসীদের জন্যে উত্তম ফয়সালাকারী কে?” (সূরা মায়িদাহ, আয়াতঃ ৫০)
অত্যন্ত দু:খজনক হলেও সত্য যে, এরা এসব জাহেলী-বাতিল আইনকে বলছে যুগ উপযোগী আইন- আর আহকামুল হাকেমীন আল্লাহর দেয়া আইন-বিধানকে বলছে মধ্যযুগীয় শাসন। এটা তাদের আরেকটি সুস্পষ্ট কুফরী।
এছাড়াও এদেশের মুরতাদ সরকারগুলো যুগ যুগ ধরে সারা বিশ্বে মুসলমানদের সাথে যুদ্ধরত ইহুদী-খ্রীষ্ঠান-হিন্দু দেশগুলোর (যেমনঃ যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, ভারত ইত্যাদি) পা-চাটা গোলামের ভূমিকা পালন করছে, এদেরকে বন্ধু-সাহায্যকারী-পরামর্শক হিসেবে গ্রহণ করেছে। আল্লাহ রব্বুল আলামীন বলেছেনঃ
يَا أَيُّهَا الَّذِينَ آمَنُواْ لاَ تَتَّخِذُواْ الْيَهُودَ وَالنَّصَارَى أَوْلِيَاء بَعْضُهُمْ أَوْلِيَاء بَعْضٍ وَمَن يَتَوَلَّهُم مِّنكُمْ فَإِنَّهُ مِنْهُمْ إِنَّ اللّهَ لاَ يَهْدِي الْقَوْمَ الظَّالِمِينَ
“হে মুমিণগণ! তোমরা ইহুদী ও খ্রীষ্টানদেরকে আউলিয়া (বন্ধু, অভিভাবক, রক্ষক) হিসাবে গ্রহণ করো না। তারা একে অপরের আউলিয়া। তোমাদের মধ্যে যে তাদেরকে আউলিয়া হিসেবে নিবে, সে তাদেরই অন্তর্ভুক্ত। আল্লাহ জালেমদেরকে পথ প্রদর্শন করেন না।” (সূরা মায়িদাহ, আয়াতঃ ৫১)
এই মুরতাদ সরকারগুলো এই দেশে হিন্দু-খ্রীষ্টান-ইহুদীদের কুফরী-শিরকী আদর্শ এবং কৃষ্টি-কালচার প্রচার-প্রসার করছে এবং ‘পুতুল সরকার’ হিসেবে তাদের বিভিন্ন এজেন্ডা বাস্তবায়ন করছে। এদের শিক্ষানীতি, এদের নারীনীতি আমাদের এই মুসলমান দেশে চাপিয়ে দিচ্ছে। এর বিরুদ্ধে ইতিমধ্যে এদেশের আলেম-সমাজ অনেক আন্দোলন-সংগ্রাম করেছেন। সেসব আন্দোলনের কারণে অনেক আলেম, অনেক মাদ্রাসার ছাত্রবৃন্দ শহীদ হয়েছেন, জেল-জরিমানার শিকার হয়েছেন।
এই নাস্তিক-মুর্তাদ সরকারসমূহ ইহুদী-খ্রীষ্টানদের বন্ধু ও আউলিয়া হয়ে ইতিমধ্যে দ্বীন ইসলাম থেকে খারিজ হয়ে গেছে। এরই পরিক্রমায় এদেশে সকল নাস্তিক-মুর্তাদ ব্লগার চক্রকে এই ইহুদী-নাসারাদের পা-চাটা গোলাম সরকার নিরাপত্তা দিচ্ছে, সমর্থন দিচ্ছে। তরুন সমাজকে বিভ্রান্ত করে ওদের মতো নাস্তিক-মুর্তাদ হিসেবে তৈরী করার সুযোগ দিচ্ছে। এদেশে মুসলমানদের গায়ে একবিন্দু রক্ত থাকতে এই জঘন্য পরিকল্পণা বাস্তবায়ন করতে দেয়া হবে না ইনশাআল্লাহ।
এই নাস্তিক-মুর্তাদ রাজিব ওরফে ‘থাবা বাবা’ কে এই ডিজিটাল-মুর্তাদ সরকার ‘শহীদ’ হিসেবে আখ্যায়িত করেছে !!!
হিন্দু-বৌদ্ধ-মুসলমান সবাইকে নিয়ে এই ডিজিটাল-মুর্তাদ সরকার এই নাস্তিকের জানাজার নামাজ আদায় করে, দ্বীন ইসলামকে নিয়ে ঠাট্টা করেছে !!
এই নাস্তিক-মুর্তাদ রাজিব ওরফে ‘থাবা বাবা’ যা করতো ব্লগে, সেটা বাস্তবে রুপায়ন করে দেখিয়েছে এই ডিজিটাল-মুর্তাদ সরকার !!
আল্লাহ এদের উপর লানত বর্ষণ করুন।
প্রিয় তৌহিদী জনতা, এটা আমাদের সবার কাছে সুস্পষ্ট যে, এসব মানবরচিত কুফরী মতবাদপন্থী দল যেমনঃ আওয়ামীলীগ, বিএনপি, জাতীয় পার্টি ইত্যাদিকে ভোট দেয়া, সমর্থন করা, তাদের পক্ষে মিছিল-মিটিং করা, তাদেরকে অর্থনৈতিকভাবে সাহায্য করা, তাদের পক্ষে কথা বলা, তাদের পক্ষে কলম ধরা ইত্যাদি সবই হচ্ছে শিরক-কুফর-হারাম ও বিদয়াত। আল্লাহ রব্বুল আলামীন বলেছেনঃ
أَلَمْ تَرَ إِلَى الَّذِينَ يَزْعُمُونَ أَنَّهُمْ آمَنُواْ بِمَا أُنزِلَ إِلَيْكَ وَمَا أُنزِلَ مِن قَبْلِكَ يُرِيدُونَ أَن يَتَحَاكَمُواْ إِلَى الطَّاغُوتِ
“আপনি কি তাদেরকে দেখেননি, যারা দাবী করে যে, যা আপনার প্রতি অবর্তীর্ণ হয়েছে এবং আপনার পূর্বে যা অবর্তীণ হয়েছে আমরা সে বিষয়ের উপর ঈমান এনেছি। (কিন্তু) তারা বিরোধীয় বিষয়কে তাগুতের দিকে নিয়ে যেতে চায়।” (সূরা নিসা, আয়াতঃ ৬০)
ঈমানের দাবী করার পর কুফরী আইন-ব্যবস্থায় শুধুমাত্র বিচার চাওয়ার ইচ্ছা থাকায় আল্লাহ রব্বুল আলামীন তাদের ঈমানের দাবীকে নাকচ করেছেন। তাহলে এসব কুফরী-শিরকী আইন-বিধান-মতবাদের পক্ষে যারা কাজ করে, তাদের ব্যাপারে ইসলামের হুকুম কি হতে পারে? ভালোভাবে চিন্তা করুন।
সলফে সালেহীনগণ, মুজতাহিদ ইমামগণ ও পরবর্তী যুগের ইমামগণের মধ্যে এবং আমাদের মাজহাবে এই ব্যাপারে ইজমা রয়েছে যে, কোন মুসলিম এলাকার শাসকের মধ্যে এই রকম সুষ্পষ্ট কুফরী দেখা গেলে তার সাথে সশস্ত্র জিহাদ-ক্বিতাল করে, তাকে হটিয়ে ইসলামী শরীয়াত জারি করা হচ্ছে ঐ এলাকার সামর্থবানদের উপর ফরজে আইন। আর যদি সামর্থ না থাকে তবে শক্তি-সামর্থ অর্জন করা হচ্ছে ফরজে আইন। আর সেই শাসকের সমর্থনে যদি কোন বাহিনী থাকে তবে ঐ মুরতাদ বাহিনীসহ ঐ শাসককে হটানো হচ্ছে ফরজে আইন।
এর দলীল হলো উবাদা ইবনে সামিত (রাঃ) বর্ণিত হাদীস যেখানে তিনি বলেছেনঃ
دَعَانَا رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فَبَايَعْنَاهُ فَكَانَ فِيمَا أَخَذَ عَلَيْنَا أَنْ بَايَعَنَا عَلَى السَّمْعِ وَالطَّاعَةِ فِي مَنْشَطِنَا وَمَكْرَهِنَا وَعُسْرِنَا وَيُسْرِنَا وَأَثَرَةٍ عَلَيْنَا وَأَنْ لَا نُنَازِعَ الْأَمْرَ أَهْلَهُ قَالَ إِلَّا أَنْ تَرَوْا كُفْرًا بَوَاحًا عِنْدَكُمْ مِنْ اللَّهِ فِيهِ بُرْهَانٌ
অর্থাৎ, “রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আমাদেরকে ডাকলেন এবং আমরা তাকে বাইয়াত দিলাম। তিনি তখন আমাদের থেকে যে বায়াত নেন, তার মধ্যে ছিল – ‘আমরা শুনবো ও মানবো, আমাদের অনুরাগে ও বিরাগে, আমাদের সংকটে ও স্বাচ্ছন্দ্যে এবং আমাদের উপর অন্যকে প্রাধান্য দিলেও যোগ্য ব্যক্তির সাথে আমরা নেতৃত্ব নিয়ে কোন্দল করবো না।’ তিনি বলেন, যতক্ষণ না তোমরা তার মধ্যে প্রকাশ্য কুফরী দেখতে পাবে এবং তোমাদের কাছে এ ব্যাপারে তার বিরুদ্ধে আল্লাহর পক্ষ থেকে সুস্পষ্ট দলীল থাকবে।’” (মুত্তাফাকুন আলাইহি)
এ ব্যাপারে ইজমা উল্লেখ করে সহীহ বুখারীর ভাষ্যকার আল্লামা বদরুদ্দীন আইনী (রঃ) বলেছেনঃ
وقال الداودي الذي عليه العلماء في أمراء الجور أنه إن قدر على خلعه بغير فتنة ولا ظلم وجب وإلا فالواجب الصبر وعن بعضهم لا يجوز عقد الولاية لفاسق ابتداء فإن أحدث جورا بعد أن كان عدلا اختلفوا في جواز الخروج عليه والصحيح المنع إلا أن يكفر فيجب الخروج عليه
দাউদী (রঃ) বলেছেন, আলেমরা এ ব্যাপারে একমত যে, শাসক জালেম হলে যদি সামর্থ থাকে ফিতনা ও জুলুম ছাড়া তাকে অপসারণ করার তাহলে তা ওয়াজিব। তা না হলে ধৈর্য্য ধরা ওয়াজিব। অন্যরা বলেছেন, ফাসিক ও বিদয়াতীর কাছে নেতৃত্ব দেয়া যাবে না। যদি সে প্রথমে ন্যায়পরায়ণ থাকে ও পরে বিদয়াত ও জুলুম করে তবে তার অপসারণ ও বিরুদ্ধাচারণের ব্যাপারে মতভেদ হয়েছে। সঠিক মত হচ্ছে, তা না করা যতক্ষণ না সে কুফরী করে। তখন তাকে অপসারণ ও তার বিরুদ্ধাচারণ করা ওয়াজিব হয়ে যায়। (উমদাতুল ক্বারী শরহে সহীহুল বুখারী, কিতাবুল ফিতান, ৩০/১১০)
এছাড়াও এই মুরতাদ সরকারগুলোর নিরাপত্তা দানকারী বাহিনীসমূহ যেমনঃ র্যা ব, আর্মি, বিডিআর, পুলিশ ইত্যাদি হচ্ছে কুফরের বাহিনী এবং তাদের সাথে যুদ্ধ করাও আমাদের উপর ফরজ। এরাই মুর্তাদ সরকারের নির্দেশক্রমেঃ
ক) আন্দোলনরত আলেম-ওলামাকে হয়রানি করছে।
খ) আলেম-ওলামাদেরকে শান্তিপূর্ণভাবে কোন সভা-মসমাবেশ কিংবা মত বিনিময় পর্যন্ত করতে দিচ্ছে না।
গ) এরাই এই তৌহিদী জনতার বিপক্ষে অবস্থান নিয়েছে।
দেশ রক্ষার অযুহাত দেখিয়ে মুরতাদ সরকারগুলো এই বাহিনীর অনেককে ধোঁকায় ফেলে আল্লাহর দ্বীনের বিরুদ্ধে যুদ্ধে লিপ্ত করে রেখেছে। আর অন্যান্যরা দুনিয়ার সামান্য বেতনের লোভে তাদের আখিরাত বিক্রয় করে দিয়েছে। এদের ব্যাপারে আল্লাহ রব্বুল আলামীন বলেছেনঃ
الَّذِينَ آمَنُواْ يُقَاتِلُونَ فِي سَبِيلِ اللّهِ وَالَّذِينَ كَفَرُواْ يُقَاتِلُونَ فِي سَبِيلِ الطَّاغُوتِ فَقَاتِلُواْ أَوْلِيَاء الشَّيْطَانِ إِنَّ كَيْدَ الشَّيْطَانِ كَانَ ضَعِيفًا
“যারা ঈমানদার তারা যে, লড়াই করে আল্লাহর পথে। পক্ষান্তরে যারা কাফের তারা লড়াই করে তাগুতের পক্ষে সুতরাং তোমরা লড়াই করতে থাকো শয়তানের আউলিয়াদের বিরুদ্ধে, (দেখবে) শয়তানের চক্রান্ত একান্তই দুর্বল।” (সূরা নিসা, আয়াতঃ ৭৬)
যারাই দ্বীন ইসলাম ক্বায়েমের চেষ্টা করে, এই বাহিনীগুলো তাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধে লিপ্ত হয়। এদেশের মুরতাদ সরকারগুলো এসব মুরতাদ নিরাপত্তা বাহিনীর মাধ্যমেই তাদের কুফরী-শিরকী আইন জারি রেখেছে। মুরতাদ নিরাপত্তা বাহিনীগুলো না থাকলে এসব কাফির-মুরতাদ সরকার এদেশের মুসলমানদের উপর তাদের এই শিরকী আইন একদিনও কায়েম রাখতে পারতো না।
তাই এই জমীনে আল্লাহর রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের ব্যাপারে কটুক্তি ও তামাশা বন্ধ করতে হলে, এই জমীনে দ্বীন ইসলাম ও শরীয়াতকে বিজয়ী করার জন্য আমাদেরকে সর্বাত্বক জিহাদ ও কিতাল করতে হবে। দল-মত, মাজহাব-মাসলাক নির্বিশেষে, ফিক্বহী-ফুরুঈ ইখতিলাফ ছেড়ে ঐক্যবদ্ধভাবে আমরা সবাই দ্বীন কায়েমের এই জিহাদে শরীক হবো। আমরা আনসার হবো, মুজাহিদ হবো, নিজের জান ও মাল আল্লাহর রাস্তায় কুরবানী দিবো ইনশাআল্লাহ।
আল্লাহর দ্বীন ও শরীয়াত এই জমীনে বিজয়ী না করে, আমরা ঘরে ফিরে যাবো না ইনশাআল্লাহ।
আমাদের সবার কন্ঠে ঘোষিত হোকঃ হয়তো শরীয়াত, নয়তো শাহাদাত।
আমরা কি ঐ উত্তম ব্যবসায় সামিল হবো না, যে ব্যাপারে আল্লাহ রব্বুল আলামীন বলেছেনঃ
يَا أَيُّهَا الَّذِينَ آَمَنُوا هَلْ أَدُلُّكُمْ عَلَى تِجَارَةٍ تُنجِيكُم مِّنْ عَذَابٍ أَلِيمٍ – تُؤْمِنُونَ بِاللَّهِ وَرَسُولِهِ وَتُجَاهِدُونَ فِي سَبِيلِ اللَّهِ بِأَمْوَالِكُمْ وَأَنفُسِكُمْ ذَلِكُمْ خَيْرٌ لَّكُمْ إِن كُنتُمْ تَعْلَمُونَ .
“হে ঈমানদারগণ, আমি কি তোমাদেরকে এমন এক বানিজ্যের সন্ধান দিব, যা তোমাদেরকে যন্ত্রণাদায়ক শাস্তি থেকে মুক্তি দেবে? তা এই যে, তোমরা আল্লাহ ও তাঁর রসূলের প্রতি বিশ্বাস স্থাপন করবে এবং আল্লাহর পথে নিজেদের ধন-সম্পদ ও জীবনপণ করে জিহাদ করবে। এটাই তোমাদের জন্যে উত্তম; যদি তোমরা জানো।” (সূরা ছফ, আয়াতঃ ১০-১১)
আল্লাহ আমাদের সবাইকে হক্বকে হক্ব হিসেবে চেনার এবং এর অনুসরন করার তৌফিক দিন, বাতিলকে বাতিল হিসেবে চেনার এবং এ থেকে দূরে থাকার তৌফিক দান করুন।
আমরা সবাইকে এই আহবান পৌঁছে দিবো ইনশাআল্লাহ।
সম্মানিত ওলামায়ে কেরামের প্রতি আহবান
সম্মানিত ওলামায়ে কেরামগণ, আপনারা সম্মানিত, আল্লাহ আপনাদেরকে সম্মানিত করেছেন। আপনার আম্বিয়াগণের (আঃ) ওয়ারিস। আপনারা আমাদের উপর দায়িত্বশীল।
বর্তমানে আমাদের সামনে আল্লাহর রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম কিংবা তাঁর কোন সাহাবা (রাঃ) উপস্থিত নেই। তাই আমরা যে কোন গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপারে সিদ্ধান্তের জন্য আপনাদের দিকে চেয়ে থাকি। নিশ্চয়ই আমাদের ব্যাপারে আপনাদেরকে আল্লাহর কাছে জবাবদিহী করতে হবে।
সম্মানিত ওলামাগণ, বর্তমান পরিস্থিতিতে কি এই নাস্তিক-মুর্তাদ ব্লগারদেরকে একটা একটা করে ধরে কতল করা আমাদের দায়িত্ব নয়?
সম্মানিত ওলামাগণ, এই নাস্তিক ব্লগার চক্রকে সম্মান দেয়া, রক্ষা করা, তাদের পক্ষ নেয়া ও কুফরী আইন দিয়ে এদেশ পরিচালনা করা যা একটি সুপষ্ট কুফরী বা কুফরুন বাওয়াহ, এসব অগণিত কারণে কি এই কাফির-মুর্তাদ সরকারের বিরুদ্ধে জিহাদ ও কিতালে নেমে যাওয়া আমাদের উপর ফরজ নয়? বিশেষত যখন সলফে সালেহীনদের এই ব্যাপারে ইজমা আছে। যখন আমাদের মাজহাবের বড় বড় ওলামায়ে কেরাম এই ব্যাপারে ঐক্যমত পোষণ করেছেন।
সম্মানিত ওলামায়ে কেরামগণ, যদি জিহাদ–কিতাল করা এখন আমাদের উপর ফরজ না হয়, তাহলে এই পরিস্থিতিতে আমাদের করণীয় কি? দয়া করে সুস্পষ্টভাবে বর্ণনা করুন।
সম্মানিত ওলামায়ে কেরামগণ, প্রিয় রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের অপমান আমাদের আর সহ্য হচ্ছে না। এদেশের পনেরো কোটি মুসলমানদের মাঝে ইনশাআল্লাহ মর্দে-মুজাহিদ ও বীরদের অভাব নেই। আল্লাহ চাইলে আপনারা তাদেরকে পাশে পাবেন। আপনারা আল্লাহর উপর ভরসা করে শুধুমাত্র তাঁর জন্য সত্য উচ্চারণ করুন। আজ যে তৌহিদী জনতা জেগেছে, তাদেরকে সর্বদা আপনাদের আশেপাশে এভাবে পাওয়া যায় না। আপনারা আজ তাদের সামনে প্রাণ খুলে হক্ব বয়ান করে দিন।
নাস্তিক-ব্লগার চক্র আর তাদের রক্ষাকারী মুর্তাদ সরকারের এই দ্বীনকে নিয়ে ছিনিমিনি খেলা আর কতদিন চলবে? আর কতদিন আমরা এসব মানবরচিত তন্ত্র-মন্ত্রের নিস্পেষণে বন্দী থাকবো? আর কতদিন আমাদের চোখের সামনে এই দ্বীনকে লাঞ্চিত হতে দেখবো?
আমরা কেন সেই অন্ধ সাহাবী (রাঃ) এর মতো আমল করতে পারবো না? আমরা কেন নাস্তিক-মুর্তাদ ঐ ব্লগার চক্রকে চিহ্নিত করে, তাদেরকে কতল করতে পারবো না?
আমরা কেন আবু বকর (রাঃ) এর সময়ে মুর্তাদদের বিরুদ্ধে যে পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে সে অনুযায়ী এবং সাহাবায়ে কেরামের (রাঃ) ইজমা অনুযায়ী আমল করতে পারবো না? তাঁরা তো সে সময় সকল মুর্তাদদের বিরুদ্ধে সশস্ত্র জিহাদ ও কিতাল করেছেন। যুদ্ধরত কাফিরদের তুলনায় মুর্তাদদেরকে বেশী ক্ষতিকর মনে করে, তাদের বিরুদ্ধে সর্বাত্বক কিতালে নেমেছেন।
তবে আমরা কেন ঘরে বসে থাকবো? আর শুধু এই জালেম, ইহুদী-খ্রীষ্টানদের এজেন্ট সরকারের কাছে বারংবার কাকুতি-মিনতি করতে থাকবো?
এদেশে প্রতিনিয়ত রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে নিয়ে, দ্বীন ইসলামকে নিয়ে হাসি-তামাশা করা হচ্ছে, মুর্তাদ মন্ত্রী-সংসদ সদস্যরা দম্ভভরে বলে বেড়াচ্ছেঃ
এদেশে অন্য কোন আইন চলবে না, কোরআন-সুন্নাহর আইন চলবে না !!!
তাহলে এ দেশ কি আজীবন কাফিরদের বানানো আইন চলবে? আর আমরা মুসলমান জনগণ কি বসে থাকবো? এর স্থায়ী সমাধান কি দ্বীন ইসলামে নেই? আপনারা সবার সামনে তা আজ সুস্পষ্টভাবে বর্ণনা করে দিন।
সম্মানিত ওলামায়ে কেরামগণ, এর আগেও তো তসলিমা নাসরিন নামক মুর্তাদ মহিলাও এরকম করেছে। আগেও তো এদেশে আন্দোলন হয়েছে। তবে কি এ ধরনের আচরণ বারংবার হতেই থাকবে? এর কি কোন স্থায়ী সমাধান নেই?
ইসলামী শরীয়াত বাস্তবায়ন ছাড়া এক/দুইটা আইন প্রণয়ণ করে কি এটা কখনো বন্ধ করা সম্ভব?
এই সমস্যার জন্য কি ইসলাম আমাদেরকে এটাই শিক্ষা দেয় যে, আমরা এর জন্য মুর্তাদ ও জালেম সরকারের কাছে শুধু আবেদন-নিবেদন পেশ করতে থাকবো? দ্বীন ইসলাম কি এতই দূর্বল হয়ে গেলো?
সম্মানিত ওলামায়ে কেরামগণ, আপনারা এর আগেও নারী নীতি, শিক্ষা নীতি ইত্যাদি ব্যাপারে আন্দোলন করেছেন। ঐ সকল আন্দোলনের ফলাফল কি? সেটা আমাদেরকে মাথায় রাখতে হবে। আপনাদের ঐ আন্দোলনকে শেষ পর্যন্ত কোন পথে পরিচালিত করা হয়েছে?
বারংবার তো এটাই করা হয়েছে যে, আপনাদের আন্দোলনের কারণে এসব মুরতাদ সরকার সাময়িকভাবে তা মেনে নেবার ভান করেছে। কিছুদিন যাবার পরই গোপনে তারা আবার তাদের আগের কার্যক্রমে ফিরে গেছে। তারা শুধু চায় কোনভাবে আলেম সমাজকে শান্ত করে মসজিদে, মাদ্রাসায় ফিরিয়ে দিতে। তাহলে আবার তারা নিশ্চিন্তে কুফরের রাজত্ব করতে পারবে।
সম্মানিত ওলামায়ে কেরামগণ, বর্তমানে নারীনীতি ও শিক্ষানীতির হাল কি তা কি আপনারা খবর রেখেছেন?
সম্মানিত ওলামায়ে কেরামগণ, মুমিনগণ একই গর্তে দুইবার পা ফেলে না। তাই আমরাও আবার একই গর্তে পা ফেলতে চাই না। এবার আমরা এর শেষ দেখে যেতে চাই। এর একটা স্থায়ী সমাধানের দিকে আমাদেরকে যেতে হবে ইনশাআল্লাহ।
হে নবীদের উত্তরাধিকারীগণ, আমাদের কি এই ইসলামী শরীয়াতের ছায়ার নীচে বাস করার অধিকার নেই? কারা আমাদের এই অধিকার কেড়ে নিয়েছে? এদের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াতে হবে? এদেরকে এ দেশ থেকে বিতাড়িত করতে হবে।
কোন অধিকারে এদেশের ইহুদী-খ্রীষ্টানদের এজেন্ট রাজনীতিবিদরা কোরআনের আইনকে বাতিল করে দিয়েছে? মুগল শাসন আমলে এদেশে ইসলামী শরীয়াত চালু ছিলো। ইংরেজরা এদেশ দখল করার পর এদেশে ইসলামী শরীয়াতের প্রয়োগ বন্ধ করে দেয়। তারা যাবার পর সেই দায়িত্ব নিয়ে নিয়েছে খ্রীষ্টান-ইংরেজদের এদেশীয় শিষ্য নাস্তিক-মুর্তাদ ও সুবিধাবাদী রাজনীতিবিদরা।
শাহ আব্দুল আযিয মুহাদ্দিসে দেহলভী (রহঃ) কর্তৃক তৎকালীন ভারতীয় উপমহাদেশকে ‘দারুল হারব’ ঘোষণার পরিস্থিতি কি এদেশে এখনো বিদ্যমান নেই? ইংরেজরা চলে গেছে তো কি হয়েছে, তাদের ভাবশিষ্যরা তো ইংরেজদের থেকেও আরো মারাত্বকভাবে দ্বীন ইসলামের উপর আক্রমন করে যাচ্ছে। আর এসব মুর্তাদ সরকার এসব কার্যক্রমে সবার আগে রয়েছে, তাদের সমর্থন দিয়ে যাচ্ছে।
হে নবীদের উত্তরাধিকারীগণ, এই পরিস্থিতিতে আপনারা কিভাবে চুপ করে থাকতে পারেন? এই ব্যাপারে কি আপনাদের আল্লাহর সামনে জবাবদিহী করতে হবে না?
সম্মানিত ওলামায়ে কেরামগণ, আপনারা আপনাদের নেতৃত্বের আসনে ফিরে আসুন। আপনারা এদেশের ইসলামপ্রিয়-তৌহিদী জনতাকে পরিচালিত করুন। আপনারা এদেশের রাস্ট্রক্ষমতার দায়িত্ব গ্রহণ করুন। এদেশকে তথাকথিত এসব রাজনীতিবিদদের কাছে ছেড়ে দিলে কখনো এসব সমস্যার সমাধান হবে না।
সম্মানিত ওলামায়ে কেরামগণ, আমাদেরকে আল্লাহ রাব্বুল আলামীনের ঐ কথা মনে রাখতে হবে যেখানে তিনি বলেছেনঃ
يَا أَيُّهَا الَّذِينَ آمَنُواْ مَن يَرْتَدَّ مِنكُمْ عَن دِينِهِ فَسَوْفَ يَأْتِي اللّهُ بِقَوْمٍ يُحِبُّهُمْ وَيُحِبُّونَهُ أَذِلَّةٍ عَلَى الْمُؤْمِنِينَ أَعِزَّةٍ عَلَى الْكَافِرِينَ يُجَاهِدُونَ فِي سَبِيلِ اللّهِ وَلاَ يَخَافُونَ لَوْمَةَ لآئِمٍ ذَلِكَ فَضْلُ اللّهِ يُؤْتِيهِ مَن يَشَاء وَاللّهُ وَاسِعٌ عَلِيمٌ
হে মুমিনগণ, তোমাদের মধ্যে যে স্বীয় দ্বীন থেকে ফিরে যাবে, অচিরে আল্লাহ এমন সম্প্রদায় সৃষ্টি করবেন, যাদেরকে তিনি ভালবাসবেন এবং তারাও তাঁকে ভালবাসবে। তারা মুসলমানদের প্রতি বিনয়-নম্র হবে এবং কাফেরদের প্রতি কঠোর হবে। তারা আল্লাহর পথে জিহাদ করবে এবং কোন তিরস্কারকারীর তিরস্কারে ভীত হবে না। এটি আল্লাহর অনুগ্রহ-তিনি যাকে ইচ্ছা দান করেন। আল্লাহ প্রাচুর্য দানকারী, মহাজ্ঞানী। (সূরা মায়েদা, আয়াতঃ ৫৪)
আল্লাহ যাতে আমাদেরকে অন্য কোন সম্প্রদায় দ্বারা বদল করে না দেন। আলেমদের ইজমা মতে আমাদের উপর দায়িত্ব হচ্ছে, সুস্পষ্ট কুফরী কাজ সম্পাদনকারী এসব সরকারের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানো, এদেরকে হটিয়ে ইসলামী শরীয়াত কায়েম করা। আমরা এই কাজ আঞ্জাম না দিলে, আল্লাহ আমাদেরকে বদল করে দিতে পারেন। আল্লাহ আমাদেরকে রক্ষা করুন। আল্লাহ তায়ালা বলেন,
إِلَّا تَنْفِرُوا يُعَذِّبْكُمْ عَذَابًا أَلِيمًا وَيَسْتَبْدِلْ قَوْمًا غَيْرَكُمْ وَلَا تَضُرُّوهُ شَيْئًا وَاللَّهُ عَلَى كُلِّ شَيْءٍ قَدِيرٌ
যদি তোমরা জিহাদে বের না হও তাহলে আল্লাহ তোমাদেরকে মর্মন্তদ আযাব দিবেন এবং অপর জাতিকে তোমাদের স্থলাভিষিক্ত করবেন, তোমরা তাঁর কোন ক্ষতি করতে পারবে না , আর আল্লাহ সর্ব বিষয়ে সর্বশক্তিমান। (সূরা তওবা, আয়াতঃ ৩৯)
সম্মানিত ওলামায়ে কেরামগণ, আপনাদেরকে মোল্লা মোহাম্মদ ওমর (দাঃ বাঃ) এর মতো এদেশের রাস্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব নিতে হবে। এদেশে সম্পূর্ণ ইসলামী শারীয়াত কায়েম করতে হবে। এর জন্য আমাদের সবাইকে নিজেদের জান-মাল কুরবানী দিতে হবে।
হে আলেম সমাজ, আপনারা এ দেশের পনেরো কোটি তৌহিদী জনতাকে নেতৃত্ব নিন। এসব নাস্তিক-মুর্তাদ ও তাদের সাহায্যকারী রাজনীতিবিদদের নেতৃত্ব আর এই তৌহিদী জনতা চায় না। আপনারা এই দেশ পরিচালনার দায়িত্ব গ্রহণ করুন, আমরা আপনাদের নেতৃত্ব চাই।
যদি আফগানিস্তানে আলেম-ওলামারা দেশ পরিচালনা করতে পারেন, তাহলে বাংলাদেশের আলেমরাও এদেশ পরিচালনা করতে পারবেন ইনশাআল্লাহ। কারণ আল্লাহ আপনাদের সাথে থাকবেন।
সম্মানিত ওলামায়ে কেরামগণ, আসুন আমরা শপথ নেই যেঃ
‘এদেশে ইসলামী শরীয়াতের বিজয়ের আগ পর্যন্ত আমরা ঘরে ফিরে যাবো না ইনশাআল্লাহ’।
সবাই বজ্র কন্ঠে আওয়াজ তুলুনঃ ‘হয়তো শরীয়াত, না হয় শাহাদাত’।
নারায়ে তাকবীর, আল্লাহু আকবার।
হে আল্লাহ তুমি সাক্ষী থাকো, আমরা সত্য পৌঁছে দিয়েছি।
হে আল্লাহ তুমি সাক্ষী থাকো, আমরা সত্য পৌঁছে দিয়েছি।
হে আল্লাহ তুমি সাক্ষী থাকো, আমরা সত্য পৌঁছে দিয়েছি।
নোটঃ প্রিয় তৌহিদী ভাই/বোনেরা, উপরুক্ত এই আহবানটি প্রিন্ট করে, ফটোকপি করে সবার কাছে পৌঁছে দিয়ে উভয় জাহানের অশেষ নেকী হাসিল করুন।
https://bab-ul-islam.net/~babislam/showthread.php?t=18095
Kono Alemer Netriryo Debar Adhikar ne, Duniyar buke Allahr Aiyen Pratisthar Janna Allahar Nirbachito Bandar praejan. karon Duniya Allahr , Aiyen Allahr, Aiyen prayog kari banda o Allahr nirbachito hate habe ei sahaj satya ta Ahle Hadis, Salafi, Wohabi, Jamaje Islami ra bojhe na. shudhu Allahr Aiyen Allahr Aiyen Kare kintu Ke sasan korbe tar adhikar tara Allahr kach theke kede
NIjera thik kare…..Ai holo ader Akida asole ara Allah ke bhalo base na baran era nijeder matabad pratisha karar chestai basto islamer nam niye
সুত্রঃ https://bab-ul-islam.net/~babislam/showthread.php?p=41537#post41537
ইন্নাল হামদা লিল্লাহ, ওয়াস সালাতু ওয়াস সালামু আলা রাসুলিল্লাহ।
দেশের বরেণ্য আলেমদের আহবানে আগামীকাল বাদ জুমুয়া বেশীরভাগ মসজিদ থেকে নাস্তিক-মুরতাদ ব্লগার চক্রের জঘন্য কার্যক্রম ও মুরতাদ সরকার কর্তৃক এই চক্রকে সমর্থন প্রদান এর বিরুদ্ধে প্রতিবাদ হবে ইনশাআল্লাহ। দেশের আপামোর মুসলমান এতে শরীক হবেন। আগামী কিছুদিন এই ব্যাপারটা নিয়ে আমাদের সমাজে, আশেপাশে প্রচুর আলোচনা, সমালোচনা হবে। এই পরিস্থিতিতে আমরা যদি একটা সুস্পষ্ট দিকনির্দেশনা সবাইকে দিতে পারি, সেটা ইনশাআল্লাহ উত্তম হবে। উদ্ভুত এই পরিস্থিতিতে মুজাহিদীনদের কিছু করণীয় রয়েছে।
প্রথমতঃ এই আন্দোলন ও প্রতিবাদ মিছিলের ব্যাপারে আমাদের কিছু বিষয় খেয়াল রাখা জরুরীঃ
ক) সবার কাছে এটা পরিস্কার করা যে, জামায়াতে ইসলামী নেতৃবৃন্দের যুদ্ধাপরাধের বিচার আর ইসলামের বিরুদ্ধে, রাসুল (সাঃ) এর সুন্নাহ বিরুদ্ধে, সর্বোপরি স্বয়ং রাসুলুল্লাহ (সাঃ) কে নিয়ে হাসি-তামাশা, ভাষায় অবর্ণীয় ভংগীতে ঠাট্টা-বিদ্রুপ করা এক নয়। আলেম সমাজের এই প্রতিবাদ, এই আন্দোলন হচ্ছে দ্বিতীয় বিষয়ের বিরুদ্ধে। যেমনঃ
[QUOTE]গতকাল দুপুরে নগরীর লালখানবাজার মাদরাসা কার্যালয়ে হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশ আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলা হয়। এতে দেশের শীর্ষ আলেম-ওলামারা উপস্থিত ছিলেন। হেফাজতে ইসলামের আমির শায়খুল ইসলাম আল্লামা শাহ আহমদ শফীর পক্ষে এতে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন সংগঠনের মহাসচিব মাওলানা জুনায়েদ বাবুনগরী।
সংবাদ সম্মেলনে আরও বলা হয়, শাহবাগের গণজাগরণ মঞ্চ থেকে যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের যে দাবি তোলা হয়েছে, তাতে আমাদের কোনো আপত্তি নেই। কিন্তু তার আগে যারা ইসলামকে অবমাননা করেছে, সেসব ধর্মদ্রোহীর বিচার করতে হবে। কারণ তারা ইসলাম এবং নবী মোহাম্মদ (সা.)-কে যেভাবে জঘন্য ভাষায় কটূক্তি করেছে তা ইহুদি-নাসারা চক্রও করতে সাহস করেনি।
http://www.amardeshonline.com/pages/details/2013/02/21/188921#.USW2wHU1FFk
[/QUOTE]
খ) অধিকাংশ ওলামায়ে কেরাম মুর্তাদ রাজিবসহ নাস্তিক-ব্লগার চক্রের বিরুদ্ধে সোচ্চার হলেও তাদের শেষ অস্ত্র হিসেবে এখনো মিছিল, সমাবেশ, হরতাল ও অবরোধকে দেখছেন। এখনো তারা ‘রমীতে (নিক্ষেপের) মধ্যে রয়েছে শক্তি’ এই হাদিসের উপর আমল করার চিন্তাভাবনা করছেন না। যেমনঃ
[QUOTE]
সর্বদলীয় জোটের বিক্ষোভ কর্মসূচি ঘোষণা : ব্লগে আল্লাহ, নবী (সা.) ও ইসলাম সম্পর্কে ঔদ্ধত্যপূর্ণ মন্তব্য এবং ইসলামী রাজনীতি নিষিদ্ধ করার ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে ‘ইসলামী রাজনৈতিক দলগুলোর যৌথ সংবাদ সম্মেলনে’ নেতারা গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করে বলেন, ইসলামবিদ্বেষী একটি মহল বিশেষ করে ব্লগার রাজীব, ডা. ইমরান এইচ সরকার, অমি রহমান পিয়াস, আরিফ জেবতিক, আসিফ মহিউদ্দিন, ইবরাহিম খলিল প্রমুখ ব্লগার ইসলাম, আল্লাহ ও নবী (সা.), ঈদ, নামাজ, রোজা, হজ, ঢিলা-কুলুপ, সিজদা, ইফতারি সম্পর্কে অবমাননাকর, কুরুচিপূর্ণ, ঔদ্ধত্যপূর্ণ, লাগামহীন ও হিংসাত্মক বিদ্বেষ ছড়িয়ে জনমনে বিশেষ করে নতুন প্রজন্মকে বিভ্রান্ত করার অপপ্রয়াস চালাচ্ছে, যা বৃহত্তর জনগোষ্ঠীর ধর্মীয় বিশ্বাসের প্রতি মারাত্মক আঘাতস্বরূপ। ইসলাম ও মহানবী (সা.) সম্পর্কে ব্লগে যে ধরনের অবমাননাকর লেখা আছে, তা মহানবী সা.-এর বিরুদ্ধে অতীতে ব্যক্ত বিরূপ মন্তব্যের সব রেকর্ড ভঙ্গ করেছে। ইসলাম ও মহানবী (সা) সম্পর্কে কটূক্তির ক্ষেত্রে সালমান রুশদী ও তসলিমা নাসরিনকেও ছাড়িয়ে গেছে এসব ব্লগার।
সংবাদ সম্মেলনে ইসলামবিদ্বেষী ব্লগার চক্রের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবিতে শুক্রবার বাদ জুমা রাজধানী ঢাকাসহ দেশের সর্বত্র বিক্ষোভ সমাবেশ ও মিছিলের কর্মসূচি ঘোষণা করে তা সফল করার জন্য দেশপ্রেমিক তৌহিদি জনতার প্রতি আহ্বান জানানো হয়। আগামী শুক্রবারের মধ্যে ধর্মদ্রোহী ব্লগারদের বিচারের আওতায় আনার পদক্ষেপ গ্রহণ করা না হলে সেদিন হরতালসহ কঠোর কর্মসূচি গ্রহণ করা হবে বলে হুশিয়ারি উচ্চারণ করা হয়।
http://www.amardeshonline.com/pages/details/2013/02/21/188921#.USW2wHU1FFk
[/QUOTE]
দেখা যাচ্ছে এখনো আলেম সমাজের দৃষ্টি জিহাদের ঘোষণা কিংবা কিতালের ঘোষণার দিকে যাচ্ছে না। আমাদেরকে চেষ্টা করতে হবে যাতে তাঁদের দৃষ্টি সুন্নাহ ও সীরাতে রাসুলুল্লাহ (সাঃ) এর দিকে যায়। যেভাবে রাসুল (সাঃ) এই সমস্যার সমাধান করেছেন, আমাদেরকে সেই সমস্যার সমাধান একইভাবে করতে হবে। যেমনঃ এক অন্ধ সাহাবী (রাঃ) তাঁর উম্মে ওয়ালাদকে হত্যা করেন কারণ সে রাসুলুল্লাহ (সাঃ) কে গালি দিতো। উল্লেখ্য উক্ত সাহাবী কারো থেকে কোন পরামর্শ করেন নি কিংবা অনুমতিও নেন নি। পরবর্তীতে রাসুল (সাঃ) এ ব্যাপারে চুপ থাকেন। অর্থাৎ এটাতে তিনি মৌন সম্মতি দেন।
এছারাও মক্কা বিজয়ের সময় ঐ তিন দাসী যারা রাসুল (সাঃ) এর নামে বিরুদ্ধে কুৎসা মিশ্রিত গান পরিবেশন করতো, তাদেরকেসহ একদল কাফিরকে কাবা ঘরে ঝুলে থাকলেও হত্যা করার হুকুম জারি করেন।
এসব ঘটনা থেকে আমাদেরকে শিক্ষা নিতে হবে ও আলেম সমাজকে জাগিয়ে তুলতে হবে।
গ) আলেম সমাজের অনেকে এই মুরতাদ সরকারের কাছে বিভিন্ন দাবী-দাওয়া পেশ করছেন যেন তারা এই নাস্তিক ব্লগারদের যথাযথ শাস্তি প্রদান করে। কিন্তু এই দাবী যে কখনো বাস্তবায়িত হবার নয়, সেটা তাঁদেরকে বুঝাতে হবে। যেমনঃ
[QUOTE]
বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস : অবিলম্বে ধর্মদ্রোহিতার বিরুদ্ধে শরিয়তসম্মত আইন প্রণয়ন এবং এ কাজে লিপ্ত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়ার জন্য সরকারের প্রতি জোর দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস। http://www.amardeshonline.com/pages/details/2013/02/21/188921#.USW2wHU1FFk
সম্মিলিত কওমি মাদরাসা শিক্ষা বোর্ড : … আমরা এর তীব্র নিন্দা, ঘৃণা ও প্রতিবাদ জানাই, যারা এমন জঘন্যতম কুরুচিপূর্ণ কাজে জড়িত তাদের দৃষ্টান্তমূলক কঠোর শাস্তি হওয়া আবশ্যক। আমরা তাদের দৃষ্টান্তমূলক এমন শাস্তি দাবি করি যাতে এ ধরনের কাজের পুনরাবৃত্তি ঘটানোর সাহস কারও না হয়। এমন জঘন্য কাজ চিরতরে বন্ধ হওয়ার জন্য কঠিন আইন প্রণয়নেরও দাবি জানান সম্মিলিত কওমি বোর্ড নেতারা।
http://www.amardeshonline.com/pages/details/2013/02/21/188921#.USW2wHU1FFk
[/QUOTE]
আলেম সমাজের কাছে এটা সুস্পষ্ট করে তুলতে হবে যে, এই সরকার মুরতাদ সরকার। তাদের কাছ থেকে আমরা আর যাই হোক দ্বীনের জন্য কল্যাণকর কোন কিছু আশা করতে পারি না। তারা যদি কোন পদক্ষেপ নেয়ও সেটা হবে সম্মানিত আলেম সমাজকে ধোঁকা দেবার জন্য অথবা সাময়িক কোন কৌশল হিসেবে। কিছু দিন পর পরিস্থিতি ঠান্ডা হয়ে গেলে তারা আবার আসল রুপে ফিরে আসবে।
আমাদের উচিত সম্মানিত আলেম সমাজকে এই আন্দোলনের পাশাপাশি মুল সমস্যার সমাধানের দিকে নিয়ে যাওয়া। অর্থাৎ এই মুরতাদ সরকারকে হটিয়ে ইসলামী হুকুমত কায়েম করার জন্য তালেবান মুজাহিদীনদের মতো কিতালের পথ গ্রহণ করা। ঐপারের তালিবানরা যেভাবে দ্বীনের জন্য কুরবানী দিচ্ছেন, সেরকম এই পারের তালেবান (ইলমের ছাত্ররা) দেরকেও জাগিয়ে তুলতে হবে।
ঘ) তাদের মাঝে অনেকে আছেন যারা ‘তথাকথিত ইসলামী রাজনীতি’ নিষিদ্ধ না করার দাবী নিয়েও আন্দোলন করছেন। এই ব্যাপারটা আমাদেরকে মনে রাখতে হবে। যেমনঃ
[QUOTE]
গতকাল রাজধানীতে বিক্ষোভ সমাবেশে বক্তারা বলেন, শাহবাগ আন্দোলনের উদ্দেশ্য যুদ্ধাপরাধীদের ফাঁসি নয়, ধর্মীয় রাজনীতি নিষিদ্ধ করা, ইসলামকে নির্মূল করা। এখন তারা লুকোচুরি করছে অথচ স্পিকারের কাছে দেয়া স্মারকলিপিতে ধর্মীয় রাজনীতি নিষিদ্ধ করার দাবি পরিষ্কারভাবে উল্লেখ আছে। আর প্রধানমন্ত্রী সেটার সাথে একমত পোষণ করেছেন। – http://www.dailynayadiganta.com/new/?p=122547
ইসলামী আন্দোলনের বিক্ষোভ : ধর্মদ্রোহী নাস্তিক ব্লগারদের আল্লাহ, রাসুল, কোরআন ও ইসলামবিরোধী অশ্লীল প্রচারণার নিন্দা এবং ইসলাম বিদ্বেষীচক্রের ইসলামী রাজনীতি বন্ধের চক্রান্তের প্রতিবাদে গতকাল বিকালে রাজধানীতে বিক্ষোভ করে ইসলামী আন্দোলন। http://www.amardeshonline.com/pages/details/2013/02/21/188921#.USW2wHU1FFk
[/QUOTE]
ঙ) অনেকে মাওলানা দেলোয়ার হোসেন সাইদী এর মুক্তির জন্যও আন্দোলন করছেনঃ যেমনঃ
[QUOTE]
গণবিক্ষোভ পরবর্তী সমাবেশে মুফাসসিরিন ও ওলামা-মাশায়েখ পরিষদ নেতারা বলেন, দেশ থেকে ইসলাম নির্মূলের ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবেই সরকার কথিত মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচারের নামে বিশ্ববরেণ্য মুফাসসিরে কোরআন আল্লামা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীসহ দেশের শীর্ষস্থানীয় আলেমদের গ্রেফতার করে জুলুম-নির্যাতন চালাচ্ছে। সরকার কথিত বিচারের নামে প্রহসন করে আল্লামা সাঈদীর ফাঁসির মহড়া দিতে শুরু করেছে। সরকারের নীলনকশা বাস্তবায়নের অংশ হিসেবেই শাহবাগে নৈরাজ্যবাদী ও আত্মস্বীকৃত নাস্তিকদের একত্রিত করে আল্লাহ, রাসুল (সা.), ইসলাম ও ইসলামী মূল্যবোধের বিরুদ্ধে বিষোদগার করা হচ্ছে। http://www.amardeshonli%5BPHP%5D%5B/PHP%5Dne.com/pages/details/2013/02/21/188921#.USW2wHU1FFk
[/QUOTE]
চ) অনেকে কুফরীপন্থী দলের লেজুড়বৃত্তি করে কিন্তু বর্তমান পরিস্থিতিতে ঘোলা পানিতে নিজের দলীয় ফায়দা হাসিল করার জন্য মাঠে নেমেছে। যেমনঃ ওলামা দল এবং ওলামা লীগ। এখন মুরতাদ আওয়ামীলীগ ক্ষমতায় আছে দেখে ওলামালীগ দলটি আন্দোলনে নামেনি কিন্তু ওলামা দল ঠিকই নেমেছে। যেমনঃ
[QUOTE]
ওলামা দল : মহানবী (সা.)-কে নিয়ে কটূক্তির তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন জাতীয়তাবাদী ওলামা দলের সভাপতি মাওলানা হাফেজ আবদুল মালেক, সাধারণ সম্পাদক মাওলানা শাহ মো. নেছারুল হক এবং সাংগঠনিক সম্পাদক মাওলানা সেলিম রেজা। তারা এক বিবৃতিতে বলেন, দেশের জনগণ ধর্মপরায়ণ এবং সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতিতে বিশ্বাস করে। গুটিকয়েক নাস্তিক এদেশের মানুষের ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত করে দেশের অভ্যন্তরে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করছে। ধর্মপ্রাণ মানুষ যে কোনো মূল্যে তা প্রতিহত করবে।
http://www.amardeshonline.com/pages/details/2013/02/21/188921#.USW2wHU1FFk
[/QUOTE]
মুরতাদ বিএনপি ক্ষমতায় থাকলে এরা এই আন্দোলনে শরীক হতো কিনা, সেটা সহজেই অনুমেয়।
আমাদের সম্বাব্য কিছু করণীয়ঃ (এই ব্যাপারে সবার মতামত আশা করছি)
ক) চলমান এই আন্দোলনকে সঠিক খাতে প্রবাহিত করে তাওহীদ ও জিহাদের আন্দোলনে পরিণত করার চেষ্টা করা।
খ) এসব নাস্তিক-মুর্তাদ চক্রের শাস্তি এই মুর্তাদ সরকারের থেকে প্রত্যাশা না করে যাতে তৌহিদি জনতা নিজে থেকে অন্ধ সাহাবী (রাঃ) এর মতো আমল করা শুরু করে সেদিকে উদ্ভুদ্ধ করা।
গ) এই আন্দোলনের মাধ্যমে নিজ নিজ এলাকার আলেম সমাজের সাথে পরিচিত হয়ে যাওয়া। তাদের সাথে উত্তম সম্পর্ক স্থাপন করা।
ঘ) নিজ নিরাপত্তা বজায় রেখে আলেম সমাজকে ও তৌহিদী জনতার চলমান এই আন্দোলনকে ‘ইন্টারনেট ও কম্পিউটার সাপোর্ট’ প্রদান করা।
ঙ) এই আন্দোলনের দিক নির্দেশনার জন্য এবং এই আন্দোলনের ব্যাপারে আলোচনার জন্য সবাইকে বাব-উল-ইসলাম ফোরামে ভিজিট করতে অনুরোধ করা। এই সময়ে সবার কাছে এই ফোরাম পরিচিত করে গড়ে তোলা।
চ) সবার কাছে এটা পরিস্কার করে দেয়া যে, এই মুরতাদ সরকারগুলো ক্ষমতায় থাকলে বারংবার এরকম ঘটনা ঘটতে থাকবে। যেমনঃ আগে মুর্তাদ তসলিমা নাসরীন ও আরো অনেকে করেছে। এর সমাধান হলো সম্পূর্ণ ইসলামী শরীয়াত বাস্তবায়ন। এদেশকে তথাকথিত এসব রাজনীতিবিদদের কাছে ছেড়ে দিলে কখনো এর সমাধান হবে না।
ছ) আলেম সমাজকে এটা বুঝানো যে, এসব পরিস্থিতির স্থায়ী সমাধান হলোঃ
মোল্লা ওমর (দাঃ বাঃ) এর মতো আমাদের আলেম সমাজকে এদেশের রাস্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব নিতে হবে। পুরোপুরি ইসলামী শারীয়াত কায়েম করতে হবে। এর জন্য রক্ত কুরবানী দিতে হবে। মুর্তাদদের রক্ত বিয়ে দিতে হবে।
জ) আলেমদের ‘বাব-উল-ইসলাম ফোরামের’ এই দাবী ছড়িয়ে দেয়া যেঃ
হে আলেম সমাজ, আপনারা আমাদের নেতৃত্ব নিন। এসব নাস্তিক-মুর্তাদ ও তাদের সাহায্যকারীদের নেতৃত্ব আমরা আর চাই না।
আপনারা এই দেশ পরিচালনার দায়িত্ব গ্রহণ করুন, আমরা আপনাদের নেতৃত্ব চাই।
যদি আফগানিস্তানে আলেমরা দেশ পরিচালনা করতে পারেন, তাহলে বাংলাদেশের আলেমরাও এই দেশ পরিচালনা করবেন। কারণ আল্লাহ তাঁদের সাথে থাকবেন।
ঝ) আলেম সমাজ ও তৌহিদী জনতার মাঝে এই বার্তা ছড়িয়ে দেয়া যে,
‘ইসলামী শরীয়াতের বিজয়ের আগ পর্যন্ত আমরা ঘরে ফিরে যাবো না’।
এই কথাকেই বর্তমান আন্দোলনের মুল স্লোগানে পরিণত করার চেষ্টা করা।
সবাইকে অনুরোধ কিভাবে আমরা চলমান এই আন্দোলনকে সঠিক দিকে প্রবাহিত করতে পারি এই ব্যাপারে পরামর্শ দিন।
আপনার আশেপাশের ভাইদেরকে এই পোষ্টটি পড়ার ও বর্তমান ঘটনা প্রবাহ সম্পর্কে তাদের মন্তব্য পোষ্ট করা জন্য জানাতে অনুরোধ রইলো।
নোটঃ ইনশাআল্লাহ, আগামীকাল জুমুয়ার নামাজের আগে ‘আলেম সমাজের কাছে আহবান’ নামে একটা চিটি এই ফোরামে পোষ্ট করার চেষ্টা করা হবে।
এছাড়া আগামীকাল বাদ জুমুয়া তৌহিদী জনতার সাথে বিক্ষোভে যারা শরীক হবেন, তারা ‘আলেম সমাজের কাছে আহবান’ চিঠিটি সংগ্রহ করে প্রিন্ট করে, ফটোকপি করে ছড়িয়ে দিতে পারেন ইনশাআল্লাহ।
আল্লাহর ইচ্ছায় যদি একজন আলেমও আমাদের এই আহবানে সাড়া দেন, তাও সেটা আমাদের জন্য যথেষ্ট। আর কেউ সাড়া না দিলেও আল্লাহ নিজেই আমাদের জন্য যথেষ্ট ইনশাআল্লাহ।
আল্লাহ আমাদেরকে সত্যকে সত্য হিসেবে দেখার ও সেটা অনুসরণ করার তৌফিক দান করুন।
সুত্রঃ https://bab-ul-islam.net/~babislam/showthread.php?p=41537#post41537
এডমিন ভাই , “উম্মাহর ঐক্যঃ পথ ও পন্থা ” এই বই দ্রুত ডিলিট করেন । এইটা হইতে বিদআতিদের সেরা বই । উলটাপালটা কথা ভর্তি । ফাতিহা পড়া যাবে না ইমামের পিছনে , নাসিরুদ্দিন আলবানিকে খারাপ বলা , মাযহাব এর সাফাই গাওয়া সহ আজেবাজে কথা এই বইয়ে ।
ভাই,
দয়া করে সুস্পষ্টভাবে ও সুনির্দিষ্টভাবে উল্লেখ করুনঃ
– কোন পাতায় আপত্তিকর কি লিখা আছে?
– সেটা কিভাবে কোরআন-সুন্নাহ এর সাথে সাংঘর্ষিক?
যদি সুস্পষ্টভাবে কোরআন-সুন্নাহ এর খিলাফ কোন কথা হয়, তাহলে সেই বই বাদ দেয়া হবে ইনশাআল্লাহ।
জাযাকাল্লাহু খাইরান।
পৃষ্ঠা ১৯০ তে একটা প্রশ্নের জবাব আছে ওইটা খুলে পড়েন । পৃষ্ঠা ১২৩ তে লিখা আছে “পূর্ণ নামাযের ধারাবাহিক নিয়ম হাদিসের এক দুই কিতাব নয় , ছয় বা দশ কিতাবেও নেই ” । পৃষ্ঠা ১৩০ তে লিখা আছে যে সুরা ফাতিহা পড়বে না ইমামের পিছনে আর এইটা নাকি “সাহাবায়ে কেরাম থেকে নিয়ে প্রতি যুগের বিপুল সংখ্যক ফকিহ উপরোক্ত হাদিসের এই অর্থই গ্রহণ করেছেন ” , উনার মতে সংখ্যক সাহাবায়ে কেরাম থেকে এইটা প্রমাণিত । অথচ মুসলিমের প্রথম খণ্ডতেই এর বিপরীত কথা ! বুখারি খুল্লেই বুঝা যায় উনার কথার অসারতা ! ১৩৩ পৃষ্ঠায় ( ১০ নম্বর লাইন থেকে ২৯ লাইন পর্যন্ত ) আরও ভয়কঙ্কর কথা , আমি উল্লেখ করলাম না , আপনি পড়ে নেন ! কুতুবে সিত্তার হাদিস গ্রন্থগুলোতে এই কথার বিরুদ্ধে !
সর্বশেষ কথা হল এই বই খুললেই আমার মাথা গরম হয়ে যায় 😦
জাযাকাল্লাহু খাইরান।
Nasiruddin Albani akta fitnabaj vranto alem chilo,but uni onek sahih hadis keo jaal bolsen!!!
Bidaat ( Majar-puja, Pir-Murid, Dorga) eshob ke shokol mumin er e hate kora uchit, but taar mane ei na j Al-Bunny, Honey-Bunny or Bugs-Bunny er kothay shokol imama-muhaddisin der vool bolte hobe!!!
Nasiruddin Albani akta fitnabaj vranto alem chilo,but uni onek sahih hadis keo jaal bolsen!!!
Bidaat ( Majar-puja, Pir-Murid, Dorga) eshob ke shokol mumin er e hate kora uchit, but taar mane ei na j Al-Bunny, Honey-Bunny or Bugs-Bunny er kothay shokol imama-muhaddisin der vool bolte hobe!!
aas sala-mu alai-kum, how do I by books from you. Please let me know.
what type of book you want to buy???
আসসালামু আলাইকুম। ভাই, হেদায়া কিতাবটির বাংলা অনুবাদ আপলোড করার অনুরধ করছি। ওয়াসসালাম।
রাছুল (সঃ) এর হাদিস; আমার বানী কোরআন বানীকে মনসুক করেনা। তবে কোরআন এর বানী আমার বানীকে মনসুক করতে পারে।
তাই আমার আনুরোধ এবং আহবান যে হাদিস কোরআন এর সাথে সাংঘরশীক সেটা কাররই গ্রহণ করা উচিৎ নয়। আর সেই হাদিস অবশ্যই জাল এতে কারো সন্দেহ থাকার কথা নয়।
জাকির (pakpanja@gmail.com)
http://en.wikipedia.org/wiki/Uwais_al-Qarni
রাছুল (সঃ) এর হাদিস; আমার বানী কোরআন বানীকে মনসুক করেনা। তবে কোরআন এর বানী আমার বানীকে মনসুক করতে পারে।
তাই আমার আনুরোধ এবং আহবান যে হাদিস কোরআন এর সাথে সাংঘরশীক সেটা কাররই গ্রহণ করা উচিৎ নয়। আর সেই হাদিস অবশ্যই জাল এতে কারো সন্দেহ থাকার কথা নয়।
জাকির
মানুষের চিন্তার লেভেল দিন দিন নিচু থেকে নিচু হচ্ছে। আফসোস!!!! ভালো-মন্দ, হক-বাতিল চিন্তা না করে তাকে যা করতে বলা হয় তাই করে যাচ্ছে নির্বোধ এর মত। এতে সে যে নিজের ধ্বংস ডেকে আনছে এটা বোঝার ক্ষমতা টুকু ও সে হারিয়ে ফেলছে।হে মুসলমানের দল কবে তোমরা বুঝবে যে আল্লাহর দেয়া জীবন ব্যবস্থা ইসলামি খিলাফাত রাষ্ট্র ব্যবস্থা অনুযায়ী চললেই কেবল সমাজে ন্যয়বিচার, ইনসাফ, সুশাসন প্রতিষ্ঠা হবে। মনুষ্য নির্মিত গনতান্ত্রিক ব্যবস্থা দ্বারা হবে না। কাজেই একে প্রত্যাখ্যান করে ইসলামি খিলাফাত রাষ্ট্র এর দাবি তুলুন।
জনৈক এক ভাই প্রশ্ন করেছিলেনঃ
——–
আব্দুল্লাহ শাহেদ says:
ফেব্রুয়ারি 6, 2013 at 3:41 অপরাহ্ন
দরবারী বলতে কাদেরকে বুঝানো হয়েছে? কয়েকেজনের নাম বলা যাবে কি?
————-
উত্তরঃ
ক) দরবারী আলেম বলতে বুঝায় ঐ সকল আলেমদেরকে যারাঃ
– সৌদি মুরতাদ রাজা কিংবা অন্যান্য মুরতাদ সরকারকে রক্ষার জন্য আল্লাহর দ্বীনের ব্যাপারে মিথ্যাচার করে, আয়াত ও হাদিসের অর্থ বিকৃত করে। যারা যে কোন উপায়েই হোক রাজা ও সরকারদেরকে রক্ষার চেষ্টা করে। তারা সত্যকে গোপন করে ও সত্যকে মিথ্যার দ্বারা ঢেকে দেয়। কেউ দুনিয়াবী স্বার্থে কেউবা অজ্ঞতার কারণে কেউবা মুরতাদ সরকারের ভয়ে। ভয় পেলে কিংবা না জানলে এসব ব্যাপারে চুপ থাকাই তাদের জন্য শ্রেয় ছিলো। কেউবা টিভি পর্দায় কিংবা সরকারের থেকে কিছু উচ্ছিষ্ট লাভ করার আশায়।
– যারা ইসলামের এই চরম বিপর্যয়ের সময়, যখন ইসলামী শরীয়াত বিজয়ী নেই, যেখানে রাসুল (সাঃ) কে নিয়ে হাসি-তামাশা করা হচ্ছে, যেখানে কোরআনকে অবজ্ঞা করা হচ্ছে, রাস্ট্রীয় পর্যায়ে ইসলামী শরীয়াতকে নিষিদ্ধ করা হয়েছে, সেখানে ফুরুয়ী-ইখতিলাফ জিইয়ে রেখে তাদের ‘ধর্ম ব্যবসা’ জারি রেখেছে।
– যারা যে কোন মূল্যে জিহাদের বিরোধিতা করাকে তাদের অন্যতম পবিত্র দায়িত্ব বানিয়ে নিয়েছে। জিহাদের জন্য এমন সব আজগুবি শর্ত গুড়ে দিয়েছে যা কোন সলফে সালেহী কখনো আলোচনা করেন নি। এর দ্বারা তাদের একটাই উদ্দেশ্য মুরতাদ সৌদি রাজা ও অন্যান্য সরকারদের ‘সুস্পষ্ট কুফরী’ দেখেও যাতে মুসলিম জাতি চুপ করে বসে থাকে। যদিও এসময় এসব মুরতাদের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর ব্যাপারে সলফে সালেহীনদের ইজমা রয়েছে।
– যারা রাশিয়ার বিরুদ্ধে আফগান জিহাদকে খুব সমর্থন করেছিলো, কিন্তু এখন তাদের ‘আংকেল’ আমেরিকার সাথে জিহাদকে কোনভাবেই সহ্য করতে পারছে না। এই জিহাদকে ফিতনা, ফাওদা, খারেজীদের কাজ, ‘মুসলিম উম্মাহকে বিপদে ফেলার সামিল’ ইত্যাদি নামে অভিহিত করছে।
– এই গুনধরদের আরো অনেক আজব বৈশিষ্ট্য আছে যা চক্ষুস্মান যেকোন ব্যক্তিই দেখতে পায়।
খ) কতিপয় দরবারী আলেমের উদাহরণঃ
– মতিউর রহমান সালাফী – যিনি সৌদি রাজার বেতনভুক্ত। (‘যার নুন খাই, তার গুন গাই’ – এই নীতির একনিষ্ট ভক্ত। ছলে-বলে-কৌশলে মুজাহিদীনদেরকে খারেজী আখ্যা দেয়ার চেষ্টা করেন। )
– ডঃ (কবিরাজ) আব্দুল্লাহ জাহাংগীর। (যে কোন ভাবে বর্তমান ‘কুফরুন বাওয়াহ’ বা সুস্পষ্ট কুফরী এর ধারক বাহক শাসকদের বিরুদ্ধে জিহাদ ও কিতালকে ‘জংগীবাদ’ বলতে বদ্ধ পরিকর)
– ডঃ (কবিরাজ) সাইফুল্লাহ। (যিনি মজলুম নির্যাতিত আরাকানের মুসলমানদের রক্ষার জন্য জিহাদকে ‘ফাওদা’ বলে উল্লেখ করেন এবং মনে করেন এখন আমরা শুধু তাদের জন্য দুয়া করতে পারি আর মুরতাদ হাসিনাকে অনুরোধ করতে পারি। একথা সত্য আমাদের সামরিক সমর্থন না থাকায় এখন আমরা আরাকানের ভাইদের জন্য তেমন কিছুই করতে পারিনি)
লক্ষণীয়ঃ উপরুক্ত তিনজন আলেমই সৌদি রাজার টাকায় চলা, ছাত্রদেরকে মাসিক ‘বড় মাপের সালামী’ দেয়া ‘বিশ্ববিখ্যাত’ মদীনা ইউনিভার্সিটি থেকে পাস করেছেন। স্বাভাবিকভাবেই, সৌদি মুরতাদ রাজার টাকা থেকে মাসে মাসে বড় মাপের সালামী লাভ করা ছাত্ররা এখন কোনভাবেই সৌদি রাজার সুস্পষ্ট কুফরী দেখবেন না। তাদের মাঝে সুস্পষ্ট ইরজায়ী আক্বীদা (মুরজিয়াদের আক্বীদা) বিদ্যমান।
– আব্দুর রায্যাক বিন ইউসুফ। (যিনি ‘কে বড় লাভবান’ বই এর শেষ অধ্যায়ে ‘মুরতাদ সরকারকে বড়ই লাভবান’ করেছেন এবং মুরতাদ সরকারের বিরুদ্ধে জিহাদকে হারাম বলতে চেষ্টা করেন)
– এবং এই রকম আরো অনেকে আছেন যারা কিতালকে বড়ই অপছন্দ করেন। এ থেকে দূরে থেকে বাকীদেরকে কিতাল থেকে দূরে রাখার জন্য বিভিন্নভাবে মুসলিম উম্মতকে বিভ্রান্ত করে চলছেন।
– এই সব গুনধরদের কল্যাণে আজ অধিকাংশ আহলে-হাদিস যুবক আজ ‘চুরি পরে ঘরে বসে আছে’।
‘যে সাপের চোখ নেই,
শিং নেই, দাঁত নেই,
ছোটে নাকো হাঁটে না,
কাউকে যে কাঁটে না’
ধরনের যুবকে পরিণত হয়েছে। অথচ এই যুবকদের জন্য এখন জিহাদ ও কিতাল ফরজে আইন ছিলো। সামর্থ্য না থাকলে সামর্থ অর্জন করা ছিলো ফরজে আইন।
আল্লাহ রাব্বুল আলামীন বলেছেনঃ
وَلَوْ أَرَادُواْ الْخُرُوجَ لأَعَدُّواْ لَهُ عُدَّةً
আর যদি তারা বের হবার সংকল্প নিত, তবে অবশ্যই কিছু সরঞ্জাম প্রস্তুত করতো। (সূরা তওবাঃ ৪৬)
কিন্তু এসব গুনধররা এই যুবকদেরকে আজীবনের জন্য শুধু ‘তারবিয়া ও তাসফিয়ার’ চক্রে বন্দী করেছে। কেউ জানে না, কত পুরুষ পরে তাদের এই তারবিয়া-তাসফিয়া শেষ হবে?
হে আল্লাহ, সকল ওলামায়ে সু’দের ফিতনা থেকে, সকল দরবারী আলেমদের ফিতনা থেকে মুসলিম উম্মাহকে হেফাজত করুন। আমীন।
Tafsir Fee Zilalil Quran part-18 link doesn’t work. Please fix this.
আসসালামুআলাইকুম
ভাই আগে প্রতিটি বই এর সংবাদ আমাকে ইমেইল এর মাধ্যমে জানানো হত এখন প্রায় ১ বছর যাবত ইমেইল আসে না কি করতে পারি যানাবেন। anikdenver@gmail.com
ওয়ালাইকুম আসসালাম
ভাই এই ব্যাপারে ইনশাল্লাহ পদক্ষেপ নেয়া হবে।
জাযাকাল্লাহু খায়রান।
https://dawahilallah.wordpress.com and bab-ul-islam.net
প্রশ্নঃ১ – আমাদের এলাকায় জামাতে ইসলামী বাংলাদেশের কিছু ভাই আছেন। তারা মনে করেন তারাও ইসলামী রাস্ট্র্ প্রতিষ্টার চেষ্টা করছেন। কিন্তু যতদূর আমি জানি তারা সঠিকপথে কাজ করছেন না। তাদেরকে আমি কি বলে দাওয়াহ দিবো?
Quote
Posted on November 11, 2012
উত্তরঃ
ওয়ালাইকুম আস্সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহ ওয়া বারাকাতুহু।
ইন্নাল হামদা লিল্লাহ, ওয়াস সালাতু ওয়াস সালামু আলা রাসুলিল্লাহ।
এই সাইটের ব্যাপারে ভালো মন্তব্য করার জন্য আল্লাহ আপনাকে উত্তম প্রতিদান দিন, সমস্ত প্রশংসা আল্লাহর যার নিয়ামতে সমস্ত ভাল কাজ সংঘটিত হয়ে থাকে। দোয়া করবেন যেন আল্লাহর দিকে আহবানের ক্ষেত্রে এই সাইট যথাযথ ভূমিকা রাখতে পারে।
জামায়াতে ইসলামী বাংলাদেশের ব্যাপারে কিছু বলার আগে আমরা একটি কথা পরিষ্কার করে নিতে চাই। তা হলোঃ বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও মতের ব্যাপারে আমাদের দৃষ্টিভংগী।
প্রথমতঃ মানবরচিত বিভিন্ন মতবাদের ধ্বজাধারী দলসমূহ যেমনঃ আওয়ামীলীগ, বিএনপি, জাতীয়পার্টি ইত্যাদি যারা আল-কোরআন ও সুন্নাহ বিরোধী আইন অনুযায়ী দেশ পরিচালনা করছে এবং এটাই তাদের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য। এরা নিকৃষ্ট শিরক ও কুফরে লিপ্ত। এরা কুফরের দল। এদের নেতৃবৃন্দ হচ্ছে তাগুত।
দ্বিতীয়তঃ ইসলামী রাজনৈতিক দলসমূহ যারা ইসলামী রাস্ট্র / খিলাফত প্রতিষ্টা করতে চায়। এইসব দলসমূহের মূল লক্ষ্য হলোঃ দ্বীন ইসলামকে বিজয়ী করা কিন্তু তারা কিছু কিছু ভুল-ভ্রান্তিতে লিপ্ত। এমনকি তাদের কোন কোন ভুল শিরক-কুফর পর্যন্ত পৌঁছেছে। আল্লাহ যেন তাদেরকে সঠিক পথের দিশা দেন।
জামায়াতে ইসলামী ও অন্যান্য ইসলামী রাজনৈতিক দলের ব্যাপারে আমাদের কথা হলোঃ আমরা তাদের সম্বন্ধে এটা বলি না যে, তারা শুধু ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য রাজনীতি করছেন কিংবা তারা দ্বীনকে শুধুমাত্র ক্ষমতায় যাওয়ার একটা উসিলা হিসেবে ব্যবহার করছেন। বরং আমরা মনে করি, তারা আল্লাহর দ্বীনকে বিজয়ী করার জন্য, বাংলাদেশকে ইসলামী রাস্ট্রে পরিবর্তন করার নিয়্যতে কাজ করছেন। পাশাপাশি আমরা তাদের যেসব ভালো কাজ আছে সেগুলিও স্বীকার করি। যেমনঃ তাদের সহচর্যে থেকে অনেকে আল-কোরআন ও হাদিসের বাংলা অনুবাদ পড়ছেন। অনেকে নামাজ, রোযা করছেন ইত্যাদি।
কিন্তু সত্যকে সত্য হিসেবে আর মিথ্যাকে মিথ্যা হিসেবে তুলে ধরতে আমরা বাধ্য, তা না হলে ইলম গোপন করার অপরাধে আমরা কিয়ামতের দিন আল্লাহর দরবারে অপরাধী হয়ে যাবো। এছাড়াও তাদের প্রতি সত্যিকার কল্যাণকামিতা হলো তারা যেসব ক্ষেত্রে আল-কোরআন ও সুন্নাহ পরিপন্থী আচরণ করছেন, সেসব ক্ষেত্রে তাদের ভুলগুলি ধরিয়ে দেয়া। আর এটাই আয়না হিসেবে এক মুসলমান আরেক মুসলমানের জন্য করার কথা। তাছাড়া যেসব কোরআন-সুন্নাহ পরিপন্থী আচরণ তারা প্রকাশ্যে করছেন, সেসব আচরণ প্রকাশ্যে তাদেরকে ধরিয়ে দেয়াই ইসলামের দাবী। যেভাবে ভুল নামাজ আদায়কারীকে রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছিলেনঃ
ارجع فصل فإنك لم تصل
“ফিরে যাও, তারপর (আবার) নামাজ পড়ো, কারণ তুমি নামাজ পড়ো নি”। (সুনান আবু দাউদ, শুয়াবুল ঈমান, মুসনাদে আহমাদ)
এখানে নামাজের বিরোধিতা উদ্দেশ্য নয় বরং নামাজকে যাতে যথাযথভাবে প্রতিষ্ঠা করা হয়, সেটাই ছিলো উদ্দেশ্য। অনুরুপভাবে, আমাদের উদ্দেশ্য দ্বীনকে বিজয়ী করার প্রচেষ্টার বিরোধিতা নয়, বরং যাতে সঠিক পথে দ্বীনকে বিজয়ী করার চেষ্টা করা হয়, সেই দিকে মনযোগ আকর্ষণ করা।
আমরা আল্লাহকে এই ব্যাপারে সাক্ষী রেখে বলছি যে, তাদের ইসলাহ ও কল্যাণ ছাড়া আমরা আর কিছু চাই না, আমরা চাই তারা যেন পরিপূর্ণ কোরআন ও সুন্নাহর আলোকে দ্বীনকে বিজয়ী করার কাজ করেন। আল্লাহ আমাদের সবাইকে তাঁর পছন্দনীয় পথে এবং ইসলামী শারীয়াতের গন্ডির ভিতরে থেকে দ্বীন ইসলামকে বিজয়ী করার কাজ করার তৌফিক দান করুন।
তাদের যে সব কাজ আমাদের কাছে আল-কোরআন ও সুন্নাহ বিরোধী মনে হয়েছে, তার মাত্র তিনটি আমরা নীচে তুলে ধরছিঃ
ক) প্রথমত: জামায়াত ইসলামী ও অন্যান্য ইসলামী রাজনৈতিক দলের নেতৃবৃন্দ পশ্চিমাদের থেকে ধার করা কুফরী গণতন্ত্রকে দ্বীন ক্বায়েমের পদ্ধতি হিসেবে বেছে নিয়েছেন। যে গনতন্ত্রের মাধ্যমে এম.পি বা সংসদ সদস্যদের আল-কোরআন-সুন্নাহ বিরোধী আইন প্রণয়নের অধিকার দেয়া হয় যা সুষ্পষ্ট শিরক এবং কুফর। কারণ আল্লাহতায়ালাই একমাত্র আইন-বিধানদাতা। ভাল নিয়্যতে কোন কুফরী পথ অবলম্বন করলে তা জায়েয হয়ে যায় না বা এর গুনাহ থেকেও অব্যাহতি পাওয়া যায় না।
তারা এদেশের কুফর-শিরকের মিলনস্থান জাতীয় সংসদের সদস্যপদ গ্রহণ করে আল-কোরআন ও সুন্নাহ বিরোধী আইন প্রণয়নে শরীক থেকেছেন যা একটি বড় কুফরী যা একজনকে মুসলিম মিল্লাত থেকে বের করে দেয়ার জন্য যথেষ্ট। এই ‘শিরকের আখড়া’ – সংসদ ভবনে সদস্যপদ নেয়ার সাথে সংশ্লিষ্ট অনেক কাজে বড় শিরক ও বড় কুফর রয়েছেঃ
যেমনঃ সংসদ সদস্য হিসেবে শপথ নেবার সময় এই দেশের কুফরী সংবিধানকে সম্মান ও মান্য করার শপথ নিতে হয়।
THIRD SCHEDULE; [Article 148]; OATHS AND AFFIRMATIONS
“I, ……………………….., having been elected a member of Parliament do solemnly swear (or affirm) that I will faithfully discharge the duties upon which I am about to enter according to law: That I will bear true faith and allegiance to Bangladesh: And that I will not allow my personal interest to influence the discharge of my duties as a member of Parliament.
http://www.pmo.gov.bd/pmolib/constitution/schedule3.htm
অর্থঃ “আমি, ………, সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়ে শপথ করছি যে, আমার উপর আইনের মাধ্যমে অর্পিত দায়িত্বসমূহ বিশ্বস্থতার সাথে পালন করিবো, আমি বাংলাদেশের প্রতি সত্যিকার বিশ্বাস ও অনুগত্য পোষণ করিবো, আমি আমার ব্যক্তিগত স্বার্থের জন্য সংসদ সদস্য হিসেবে আমার উপর অর্পিত কর্তব্যকে প্রভাবিত করবো না”।
এই শপথে দেখা যাচ্ছে যে, এদেশে প্রচলিত ব্রিটিশ-কুফরী আইন অনুযায়ী সকল দায়িত্ব পালন করার শপথ নেয়া হচ্ছে। আর সেই দায়িত্বের মধ্যে আছেঃ সংসদে বসে সবাই মিলে আইন রচনা করা। আর এই কুফরী সংবিধান অনুযায়ী সেটা যে কোন আইন হতে পারে, আল-কোরআন ও সুন্নাহ বিরোধীও হতে পারে। বরং এই কুফরী সংবিধানের ৭(২) ধারায় বলা আছেঃ
“জনগণের অভিপ্রায়ের পরম অভিব্যক্তিরূপে এই সংবিধান প্রজাতন্ত্রের সর্বোচ্চ আইন এবং অন্য কোন আইন যদি এই সংবিধানের সহিত অসমঞ্জস হয়, তাহা হইলে সেই আইনের যতখানি অসামঞ্জস্যপূর্ণ, ততখানি বাতিল হইবে।”
অর্থাৎ এই সংবিধান অনুযায়ী আল্লাহ ও তাঁর রাসুলের (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) দেয়া আইনও বাতিল হয়ে যাবে, যদি তা এই সংবিধান বিরোধী হয়। এর চেয়ে বড় কুফরী-শিরকী কথা আর কি হতে পারে!!! আর এটা সুস্পষ্ট যে, কেউ যদি কোন কুফরী আইনকে সম্মান করার ও মান্য করার শপথ নেয়, সেটাও একটা কুফরী কাজ।
এছাড়াও এই কুফরী সংসদে যে সব আইন প্রণয়ণ হয়, সে সবে জামায়াতে ইসলামী ও অন্যান্য ইসলামী রাজনৈতিক দলের এমপিরা শরীক থাকেন না বরং বিরোধিতা করেন বলে দাবী করলেও বাস্তবে তারা একটি কুফর সরকারের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অংশ “সংসদ” এর অংশ হয়ে পুরো সিস্টেমকে সমর্থন করছেন। কারণ একটি দেশের সরকারের মূলত তিনটি অংশঃ সংসদ (Legislative) , প্রশাসন (Executive) ও বিচার বিভাগ (Judiciary)। তারা এই সংসদের সদস্য হয়ে পূর্ব থেকে চলে আসা কুফরী-শিরকী আইনের ধারাবাহিকতা রক্ষা করতে সাহায্য করছেন। এই সেই সংসদ যারা আগের সংসদ সমূহের মাধ্যমে চলে আসা শিরক ও কুফরের ধারাবাহিকতা রক্ষা করছে। আর এই সংসদের সদস্য হওয়া মানে আগের রচিত সমস্ত শিরক-কুফরী আইনের বোঝা নিজের কাঁধে নিয়ে নেয়া। কারণ যদি এই সংসদ না থাকে, তাহলে দেশে তাদের কথা অনুযায়ী ‘সাংবিধানিক শূন্যতা’ সৃষ্টি হয়। অর্থাৎ তাদের এই শিরক-কুফরী আইনের ধারাবাহিকতা রক্ষার করার জন্য এই সংসদও জরুরী। আর অন্যান্য কুফরী দলের সাথে যোগ দিয়ে সেই জরুরী কাজটাই আঞ্জাম দিচ্ছেন জামায়াতে ইসলামী ও অন্যান্য ইসলামী দলের এমপিবৃন্দ। আল্লাহ তাদেরকে হেদায়াত দান করুন।
এছাড়াও তারা বিভিন্ন পার্লামেন্টারী কমিটির সদস্য হয়েছেন, যেগুলো পরিচালিত হয় সেই কুফরী ব্রিটিশ আইন অনুযায়ী। একজন ঈমানদার, আখিরাতে বিশ্বাসী মুসলমান যা কখনো মেনে নিতে পারে না।
খ) জামায়াত ইসলামী এর নেতৃবৃন্দ মুরতাদ সরকারের দুইটি মন্ত্রণালয় মানব-রচিত কুফরী আইন অনুযায়ী পরিচালনা করেছেন, যা একটি বড় কুফর – যা একজনকে মুসলিম মিল্লাত থেকে বের করে দেয়ার জন্য যথেষ্ট। আর এই ব্যাপারে আয়াত তারা নিজেরা তাদের কর্মী, সাথী, রোকনদেরকে মুখস্থ করিয়ে থাকেন। আল্লাহ বলেছেনঃ
إِنَّا أَنزَلْنَا التَّوْرَاةَ فِيهَا هُدًى وَنُورٌ يَحْكُمُ بِهَا النَّبِيُّونَ الَّذِينَ أَسْلَمُواْ لِلَّذِينَ هَادُواْ وَالرَّبَّانِيُّونَ وَالأَحْبَارُ بِمَا اسْتُحْفِظُواْ مِن كِتَابِ اللّهِ وَكَانُواْ عَلَيْهِ شُهَدَاء فَلاَ تَخْشَوُاْ النَّاسَ وَاخْشَوْنِ وَلاَ تَشْتَرُواْ بِآيَاتِي ثَمَنًا قَلِيلاً وَمَن لَّمْ يَحْكُم بِمَا أَنزَلَ اللّهُ فَأُوْلَـئِكَ هُمُ الْكَافِرُونَ
আমি তওরাত অবর্তীর্ন করেছি। এতে হেদায়াত ও আলো রয়েছে। আল্লাহর আজ্ঞাবহ পয়গম্বর, দরবেশ ও আলেমরা এর মাধ্যমে ইহুদীদেরকে ফয়সালা দিতেন। কেননা, তাদেরকে এ খোদায়ী গ্রন্থের দেখাশোনা করার নির্দেশ দেয়া হয়েছিল এবং তাঁরা এর রক্ষণাবেক্ষণে নিযুক্ত ছিলেন। অতএব, তোমরা মানুষকে ভয় করো না এবং আমাকে ভয় কর এবং আমার আয়াত সমূহের বিনিময়ে স্বল্পমূল্যে গ্রহণ করো না, যেসব লোক আল্লাহ যা অবতীর্ণ করেছেন, তদনুযায়ী ফায়সালা করে না, তারাই কাফের। (সূরা আল মায়েদা, আয়াতঃ ৪৪)
আর জামায়াতে ইসলামীর এই নেতৃবৃন্দ সমাজ-কল্যাণ মন্ত্রণালয়, শিল্প মন্ত্রণালয় কিংবা কৃষি মন্ত্রণালয় তো ইসলামী শরীয়াহ আইন অনুযায়ী পরিচালনা করেন নি। বরং তারা তা পরিচালনা করেছেন মানব-রচিত কুফরী-ব্রিটিশ আইন অনুযায়ী।
শিল্প মন্ত্রনণালয়ের অধীন শিল্প ব্যাংক তখনো সুদের উপর ভিত্তি করে পরিচালিত হয়েছে, অর্থাৎ এই মন্ত্রী আল্লাহর সাথে যুদ্ধে এই মন্ত্রণালয়ের নেতৃত্ব দিয়েছেন।
সমাজ কল্যাণ মন্ত্রণালয় পরিচালিত হয়েছে কুফরী আইনে, সেখানে বিভিন্ন এনজিওকে শিরক-কুফর-ফাহেশা ছড়িয়ে দেয়ার অবকাশ দেয়া হয়েছে, লাইসেন্স দেয়া হয়েছে। সেখানে শত শত এনজিওকে সুদ ভিত্তিক কার্যক্রম পরিচালনার অনুমতি সহ লাইসেন্স দেয়া হয়েছে। আর এসব হয়েছে সমাজ-কল্যাণ মন্ত্রীর দায়িত্বে, তার নিয়ন্ত্রণে।
এসবই পরিস্কার কুফর। কারণ এটাই হচ্ছে আল্লাহ যা নাযিল করেছেন, তা ছাড়া অন্য কোন বিরোধী আইনে বিচার-ফায়সালার বাস্তব দৃষ্টান্ত। হাফিজ ইবনে কাসীর (রঃ) তাঁর তাফসীরে সূরা আল মায়িদাহ এর ৫০ নম্বর আয়াতের তাফসীতে বলেছেনঃ
“আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা সেই সব লোকদের ইনকার করেছেন যারা সেই শরীআহ থেকে মুখ ফিরিয়ে নেয়; যা মানুষের জন্য উপকারী; যা মন্দকে নিষেধ করে। আল্লাহ সেই সব লোকদের প্রত্যাখ্যান করেছেন যারা নিজের প্রবৃত্তির অনুসরন করে যারা কুফরের আইনকে গ্রহণ করে যেমন তাতারদের আইন যা তাদের রাজা চেংগিস খানের অধীনে বাস্তবায়ন করা হয়েছিল। ঐসব আইনগুলো ছিল ইহুদী, খ্রীষ্টান এবং তাদের প্রবৃত্তির অনুযায়ী রাজাদের তৈরি করা আইনের মিশ্রন। আমরা কি আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা ও রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের আইনের পরিবর্তে ঐসব আইনগুলোকে প্রাধান্য দিব? যে এই কাজটি করে সে কাফের এবং তাকে হত্যা করা ওয়াজিব!” – তাফসীর ইবনে কাসীর।
আল্লাহ জামায়তে ইসলামী ও অন্যান্য ইসলামী রাজনৈতিক দল যারা সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেন, তাদেরকে যেন হেদায়েত দান করেন।
গ) জামায়াতে ইসলামী ও অন্যান্য ইসলামী রাজনৈতিক দলের অগণিত কর্মী বিগত নির্বাচনসমূহে জোটবদ্ধ নির্বাচনের দোহাই দিয়ে অধিকাংশ আসনে বিএনপির জন্য মানুষের দুয়ারে দুয়ারে ভোট প্রার্থনা করেছেন, যা একটি বড় কুফরী যা একজনকে মুসলিম মিল্লাত থেকে বের করে দেয়ার জন্য যথেষ্ট।
এটা জানা কথা যে বিএনপি / আওয়ামীলীগের আদর্শ হচ্ছে কুফরী আদর্শ – যা আল্লাহ ও তাঁর রাসুল (সাঃ) এর বিরোধিতার উপর দাঁড়িয়ে আছে। যেমনঃ বিএনপি এর উদ্দেশ্য ও লক্ষ্য সম্পর্কে তাদের দলীয় সংবিধানে বলা আছেঃ
“(c) To acquire pro-people economic development and national progress based on social justice through politics of production, free market economy and people’s democracy.”
অর্থঃ “সামাজিক সুবিচারের ভিত্তিতে উৎপাদনের রাজনীতি, মুক্ত বাজার অর্থনীতি ও জন-গণতন্ত্রের মাধ্যমে জন সংশ্লিষ্ট অর্থনৈতিক উন্নতি ও জাতীয় অগ্রগতি অর্জন”।
সুত্রঃ bangladeshnationalistparty-bnp.org
অর্থাৎ, তারা বাংলাদেশের অর্থনৈতিক ও জাতীয় উন্নতি সাধন করতে চায় “মুক্ত বাজার অর্থনীতি ও জন-গণতন্ত্রের”মাধ্যমে, ইসলামী অর্থনীতি কিংবা ইসলামী শরীয়াহ এর প্রয়োগের মাধ্যমে নয়। আর এটা হচ্ছে সুষ্পষ্ট কুফরী একটি আদর্শ। এখন কেউ যদি সেই বিএনপিকে ভোট প্রদান করার জন্য আহবান করে, সে পরিণামে কুফরের দিকে আহবান করে।
যদিও জামায়াতে ইসলামীর সদস্যরা মুখে মুখে ‘ইসলামী গণতন্ত্র’ নামক এক আজব বস্তুর কথা বলেন কিন্তু বাস্তবে পশ্চিমা আবিষ্কৃত কুফর-শিরক মিশ্রিত গণতন্ত্রের মাধ্যমে দ্বীনকে বিজয়ী করার দিবা-স্বপ্ন দেখছেন এবং বিএনপি এর জন্য বাংলাদেশের অধিকাংশ আসনে ভোট চেয়েছেন। এটাই কি তাদের তথাকথিত ‘ইসলামী গণতন্ত্র’? এটাই কি তাদের তথাকথিত ‘হালাল গণতন্ত্র’? এসবের পরও কিভাবে বিবেক সম্পন্ন একজন মানুষ গণতন্ত্রের পক্ষে সাফাই গাইতে পারেন?
আর এটা জানা কথা যে, নিয়্যত ভালো থাকলেও ইসলামে কোন হারাম কাজ করার অনুমতি নাই। যেমনঃ কেউ চুরি করে সেই টাকা গরীব ও অভাবীদেরকে দান করতে চাইলে সে গুনাহগার হবে। আর কুফরী আইন অনুযায়ী মন্ত্রনালয় পরিচালনা কিংবা কুফরী কোন দলের জন্য মানুষের কাছে ভোট চাওয়াতো বলাই বাহুল্য। এসব কাজ কখনো অযুহাত হিসেবে গ্রহণযোগ্য হবে না।
আবার এসব কাজকে ‘হিকমাহ’ বলে চালিয়ে দেয়ার চেষ্টা করা আরো জঘন্য। কারণ সকল নবী-রাসুল (আঃ) হিকমাহ অবলম্বন করেছেন। আর তাফসীর গ্রথসমূহে ‘হিকমাহ’ শব্দের অর্থ করা হয়েছে ‘সুন্নাহ’। জামায়াতে ইসলামী ও অন্যান্য ইসলামী রাজনৈতিক দলের এসব আল-কোরআন ও সুন্নাহ বিরোধী কাজ তথা শিরক-কুফরকে ‘হিকমাহ’ বলার অর্থ হচ্ছে সকল নবী-রাসুল (আঃ) বিভিন্ন সময় শিরক-কুফরীতে লিপ্ত হয়েছেন। নাউজুবিল্লাহ।
তবে একটি কথা উল্লেখ করা প্রয়োজন মনে করছি। তাদের মাঝে এসব শিরক-কুফর থাকলেও আমরা তাদের অজ্ঞতা ও তাওয়ীলের (ভুল ব্যাখ্যা) কারণে তাদের প্রত্যেককে ব্যক্তিগতভাবে কাফির মনে করিনা। আমাদের উপরুক্ত আলোচনার মানে এটা নয় যে, পুরো জামায়াতে ইসলামীকে আমরা তাকফির করছি।
আপাতত জামায়াতে ইসলামীর এই ভুলগুলি তুলে ধরলে আশা করি আপনার এলাকায় উল্লেখিত ভাইরা সত্য বুঝতে পারবেন। এই ভাইদেরকে এটা বুঝানো দরকার যে, আল্লাহ পবিত্র, তিনি পবিত্র ব্যতীত কোন কিছু কবুল করেন না। আল্লাহর দ্বীনকে বিজয়ী করার প্রচেষ্টা একটা ভালো কাজ, বরং তা ফরজ। যেহেতু এটা একটা ইবাদত, তাই সেই ইবাদাতের পদ্ধতি স্বয়ং আল্লাহ কর্তৃক নির্ধারিত। এই দ্বীন প্রতিষ্টার নির্দেশ দানকারী এর পদ্ধতির ভিখারী নন, যে তিনি আব্রাহাম লিংকন কিংবা কোন কাফিরের কাছে এর পদ্ধতি ভিক্ষা চাইবেন।
কিন্তু এই দ্বীনকে বিজয়ী করতে গিয়ে কোন হারাম কিংবা শিরক-কুফরে জড়িত হবার কোন অবকাশ নেই। যে এরকম করবে সে শুধু পরিণামে ক্ষতিগ্রস্থ হবে। আর আল্লাহ শুধু ঈমানদারদের জন্য বিজয়ের ওয়াদা করেছেন যারা আমলে সালেহ করবে।
وَعَدَ اللَّهُ الَّذِينَ آمَنُوا مِنكُمْ وَعَمِلُوا الصَّالِحَاتِ لَيَسْتَخْلِفَنَّهُم فِي الْأَرْضِ
তোমাদের মধ্যে যারা বিশ্বাস স্থাপন করে ও সৎকর্ম করে, আল্লাহ তাদেরকে ওয়াদা দিয়েছেন যে, তাদেরকে অবশ্যই পৃথিবীতে শাসনকর্তৃত্ব দান করবেন। (সূরা নূর, আয়াতঃ ৫৫)
কিন্তু যারা শিরক-কুফরীতে লিপ্ত হবে, তারা তো আমলে সালেহ করছে না বরং তারা আজাবের সম্মুখীন হবে। তাই আল্লাহর দ্বীনকে বিজয়ী করার চেষ্টা করতে হবে জিহাদ ও ক্বিতালের মাধ্যমে যা আমরা সংক্ষেপে ‘আমাদের দাওয়াহ’ পাতায় উল্লেখ করেছি। সেখানে আমরা দেখিয়েছি যে, এ ব্যাপারে আলেমদের ইজমা আছে যে, কোন এলাকার শাসকের মাঝে প্রকাশ্য কুফরী দেখা দিলে তাকে অপসারণ করা ফরজ। আর যদি অপসারণ করার সামর্থ না থাকে, তবে সেই সামর্থ অর্জন করা ফরজ। আর সেটা সম্ভব না হলে হিজরত করে সেই এলাকা ত্যাগ করা ফরজ।
আল্লাহ আমাদেরকে সবাইকে সত্য উপলব্ধি করার তৌফিক দান করুন। ওমা আলাইনা ইল্লাল বালাগ। সত্য পৌঁছে দেয়া ছাড়া আমাদের কোন দায়িত্ব নেই।
————————–
উত্তর প্রদানেঃ
– শাইখুল হাদিস আবু ইমরান।
– মুফতী আইনান।
– মাওলানা আবু আনিকা।
https://dawahilallah.wordpress.com and bab-ul-islam.net
Assalaamu ‘alaikum. The list of download links for “Al Bidayah Wan Nihayah” does not contain the link for its Part-8. Please provide that part too.
Assalamualikum…….ami akjon student . kindly apnara jodi Al-Qrun er bangla trasnlation er pdf file ta jodi 10/12 ta file a divide kora diten tahola amar khob opokar hoitho .
cause ami amar mobile use korta chai. amar kase somporno file ta ase bt ata mobile a use korta patesina(to large file). ami onek try korsi but pari nai .
plz help me as soon as posible.
Walaikumassalam
vai apni mobile quran porte chaile mobile e use kora jai erokom kono bangla Quran-App use korle valo hobe inshaAllah.
jazakallahu khairan
Vi Salam,
apnar jodi shomoi hoi. ami 8/10 loner Quran er torjome dite pari.
Very Good
রাছুল (সঃ) এর হাদিস; আমার বানী কোরআন বানীকে মনসুক করেনা। তবে কোরআন এর বানী আমার বানীকে মনসুক করতে পারে।
তাই আমার আনুরোধ এবং আহবান যে হাদিস কোরআন এর সাথে সাংঘরশীক সেটা কাররই গ্রহণ করা উচিৎ নয়। আর সেই হাদিস অবশ্যই জাল এতে কারো সন্দেহ থাকার কথা নয়।
জাকির
ভাই এই ব্যাপারে আপনি তাফসীরের ও ফিকহের উসুলের কিতাবগুলো দেখতে পারেন।
এই ব্যাপারে বিস্তারিত আলোচনা আছে। তাছাড়া এই আয়াতের তাফসীরও রেখতে পারেন।
এটা এমন নয়, যেভাবে আপনি এক বাক্যে উল্লেখ করেছেন।
বুখারী শরীফের ১০ম খন্ডের ( শেষখন্ডের ) ৩০৬ থেকে ৩৩৬ নম্বর পেজ নেই। ব্যাপারটি কেউ লক্ষ করে নি আমার কাছে অবাক লাগলো। দয়া করে নতুন করে পেজগুলো স্ক্যান করে রিআপলোড করুন। প্লিজ।
আসসালামুআলাইকুম
ব্যাপারটা ইনশাল্লাহ দেখা হচ্ছে।
জাযাকাল্লাহু খায়রান।
Assalamu Alaikum
Please read Muslim sharif chapter 85 you will can find the right path.
thank you,
Ahmed
Would you pl. upload the Tafsir of Al-Quran “Ibn Abbas”
masnavi sareef er bangla translation niye apnader kaj korar agroho ache ki ? amra ki ei mulloban boi ti pabo ???
Salam.
which masnabi you are looking for. I have 3 diff masnobi. you can contact me if you need.
আমি খুবই খুশি,সহীহ ওয়েব সাইটি পেয়ে।আল্লাহ আমাদেরকে কবুল করুন,আমীন।
শাইখ নাসির উদ্দীন আলবানী (রঃহ) তাঁর লেখা বাংলা অনুবাদ যঈফ ও জাল হাদীস সিরিজ এবং মুসলিম উম্মতের মাঝে তার কুপ্রভাব সকল খন্ড প্রয়োজণ ।
“We’re sorry, the page you have requested is not available”. it says when try to download 18 part of “TafsirFeeJilalilQura.part-18.pdf” can you pls check what happen.
Assalamualaikum
brother new link will be published soon.
jazakallahu khairan
দ্বীনকে বিজয়ী করার শরীয়াত সম্মত উপায় ও আলেম-ওলামাদের দায়িত্ব
শায়খুল ইসলাম আবু ইমরান (দাঃবাঃ)
[audio src="http://archive.org/download/dw_ado/DeenKayemerPoth.mp3" /]
আপনাদের সংরক্ষণে কি হজরত আব্দুল কাদের জিলানী(র:) এর ‘সির আল আসরার’ গ্রন্থটি আছে?
অনুগ্রহ করে জানাবেন।
i want to mail to admin or publication manager of wordlpress i have important data can i get worldpress mail address,
Assalamualaikum
dear brother
if you put your email id here we will communicate you soon IA.
jazakallahu khairan.
ধন্যবাদ, আপনাদের এই প্রচেষ্টা আল্লাহ কবুল করুন। আমার আনুরোধ থাকবে ‘ইসালামী ফাউন্ডেশনের কিছু বই আপলোড করার জন্য। যেমনঃ ১. দৈনন্দিন জীবনে ইসলাম ২. ছোটদের ইসলামী বিশ্বকোষ – ১,২,৩…এই ধরনের। ট্যাবলেট ভার্সনে এখন বাচ্চারা বই পড়ে, ইসালামী ফাউন্ডেশনের ছোটদের বইগুলো চমৎকার। প্লীজ কিছু বই আপলোড করুন।
আসসালামু আলাইকুম। ধন্যবাদ এম.এইচ. নোবেল। আমি আসলে জাল হাদিস গুলু থেকে বেছে থাকার জন্য এই জাল হাদিস সম্পরকে জানতে চাচ্ছিলাম। কারন আমাদের সমাজে এখন প্রচুর জাল হাদিস আল হাদিস নামে চলছে । এখন আমারা যদি না জেনে এই জাল হাদিস গুলু চর্চা করি তাহলে ত আমারাই ক্ষতি গ্রস্থ হব। তাই আমাদের কোন গুলু জাল হাদিস আর কোন গুলু আল হাদিস এই গুলু জানা দরকার আমাদের ঈমান কে ঠিক রাখতে। বাজারে এখন জাল হাদিস থেকে বেছে থাকার জন্য অনেক বই বের হয়েছে। যদি আপনি মনে করেন এই গুলু আমাদের উপকারে আসবে তাহলে একটু বিবেচনা করবেন। ধন্যবাদ আপনাকে।
আরবের বিখ্যাত আলিম শায়খ আব্দুল ফাত্তাহ আবু গুদ্দাহ(রহঃ),পাকিস্তানের তাকি উসমানী(দাঃ বাঃ) এর ছাত্র,মাসিক আল কাউসারের তত্ত্বাবধায়ক,মারকাযুদ্ দাওয়াহ আল ইসলামিয়ার প্রতিষ্ঠাতা, সেখানকার উলূমুল হাদীস অনুষদ এবং রচনা ও গবেষণা বিভাগের প্রধান মাওলানা আব্দুল মালেক্ সাহেব(দাঃ বাঃ) এর অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি বই”উম্মাহর ঐক্যঃপথ ও পন্থা” যা উম্মতের ঐক্য বিষয়ক।মাযহাব,মাসলা মাসায়েল নিয়ে কুতর্কের এই সময়ে এই বইটি পড়া সকল সচেতন মুসলমানের কর্তব্য।আশা করি বইটি আপনাদের ওয়েবসাইট এ আপলোড করবেন ইনশাআল্লাহ।
Assalamu Alaikum,Dear Admin.Thanks to you for publishing authentic referrence based books But the recent book ” তাসাউফ তত্ত্ব ” is not as authentic as the previous books as the book did not have sahih daleel of many of its claims. Please do not publish such types of books which are not based on sahih daleels.Publishing these types of books may destroy aqidaah of mass people who don’t possess Sahih Aqidaah.May Allah give you proper jajah for ur deeds.
Dear brother,
please provide specific points where the book does not have sahih daleel.
As far as we know, one of the writer Mawlana abdul Malek is a balanced scholar in this regard. He himself has refuted many of the shirk and bidah in the name of tasauf in our societies in this book.
Ma assalamah.
আচ্ছালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহ! আল্লাহ আপনাদের উত্তম যাজা দান করুন। আপনাদের সকল বই আমাদের জন্য অমূল্য উপহার, তবে এমন কিছু বই আছে যা আপলোড করলে মানুষ বিপথে যাবে বা বিদআতকেই প্রাধান্য দিবে। যেমন তাসাউফ তত্ত্ব বইটি। এই বইটি আমি পড়েছি এখানে অনেক তথ্য ভুল দেয়া হয়েছে, জাল হাদীস, দুর্বল হাদীস এবং ভুল তাফসীর দেয়া হয়েছে। তাছাড়া যে সমস্ত হাদীসের তথ্য দিয়েছে, তাও কোথাও পাওয়া যাচ্ছে না। তাছাড়া ইসলামে তাসাউফ বলতে কিছুই নেই । তাই, অনুরোধ এ ধরণের বই আপলোড করলে সাধারণ মানুষ বিপথে, এবং এ বিপথে যাওয়ার কারণে আপনিও এর অংশীদার হবেন। আশাকরি বুঝতে পারেন।
জাযাকাল্লাহু খাইরান ভাই।
আপনার পরামর্শ সুস্পষ্ট না হওয়ায় এই ব্যাপারে কোন কার্যক্রম গ্রহণ করা কষ্টকর।
দয়া করে, কোন কোন হাদিস জাল, জয়ীফ, কোথায় ভুল তাফসীর দেয়া আছে ইত্যাদি নির্দিষ্টভাবে উল্লেখ করার জন্য অনুরোধ করছি।
আল্লাহ হাফেজ।
আচ্ছালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহ! ধন্যবাদ অপেক্ষো করুন অবশ্যই উক্ত বই থেকে তথ্য সহকারে দলিল দেওয়া হবে ইনশাআল্লাহ!
Pls try to upload Tafsire e Jalalain if possible.
afganistan e jihad e jete chaile apnara ki help korote parben. janaben pls
je shobe anubad hoini shegulo anobad korte hobe jemon BI HAKI SHARIF ,MUSNUDE AHMED 3RD PART, ETC
Do you have any permission from author or publisher for the published scan books?
Vai, Beya kora somporke kono masala thakle amake ektu janan. Jodo kou life a beya na korte chai se khetre islam ki bole ter jonno. Please amake ektu janan.
ধন্যবাদ আপনাকে সাইটির জন্য। উপকারি সাইট। আমি একটি সাইট শেয়ার করতে এটা চাই অনেকের হয়তো উপকারে আসবে:
ভাই সাইটা আপনার, আপনি যে কোন সিদ্ধান্ত নিতে পারেন ঠিক আছে। কিন্তু দয়া করে আমার দেয়া লিংটা মুছে দিবেন না। লোকজনের যদি উপকার হয় তাতে আপনিয়ও নেকির ভাগিদার হবেন। Islamic web directory: http://www.muminun.net/iwd/
এবং আমার বিশ্বাস আপনি দুনিয়াবি ফায়দার জন্য নয়, নেকির জন্যই website তৈরি করেছেন।
ASSALAMUALIKUM
VIA, ISLAMIC FOUNDATION THEKE ‘’মুহাম্মাদ (সা)এর সরকার গঠন পদ্ধতি ‘’ boiti kHube gurottuporno . give this book.
ASSALAMUALIKUM
VIA, ISLAMIC FOUNDATION THEKE ‘’মুহাম্মাদ (সা)এর সরকার গঠন পদ্ধতি ‘’ boiti kube gurottuporno . give this book.
আল আমিন
Assalamu alaikum wa rahmatullah..
Respected Shaikh,
please answer the questions mentioned in the following paper:
doc: http://www.sendspace.com/file/ngj28d
pdf: http://www.sendspace.com/file/101i5u
May Allah protect you and let you serve Islam and Jihad fi sabilillah untill death.
Allah Hafiz.
Note: If any brother or sister can arrange to send a copy of these questions to Shaikh, insha Allah he / she will get due jaza from Allah subhanahu wa taala.
খুবই ভালো উদ্যোগ। চালিয়ে যান।
Dear Admin,
Please scan below books urgently: আল-বিদায়া ওয়ান নিহায়া (৫ম থেকে ৮ম খন্ড) -ইমাম ইবন কাসীর (রহ.)
শাইখুল হাদিস, মুফতী জসীম উদ্দিন রাহমানী (দাঃ বাঃ) এর নিকট কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন
প্রশ্ন চার
ইমাম আব্দুল্লাহ আজ্জাম (রঃ) ‘এসো কাফেলাবদ্ধ হই’ বই এ উল্লেখ করেছেনঃ
إن الشعب الأفغاني أمي تربى على المذهب الحنفي ولم يعايش المذهب الحنفي في أفغانستان مذهب آخر، ولذا فكثير منهم يظن أن كل من يخالف المذهب الحنفي ليس من الإسلام، وعدم وجود مذاهب أخرى في أفغانستان أظهر التعصب للمذهب الحنفي في قلوب الأفغان، فعلى كل من أراد الجهاد مع الشعب الأفغاني أن يحترم المذهب الحنفي.
إن الشعب الأفغاني شعب وفي عنده مروءة ورجولة وإباء ولا يعرف المراوغة ولا المداهنة، فإذا أحب شخصا بذل لأجله دمه ونفسه، وإذا بغض لا يقوم لبغضه شيء. وترك بعض هيئات الصلاة في بداية الإختلاط بهم، تعطيك فرصة غالية حتى تصل إلى قلوبهم فتوجههم وتربيهم، وتصلح في أمر دينهم ودنياهم، وقد أفتى أحمد بن حنبل ومالك وابن تيمية بمثل هذا] – الحق بالقافلة [
“যেহেতু আফগানিস্থানে হানাফী মাজহাব ছাড়া অন্য কোন মাজহাব ছিলো না, তাই এখানকার সাধারণ মানুষ হানাফী মাজহাবের খিলাফ কিছু দেখলে সেটাকে দ্বীনের খেলাফ মনে করেন। … তাই যারা আফগানিস্তানে জিহাদ করতে ইচ্ছুক, তারা হানাফী মাজহাবকে সম্মান করে চলতে হবে।
…… তাই আফগানদের সাথে প্রথম প্রথম মিশতে গেলে একজনের উচিত হবেঃ নামাজে বিশেষ বিশেষ কাজ না করা (অনুবাদক নোটঃ অর্থাৎ যে সব কাজ হানাফী মাজহাব অনুযায়ী নামাজে নেই, যেমনঃ রফে ইয়াদাইন ইত্যাদি), যাতে সে তাদের হৃদয়ে স্থান করে নিতে পারে। …এ ব্যাপারে ইমাম আহমাদ (রঃ) , ইমাম মালেক (রঃ) ও ইমাম ইবনে তাইমিয়া (রঃ) এর ফতোয়া রয়েছে। ”।
দেখা যাচ্ছে, ইমাম আব্দুল্লাহ আজ্জাম (রঃ, আল্লাহ তাঁকে শহীদ হিসেবে কবুল করুন) এখানে জিহাদের স্বার্থে নামাজের কোন কোন সুন্নত যা হানাফী মাজহাবে নেই, তা আরব সালাফী মুজাহিদীনদেরকে না করতে বলছেন, যাতে তারা সাধারণ আফগানদের হৃদয়ে স্থান করে নিতে পারেন।
যাতে হানাফী-আফগান-আনসার আর সালাফী-আরব-মুহাজিরের মাঝে কোন মতবিরোধ সৃষ্টি না হয়। যাতে সাধারণ আনসারদের মনে মুজাহিদদের ব্যাপারে কোন ভুল ধারনার সৃষ্টি না হয়।
আরো উল্লেখ্য, এর কাছাকাছি ফতোয়া ইমাম আহমাদ (রঃ) , ইমাম মালেক (রঃ) ও ইমাম ইবনে তাইমিয়া (রঃ) দিয়েছেন বলে তিনি উল্লেখ করেছেন।
তাহলে বুঝা যাচ্ছে, এই ফতোয়া শুধু তাঁর একক ফতোয়া নয়, বরং এই ব্যাপারে সলফে সালেহীনদেরও ফতোয়া রয়েছে।
(৪-ক) এখন কোন আহলে-হাদিস / সালাফী ভাই যদি বাংলাদেশে অধিকাংশ হানাফী মাজহাবের অনুসারী মুসলমানদের সাথে মিলেমিশে এবং ঐক্যবদ্ধভাবে জিহাদের স্বার্থে এই ফতোয়ার উপর আমল করে নামাজে রফে ইয়াদাইন ও অন্যান্য সুন্নাহ যা হানাফী মাজহাবে প্রচলিত নয় সেগুলো না করেন, তাহলে আপনি তার ব্যাপারে কি মনে করেন?
(৪-খ) এছাড়াও রাসুলুল্লাহ (সাঃ) উম্মত ফিতনায় পড়তে পারে, ভুল বুঝতে পারে এই আশংকায় কাবাঘর পুনঃনির্মান করতে যাননি। এখন এই দেশের অধিকাংশ সাধারণ হানাফী মুসলমান ভুল বুঝতে পারেন, তখন তাওহীদের সঠিক কথাই তাদের সামনে তুলে ধরা যাবে না, জিহাদের ব্যাপারে তাদেরকে তাহরিদ করা যাবে না, তাওহীদ ও জিহাদের পথে তাদেরকে শরীক করা কষ্টকর হবে – এই আশংকায় কোন আহলে হাদীস / সালাফী ভাই যদি নামাজে রাফে-ইয়াদাইন ও অন্যান্য সুন্নাহ যা হানাফী মাজহাবে প্রচলিত নয় সেগুলো না করেন তবে এই ভাই এর ব্যাপারে আপনার বক্তব্য কি হবে?
(৪-গ) অনুরুপভাবে কোন আলেম যদি একই ফতোয়ার কারণে নিজে রফে ইয়াদাইন ইত্যাদিকে উত্তম মনে করলেও এদেশের অধিকাংশ হানাফী মুসলমানদেরকে সাথে নিয়ে জিহাদের স্বার্থে এর উপর আমল না করেন, তাহলে তিনি কি জিহাদের জন্য অধিক কুরবানী করছেন না? নিজের মতামতকে কুরবানী দিচ্ছেন না?
(৪-ঘ) একই আলেম যদি একই কারণে এই সব এখতেলাফী মাসয়ালায় কথা না বলেন, বরং ফুরুঈ মাসয়ালার ক্ষেত্রে এই এলাকার অধিকাংশ মুসলমান যে পন্থার উপর আছেন সেই পন্থা অনুযায়ী নিজে চলেন (অর্থাৎ হানাফী মাজহাব অনুযায়ী) এবং হানাফী মাজহাব অনুযায়ী ফতোয়া দেন, তাহলে এই আলেমের ব্যাপারে আপনার ভাষ্য কি? জিহাদের জন্য তিনি কি নিজের মতামতকে কুরবানী দিয়ে অধিক সওয়াবের ভাগীদার হচ্ছেন না?
(৪-ঙ) ধরুন, অন্য একজন আলেম যিনি জিহাদের পথে আছেন কিন্তু ইমাম আব্দুল্লাহ আজ্জাম (রঃ) এর এই ফতোয়ার উপর আমল না করে, বিভিন্ন ফুরুয়ী মাসয়ালায় নিজ এলাকার অধিকাংশ মানুষের মাজহাবের বিপরীত আমল করেন, সেগুলো প্রচার ও প্রসার করেন। উপরুক্ত আলেম ও এই আলেমের মাঝে আপনার দৃষ্টিতে কে বেশী প্রজ্ঞা ও দূরদৃষ্টি সম্পন্ন এবং কে বেশী হিকমতের অনুসারী?
প্রশ্ন পাঁচ
এই সব ইখতেলাফী ফুরুয়ী মাসয়ালার বিভিন্ন মতের ব্যাপারে ইমাম ইবনে তাইমিয়া (রঃ) বলেছেনঃ
وَقَاعِدَتُنَا فِي هَذَا الْبَابِ أَصَحُّ الْقَوَاعِدِ أَنَّ جَمِيعَ صِفَاتِ الْعِبَادَاتِ مِنْ الْأَقْوَالِ وَالْأَفْعَالِ إذَا كَانَتْ مَأْثُورَةً أَثَرًا يَصِحُّ التَّمَسُّكُ بِهِ لَمْ يُكْرَهْ شَيْءٌ مِنْ ذَلِكَ بَلْ يُشْرَعُ ذَلِكَ كُلُّهُ كَمَا قُلْنَا فِي أَنْوَاعِ صَلَاةِ الْخَوْفِ وَفِي نَوْعَيْ الْأَذَانِ التَّرْجِيعِ وَتَرْكِهِ وَنَوْعَيْ الْإِقَامَةِ شَفْعِهَا وَإِفْرَادِهَا وَكَمَا قُلْنَا فِي أَنْوَاعِ التَّشَهُّدَاتِ وَأَنْوَاعِ الِاسْتِفْتَاحَاتِ وَأَنْوَاعِ الِاسْتِعَاذَاتِ وَأَنْوَاعِ الْقِرَاءَاتِ وَأَنْوَاعِ تَكْبِيرَاتِ الْعِيدِ الزَّوَائِدِ وَأَنْوَاعِ صَلَاةِ الْجِنَازَةِ وَسُجُودِ السَّهْوِ وَالْقُنُوتِ قَبْلَ الرُّكُوعِ وَبَعْدَهُ وَالتَّحْمِيدِ بِإِثْبَاتِ الْوَاوِ وَحَذْفِهَا وَغَيْرِ ذَلِكَ لَكِنْ قَدْ يُسْتَحَبُّ بَعْضُ هَذِهِ الْمَأْثُورَاتِ وَيُفَضَّلُ عَلَى بَعْضٍ إذَا قَامَ دَلِيلٌ يُوجِبُ التَّفْضِيلَ وَلَا يُكْرَهُ الْآخَرُ .
“এ বিষয়ে আমাদের নীতি, আর এটাই বিশুদ্ধতম নীতি, এই যে, ইবাদতের পদ্ধতির বিষয়ে (যেসব ক্ষেত্রে মতভেদ রয়েছে তাতে) যে পদ্ধতি সম্পর্কে নির্ভরযোগ্য আছার রয়েছে তা মাকরূহ হবে না; বরং তা হবে শরীয়াত সম্মত। সালাতুল খওফের বিভিন্ন পদ্ধতি, আযানের দুই নিয়ম : তারজীযুক্ত বা তারজীবিহীন, ইকামতের দুই নিয়ম : বাক্যগুলো দুইবার করে বলা কিংবা একবার করে, তাশাহহুদ, ছানা, আউযু এর বিভিন্ন পাঠ, কুরআনের বিভিন্ন কিরাআত, এই সবগুলো এই নীতিরই অন্তর্ভূক্ত। এভাবে ঈদের নামাযের অতিরিক্ত তাকবীর-সংখ্যা (ছয় তাকবীর বা বারো তাকবীর), জানাযার নামাযের বিভিন্ন নিয়ম, সাহু সিজদার বিভিন্ন নিয়ম, কুনুত পাঠ, রুকুর পরে বা পূর্বে, রাব্বানালাকাল হামদ, ওয়াসহ অথবা ওয়া ছাড়া, এই সবগুলোই শরীয়াতসম্মত। কোনো পদ্ধতি কখনো উত্তম হতে পারে কিন্তু অন্যটি মাকরূহ নয়”। (মাজমূউল ফাতাওয়া ইবনে তাইমিয়া ২৪/২৪২-২৪৩; আল-ফাতাওয়া আল কুবরা ১/১৪০)
ইবনুল কাইয়্যিম (রঃ) যাদুল মাআদ গ্রন্থে’ ফজরের সালাতে কুনুত পড়া প্রসঙ্গে বলেছেনঃ
وهذا من الاختلاف المباح الذي لا يعنف فيه من فعله ولا من تركه وهذا كرفع اليدين في الصلاة وتركه وكالخلاف في أنواع التشهدات وأنواع الأذان والإقامة وأنواع النسك من الإفراد والقران والتمتع
“এটা ওইসব মতভেদের অন্তর্ভূক্ত যাতে কোনো পক্ষই নিন্দা ও ভর্ৎসনার পাত্র নন। এটা ঠিক তেমনই যেমন সালাতে রাফয়ে ইয়াদাইন করা বা না করা, তদ্রূপ আত্তাহিয়্যাতুর বিভিন্ন পাঠ, আযান-ইকামাতের বিভিন্ন ধরন, হজ্বের বিভিন্ন প্রকার – ইফরাদ, কিরান, তামাত্তু বিষয়ে মতভেদের মতোই”। (যাদুল মায়াদ, ১/২৫৬)
দেখা যাচ্ছে, এই দুই সম্মানিত ইমামের (রঃ) মতে আমাদের সমাজে বর্তমানে যে সকল ফুরুয়ী ইখতিলাফী মাসয়ালা নিয়ে প্রচুর সময় ব্যয় করা হচ্ছে, তার বেশীরভাগকেই তাঁরা মুস্তাহাব পর্যায়ের বলছেন। যেমনঃ
– রাফে ইয়াদাইন করা বা না করা।
– ইকামাতের কথাগুলো দুইবার বনাম একবার বলা।
– ঈদের নামাজের ৬ তাকবীর বনাম ১২ তাকবীর।
– সিজদা সাহুর বিভিন্ন নিয়ম।
– দুয়া কুনুত রুকুর আগে বনাম রুকুর পরে। ইত্যাদি।
অর্থাৎ এগুলো করলে কিংবা না করলে নামাজের কোন ক্ষতি হবে না। নামাজ পুরোপুরিই আদায় হয়ে যাবে ইনশাআল্লাহ। এসব বেশীরভাগ মাসয়ালায় এক ইমামের মতে এক পদ্ধতি উত্তম এবং অন্য ইমামের মতে অপর কোন পদ্ধতি উত্তম।
(৫-ক) এই দুই সম্মানিত ইমামের (রঃ) কথাকে সামনে রেখে, ফিকহের ফুরুয়ী মাসয়ালায় কোন পদ্ধতি উত্তম, সেটা নিয়ে বাহাস-বিতর্ক করাকে, এই ব্যাপারে আলাদা বক্তৃতা দেয়াকে, এই ব্যাপারে খুতবাহ দেয়াকে, এই ব্যাপারে বারংবার কথা বলাকে, এই ব্যাপারে বিভিন্ন আলোচনা করাকে আপনি কোন দৃষ্টিতে দেখেন?
(৫-খ) পূর্ণ তাওহীদের সঠিক প্রচার-প্রসার, দ্বীন কায়েম, ইসলামী শরীয়াতকে বিজয়ী করা, মজলুম মুসলমানদেরকে সাহায্য করা, অধিকৃত মুসলিম এলাকাসমূহ শত্রু মুক্ত করা ইত্যাদি বিভিন্ন কাজের অগ্রাধিকারের মধ্যে এই রকম আলোচনা-বিতর্ক-বাহাসের স্থান কোথায়? উম্মাহর এই দুরবস্থার মধ্যে এসব মাসয়ালায় উত্তম-অনুত্তম নিয়ে সময় ক্ষেপন করা কি যুক্তিসংগত বলে আপনি মনে করেন?
(৫-গ) এসব মাসয়ালার পিছনে কতটুকু সময় ব্যয় করা যাবে বলে আপনি মনে করেন?
প্রশ্ন ছয়
শাইখ সালিহ আল উসাইমিন (রঃ) ‘আল উসুল মিন ইলমিল উসুল’ বই এ ‘তাকলীদ’ অধ্যায়ে উল্লেখ করেছেনঃ
واصطلاحاً: اتباع من ليس قوله حجة.
يكون التقليد في موضعين:
الأول: أن يكون المقلِّد عاميًّا لا يستطيع معرفة الحكم بنفسه ففرضه التقليد؛ لقوله تعالى: ) فَاسْأَلوا أَهْلَ الذِّكْرِ إِنْ كُنْتُمْ لا تَعْلَمُونَ)(النحل: الآية43)، ويقلد أفضل من يجده علماً وورعاً، فإن تساوى عنده اثنان خير بينهما.
الثاني: أن يقع للمجتهد حادثة تقتضي الفورية، ولا يتمكن من النظر فيها فيجوز له التقليد حينئذ، واشترط بعضهم لجواز التقليد أن لا تكون المسألة من أصول الدين التي يجب اعتقادها؛ لأن العقائد يجب الجزم فيها، والتقليد إنما يفيد الظن فقط.
অর্থাৎ, “তাকলীদ হচ্ছে এমন কারো অনুসরণ করা যার কথা হুজ্জত নয়। …
তাকলীদ দুইটি ক্ষেত্রে করা হয়ঃ
১। যখন মুকাল্লিদ হচ্ছেন একজন আ’ম (সাধারণ) ব্যক্তি যার নিজে নিজে শরীয়াতের হুকুম-আহকাম জানার সামর্থ নেই। এই ব্যক্তির উপর তাক্বলীদ ফরজ। … তাই এই ব্যক্তি এমন এক ব্যক্তির তাক্বলীদ করবে যাকে সে ইলম ও তাকওয়ার অধিকারী বলে জানে। …
২। মুজতাহিদ, যখন নতুন কোন বিষয়ের সম্মুখীন হন এবং এই ব্যাপারে তার সুযোগ হয়নি ইজতিহাদ করার, এই ক্ষেত্রে তার জন্য অনুমতি আছে তাকলীদ করার। …”
একই বই এ শাইখ উসাইমিন (রঃ) তাকলীদের প্রকারভেদ উল্লেখ করতে গিয়েঃ সেটাকে দুই ভাগে ভাগ করেছেন। তিনি বলেনঃ
“প্রথম ভাগ হচ্ছেঃ সাধারণ তাক্বলিদ যা হচ্ছে দ্বীনের সকল ব্যাপারে যে কোন এক মাজহাবের সকল করণিয় ও বর্জনীয় মেনে চলা।
আলেমরা এই ব্যাপারে মতবিরোধ করেছেন। পরবর্তী যুগের আলেমদের কেউ কেউ এই ব্যক্তির উপর এটা ওয়াজিব বলেছেন কারণ সে ইজতিহাদ করতে অক্ষম (অনুবাদক নোটঃ এই ইজতিহাদ করতে যে কোন ইমাম কোন মাসয়ালায় উত্তম ফতোয়া দিয়েছেন)। অন্যরা এটা তার জন্য হারাম বলে উল্লেখ করেছেন কারণ এর মাধ্যমে রাসুল (সাঃ) ছাড়া অন্য কোন ব্যক্তিকে সকল ক্ষেত্রে অনুসরণের জন্য নির্ধারিত করা হচ্ছে”।
দেখা যাচ্ছেঃ শাইখ উসাইমিন (রঃ) সাধারণ মুসলমানদের জন্য তাকলীদ ওয়াজিব বলে উল্লেখ করেছেন।
(৬-ক) শাইখ উসাইমিন (রঃ) এর উপরুক্ত কথার ব্যাপারে আপনার বক্তব্য কি হবে? আপনি উনার সাথে এই ব্যাপারে একমত পোষণ করেন? একমত পোষণ না করলে, দয়া করে বিস্তারিত ভাবে জানাবেন।
দেখা যাচ্ছে, শাইখ উসাইমিন (রঃ) মাজহাবকে অস্বীকার করেন নি। এর প্রয়োজনীয়তাকে তিনি অস্বীকার করেন নি। বরং যে কোন এক মাজহাব সর্বদা মানার ক্ষেত্রে আলেমদের মতবিরোধ রয়েছে বলে উল্লেখ করেছেন। তারপর তিনি এই দুই মতের মধ্যে তাঁর মতে যেটা সঠিক, সেই মতের পক্ষে কথা বলেছেন।
এই মতবিরোধের এক পক্ষে আছেনঃ ইমাম নববী (রঃ) এর মতো আলেম ও ফকীহ। অন্য দিকে আছেনঃ ইমাম ইবনে তাইমিয়া (রঃ) এর মতো আলেম। ইমাম নববী (রঃ) বলেছেনঃ
ووجهه انه لو جاز اتباع أي مذهب شاء لا فضى إلى ان يلتقط رخص المذاهب متبعا هواه ويتخير بين التحليل والتحريم والوجوب والجواز وذلك يؤدى إلى انحلال ربقة التكليف بخلاف العصر الاول فانه لم تكن المذاهب الوافية بأحكام الحوادث مهذبة وعرفت: فعلى هذا يلزمه ان يجتهد في اختيار مذهب يقلده على التعيين
“ব্যক্তি তাকলীদের অপরিহার্যতার কারণ এই যে, মুক্ত তাকলীদের অনুমতি দেয়া হলে প্রবৃত্তি তাড়িত মানুষ সকল মাজহাবের অনুকূল বিষয়গুলোই শুধু বেছে নিবে। ফলে হালাল-হারাম ও বৈধ-অবৈধ নির্ধারণের এখতিয়ার এসে যাবে তার হাতে। প্রথম যুগে অবশ্য ব্যক্তি তাকলীদ সম্ভব ছিলো না। কেননা ফিকাহ বিষয়ক মাজহাবগুলো যেমন সুবিন্নস্ত ও পূর্ণাংগ ছিলো না তেমনি সর্বত্র সহজলভ্যও ছিলো না। কিন্তু এখন তা সুবিন্যস্ত ও পূর্ণাংগ আকারে সর্বত্র সহজলভ্য। সুতরাং যে কোন একটি মাজহাব বেছে নিয়ে একনিষ্টভাবে তা অনুসরণ করাই এখন অপরিহার্য”। (আল মাজমু শরহুল মুহায্যাব, ১/১৯)
অপরদিকে ইমাম ইবনে তাইমিয়া (রঃ) সর্বদা একই মাজহাব মানা জরুরী এই মতের বিরোধিতা করেছেন। তিনি বলেছেনঃ
وقال: من التزم مذهباً معيناً، ثم فعل خلافه من غير تقليد لعالم آخر أفتاه، ولا استدلال بدليل يقتضي خلاف ذلك، ولا عذر شرعي يقتضي حل ما فعله، فهو متبع لهواه فاعل للمحرم بغير عذر شرعي، وهذا منكر، وأما إذا تبين له ما يوجب رجحان قول على قول إما بالأدلة المفصلة إن كان يعرفها ويفهمها، وإما بأن يرى أحد الرجلين أعلم بتلك المسألة من الآخر، وهو أتقى لله فيما يقوله، فيرجع عن قول إلى قول لمثل هذا، فهذا يجوز بل يجب، وقد نص الإمام أحمد على ذلك. الفتاوي الكبرى (4/625) .
“যে ব্যক্তি কোন একটি নির্দিষ্ট মাজহাব অনুসরণ করে এবং এরপর অপর কোন আলেমের তাকলীদ না করেই যিনি তাকে আরেকটি ফতোয়া দিয়েছেন কিংবা এমন কোন দলীলের ভিত্তি ছাড়াই যা তার মাজহাবের ফতোয়ার বাইরে তাকে আমল করতে বাধ্য করে কিংবা শরীয়াতের কোন রুখসত ছাড়াই যদি সেই মাজহাবের বিরোধি কোন ফতোয়া অনুযায়ী আমল করে, তাহলে সে ব্যক্তি নিজের নফসের অনুসরণ করছে, এমন হারাম কাজ করছে, যে ব্যাপারে শরীয়াতের কোন ছাড় নেই। এটা অন্যায় ও গুনাহর কাজ।
কিন্তু যদি তার কাছে বিস্তারিত দলীল-প্রমাণের কারণে কিংবা দুইজনের মধ্যে একজনকে এই মাসয়ালায় অধিক ইলমের অধিকারী মনে হওয়ায় এবং এই ব্যাপারে তিনি যা বলেছেন তা তাকওয়ার অধিক নিকটবর্তী মনে হওয়ায় তার কাছে এটা পরিস্কার হয়ে যায় যে, এক ইমামের কথার চেয়ে এই ব্যাপারে অন্য এক ইমামের কথা অধিক নির্ভরযোগ্য এবং এই কারণে তিনি একজনের ফতোয়ার বদলে অন্যজনের ফতোয়াকে ছেড়ে দেন, তাহলে সেটা জায়েজ, বরং সেটা ওয়াজিব। এ ব্যাপারে ইমাম আহমেদের একটি উক্তি রয়েছে”। (ফাতওয়া আল কুবরা, ৪/৬২৫)
ইমাম নববী (রঃ) এর কথাতো সুস্পষ্ট। তিনি বর্তমান যুগে সবার জন্য যে কোন এক মাজহাব মানার ব্যাপারে মত দিয়েছেন। ইচ্ছেমতো বিভিন্ন মাজহাবের বিভিন্ন ফতোয়া অনুসরণ উচিত নয় বলে উল্লেখ করেছেন।
আর ইমাম ইবনে তাইমিয়া (রঃ) এর মত থেকে তো এতটুকু নিশ্চিত যে তাঁর মতেঃ
– যে কোন একটা মাজহাব মানার সুযোগ আছে। এটাকে তিনি হারাম বলে উল্লেখ করেন নি।
– বরং অন্য কোন ইমামের ফতোয়া কিংবা পর্যাপ্ত দলীল-প্রমাণ ছাড়া নিজ মাজহাবের ফতোয়াকে ছেড়ে দেয়াকে তিনি নফসের খায়েশাত বলে উল্লেখ করেছেন।
– শুধুমাত্র কোন মাসয়ালায় নিশ্চিত জ্ঞানের অধিকারী হলেঃ নিজ মাজহাবের ফতোয়াকে ত্যাগ করে অপর ইমামের ফতোয়াকে গ্রহণ করাকে তিনি জায়েজ এবং ওয়াজিব বলেছেন।
কিন্তু আশ্চর্য হতে হয়ঃ আমাদের দেশে আহলে হাদিস কোন কোন আলেম পুরো মাজহাবকেই অস্বীকার করেন। অনেকে বলেনঃ
– মাজহাব বলতে কিছু নেই।
– কারো তাকলীদ করা যাবে না।
– তাকলীদ সর্বাবস্থায় হারাম। ইত্যাদি।
(৬-খ) কোন কোন আহলে হাদিস আলেম কর্তৃক এ ধরনের কথা বলা কতটুকু যুক্তিসংগত বলে আপনি মনে করেন?
(৬-গ) ইমাম ইবনে তাইমিয়া (রঃ) এর ঐ কথার ব্যাপারে আপনার অভিমত কি যেখানে তিনি অন্য কোন আলেমের তাক্বলীদ ব্যতীত কিংবা অন্য শক্তিশালী কোন দলীল ছাড়াই নিজ মাজহাবের বিপরীত আমল করাকে নফসের খায়েশাত বলে উল্লেখ করেছেন?
(৬-ঘ) এই ব্যাপারে মুফতী তাকী উসমানী (দাঃ বাঃ) রচিত ‘মাজহাব কি ও কেন?’ বই এ ‘তাকলীদের স্তর তারতম্য’ অধ্যায়ে পৃষ্টা ৭৭ থেকে পৃষ্টা ১০২ তে যে কথাগুলো উল্লেখ রয়েছে, সেগুলোর ব্যাপারে আপনার মতামত কি?
উক্ত বই এর লিংকঃ http://www.banglakitab.com/BanglaBooks/SchoolOfThoughts-WhatAndWhy-Part1.pdf
(৬-ঙ) আপনি যদি উপরুক্ত বই এর উল্লেখিত কথাসমূহের সাথে দ্বিমত পোষণ করে থাকেন, তাহলে সঠিক কোনটা হবে? দয়া করে বিভিন্ন ইমামগণের উক্তি সহ বিস্তারিত জানাবেন।
উপসংহার
সম্মানিত শাইখ, আমাদের প্রশ্ন একটু দীর্ঘ হয়েছে এবং বিস্তারিত হয়েছে। যেহেতু আমরা দূর থেকে ইন্টারনেটের মাধ্যমে এসব বিষয়ে জানতে চেয়েছি, তাই বিস্তারিত লিখে পাঠালাম, যাতে আপনি আমাদের অবস্থা ও প্রশ্ন ভালোভাবে বুঝতে সক্ষম হন। দীর্ঘ প্রশ্নমালা লিখতে গিয়ে কোন ভুল-ত্রুটি কিংবা বেয়াদবী হয়ে থাকলে দয়া করে তা ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন।
আল্লাহ আপনাকে হেফাজত করুন।
আমাদের জন্য খাস করে দুয়া করবেন, যাতে আল্লাহ আমাদেরকে তাওহীদ ও জিহাদের পথে আমৃত্যু অবিচল রাখেন।
আল্লাহ রাব্বুল আলামীন আপনাকে আজীবন দ্বীন ইসলাম ও জিহাদ ফি সাবিলিল্লাহর খেদমত আঞ্জাম দেয়ার তৌফিক দান করুন।
আল্লাহ যেন আপনাকে দুনিয়াব্যাপী মুজাহিদীনদের শাইখদের অনুসৃত মানহাজ ও কলা-কৌশল অনুসরণ করে জিহাদের পথে কাজ করার তৌফিক দান করেন।
আল্লাহ রাব্বুল আলামীন আপনাকে সকল জিহাদ-বিরোধী, দুনিয়া-পূজারীদের ফিতনা থেকে সুরক্ষিত রাখুন।
আল্লাহ আপনাকে জিহাদ বিরোধী সকল ভীরু ও কাপুরুষদের বাতিল যুক্তির ফিতনা থেকে রক্ষা করুন।
আল্লাহ আপনাকে জিহাদী মনোভাব সম্পন্ন কতিপয় অর্বাচীন যুবকদের ফিতনা থেকে রক্ষা করুন যারা নিজের নফসের খায়েশাতকে পূরণ করার জন্য আপনাকে বারংবার ফুরুয়ী মাসয়ালার ব্যাপারে প্রশ্ন করতে থাকে যার ফলশ্রুতিতে আপনাকে ফুরুয়ী মাসয়ালার ব্যাপারে প্রচুর কথা বলতে হয়।
আল্লাহ আপনাকে জিহাদ বিরোধী ঐসকল দুষ্টু প্রকৃতির মানুষের ফিতনা থেকে রক্ষা করুন যারা জিহাদ ফি সাবিলিল্লাহর প্রতি ভালোবাসা দেখায় কিন্তু বাস্তবে শুধু ফুরুয়ী-ইখতেলাফী বিষয়সমূহ নিয়ে বাড়াবাড়ি ও কথাবার্তা চালিয়ে যেতে থাকে যাতে আপনার আশেপাশের সবাই এসব মাসয়ালা নিয়ে ব্যস্ত থাকে এবং এদেশের অধিকাংশ মুসলমান থেকে কিছুটা আলাদা ও বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়।
আল্লাহ আপনাকে ঐ সকল আলেমদের ফিতনা থেকে রক্ষা করুন যারা রাস্ট্রীয় পর্যায়ে শিরক নিয়ে কিংবা জিহাদ ফি সাবিলিল্লাহ নিয়ে আলোচনা করতে ভয় পায় কিন্তু যাদের একমাত্র ‘ব্যবসা’ হলো এসব ফুরুয়ী ইখতেলাফী বিষয়ে বাহাস-বিতর্ক এবং আলোচনা-সমালোচনা। এর মাধ্যমে তারা সবসময় তাদের আশেপাশে জনসমাগম বজায় রাখে।
আল্লাহ আপনাকে তাগুত হাসিনা-খালেদা-এরশাদ গংদের নেতৃত্বাধীন মুরতাদ সরকারসমূহের ফিতনা থেকে রক্ষা করুন। আল্লাহ যেন আপনাকে এইসব নাস্তিক-কাফির-মুরতাদ-মুশরিকদের সকল ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে দৃঢ় কদমে দাঁড়িয়ে থাকার তৌফিক দান করেন।
আল্লাহ আপনাকে ঐ সকল ষড়যন্ত্র থেকে রক্ষা করুন যা তাগুত-মুরতাদ সরকারগুলো সকল মুজাহিদীনদের ব্যাপারে করে থাকে, যাতে তাদেরকে নূন্যতম প্রস্তুতি ছাড়াই জিহাদ-ক্বিতালে নামিয়ে দেয়া যায়, যাতে এই সুযোগে তাগুত-মুরতাদরা মুজাহিদীনদেরকে সমূলে ধ্বংশ করতে পারে।
আল্লাহ আপনাকে আমেরিকা-বৃটেন-ভারতসহ অন্যান্য সকল যুদ্ধরত সন্ত্রাসী-কাফির-ক্রুসেডার দেশসমূহের বিভিন্ন বাহিনীর সকল ফিতনাহ ও ষড়যন্ত্র থেকে নিরাপদ রাখুন।
প্রিয় শাইখ,
পরিশেষে অনুরোধ করবোঃ আমাদের এই প্রশ্নগুলোর উত্তর একটি খুতবাহ / আলোচনার মাধ্যমে বিস্তারিতভাবে দেয়ার জন্য। এতে আমরা ও আপনার অগণিত শ্রোতা, শুভাকাংখীরা উপকৃত হতে পারবো ইনশাআল্লাহ। যদি আপনি দয়া করে প্রতিটি প্রশ্ন উল্লেখ করে সেগুলোর উত্তর দেন, তাহলে আমাদের জন্য প্রত্যকেটি প্রশ্নের উত্তরে আপনার বক্তব্য সুস্পষ্টভাবে বুঝে নিতে সুবিধা হবে ইনশাআল্লাহ।
আল্লাহ হাফেজ।
————————–
নোটঃ কোন সহৃদয় পাঠক যদি এই প্রশ্নের একটি প্রিন্ট কপি সম্মানিত শাইখের কাছে পৌঁছে দেন, তাহলে সেটা অনেকের জন্য উপকারী হবে এবং আল্লাহর কাছ থেকে অনেক প্রতিদান পাবেন ইনশাআল্লাহ।
doc: http://www.sendspace.com/file/ngj28d
pdf: http://www.sendspace.com/file/101i5u
শাইখুল হাদিস, মুফতী জসীম উদ্দিন রাহমানী (দাঃ বাঃ) এর নিকট কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন
সম্মানিত শাইখ,
আস্সালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
আমরা আপনার বিভিন্ন খুতবাহ ও আলোচনা যা বিভিন্ন ওয়েব সাইটে প্রকাশিত হয়, সেগুলি শুনি। আলহামদুলিল্লাহ, আল্লাহ আপনাকে হেফাজত করুন। ইসলাম ও জিহাদের পথে আল্লাহ আপনাকে অটল রাখুন। জিহাদ বিরোধী-মুনাফিকদের সকল বিরোধিতার মুখে আপনাকে আল্লাহ জিহাদ ফি সাবিলিল্লাহর পথে দৃপ্ত পায়ে এগিয়ে চলার তৌফিক দিন।
আমরা আপনার খুতবাহ শুনে উজ্জীবিত হই। জিহাদের পথে তাহরীদ হই। আর আমেরিকা-ব্রিটেন-ভারত সহ সকল প্রকার যুদ্ধরত (হারবী) কাফির ও তাদের এদেশীয় এজেন্ট আওয়ামীলীগ-বিএনপি-জাতীয় পার্টি ইত্যাদি দ্বারা গঠিত মুরতাদ সরকারগুলোর বিরুদ্ধে জিহাদ ও ক্বিতাল করার জন্য, সে জন্য পর্যাপ্ত প্রস্তুতি নেয়ার জন্য উৎসাহিত হই। আল্লাহ আমাদের সবাইকে এই জমীনে এই সকল মুরতাদ গোষ্টীকে হটিয়ে ইসলামী শরীয়াত পরিপোর্ণভাবে কায়েম করার তৌফিক দান করুন। আর এই জিহাদে হানাফী-সালাফী-দেওবন্দী সকল মাসলাকের মুসলমানদেরকে একত্রিত থেকে কাজ করার তৌফিক দান করুন।
প্রিয় শায়েখ, আমাদের সমাজে তাক্বলীদ, মাজহাব ইত্যাদি বিষয়ে প্রচুর আলোচনা-সমালোচনা ও ইখতিলাফ থাকায় এসব ব্যাপারে আমরা আপনার সুস্পষ্ট মতামত জানতে আগ্রহী। যদিও এই ব্যাপারে আপনার কিছু আলোচনা আমরা শুনেছি, তবুও এই ব্যাপারে সুস্পষ্টভাবে আপনার মতামত জেনে নেয়া আমাদের জন্য কল্যাণকর হবে আশা করে আমরা এই প্রশ্নগুলো আপনাকে পাঠাচ্ছি।
আশা করি বিভিন্ন ওয়েবসাইটের সাথে সংশ্লিষ্ট ভাইরা কিংবা যেসব ভাই আমাদের এই প্রশ্নগুলো পড়বেন তাদের কেউ আল্লাহর কাছ থেকে সওয়াব পাবার আশায়, আপনার কাছে আমাদের এই প্রশ্নগুলো পৌঁছিয়ে দিবেন। যদিও আমরা দেখেছি কিছুদিন আগে ‘বেয়াদব শ্রেণির’ কেউ একজন আপনাকে আদব ও ইনসাফবিহীনভাবে প্রশ্ন করেছিলো, আমরা আশা করি অন্য কারো ভুল আচরণের জন্য আমরা আমাদের প্রশ্নেসমূহের উত্তর থেকে বঞ্চিত হবো না।
প্রথম প্রশ্নঃ
ধরে নিন, আমরা হানাফী মাজহাবের অনুসারী। আমরা বর্তমানে বিতর নামাজ সেইভাবে আদায় করি যেভাবে হানাফী মাজহাবে উল্লেখ আছে। এখন যদি আমরা হটাৎ একদিন নীচের এই দুইটা হাদিস কোন সাধারণ শিক্ষিত মুসলমান ভাই এর মুখ থেকে শুনিঃ
রসুল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বিতরের প্রথম দুই রাকাতে সালাম ফেরাতেন না।’ আরেকটি বর্ণনায় আছে: ‘তিনি তিন রাকাত বিতর পড়তেন আর শুধু শেষ রাকাতে বসতেন।” [আন-নাসাঈ ৩:২৩৪, আল বায়হাকী ৩:৩১]
ইবনে ওমর (রাদিয়াল্লাহু আনহু) এর বর্ণনা যে তিনি সালামের মাধ্যমে প্রথম দুই রাকাতকে তৃতীয়টির থেকে আলাদা করতেন, এবং তিনি বলেন, রসুল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) এভাবে পড়তেন। [ইবনে হিব্বান ২৪৩৫]
এই দুইটা হাদিস শুনিয়ে আমাদের ঐ ভাই আমাদেরকে বললেন, বিতরের নামাজ হানাফী নিয়মে পড়লে হবে না। বরং হয় তিন রাকাত পড়লে হয় মাঝখানে না বসে সরাসরি ৩য় রাকাতে উঠে দাঁড়াতে হবে। অথবা ২ রাকাত পর সালাম ফিরিয়ে আলাদা এক রাকাত পড়তে হবে।
এখন আল্লাহর রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের সুন্নাহ অনুসরণের মানে কি এটাই যেঃ
(১-ক) আমরা আর কোন যাচাই-বাছাই না করে, এই সাধারণ শিক্ষিত ভাই এর কথায় আমাদের বিতরের নামাজ পরিবর্তন করে ফেলবো?
ধরুন, আমরা তো আরবী জানি না, এই হাদিসের অনুবাদ এই ভাইরা সঠিকভাবে পেয়েছেন কিনা, সেটা আমরা নিশ্চিত হতে পারছি না।
(১-খ) যদি সাধারণ শিক্ষিত ভাই না হয়ে একই হাদিস আমরা জানতে পারি কোন মসজিদের ইমাম, কিংবা কোন মাদ্রাসার ছাত্র এর কাছে, যিনি আমাদেরকে নিশ্চয়তা দিচ্ছেন, যে এর অনুবাদ ঠিকই আছে, তাহলে কি আমরা সাথে সাথে তার কথায় আমাদের বিতর নামাজ পরিবর্তন করে ফেলবো?
আমরা তো এখনো নিশ্চিত না, এটা জাল নাকি জয়ীফ নাকি সহীহ?
(১-গ) আমরা যদি একই হাদিস পাই, কোন মাদ্রাসার শিক্ষক থেকে যিনি আমাদেরকে এই ব্যাপারে নিশ্চয়তা দিচ্ছেন যে, এই হাদিস সহীহ। তাহলেই কি সাথে সাথে আমরা আমাদের বিতরের নামাজ পরিবর্তন করে ফেলবো?
অথচ তিনি এখনো আমাদেরকে জানাতে পারছেন না যেঃ
– বিতরের নামাজের ব্যাপারে অন্য আর কি কি হাদিস আছে, সেগুলির সাথে এই হাদিসের সম্পর্ক কি?
– অন্য কোন হাদিসের মাধ্যমে এই হাদিস কি মানসুখ হয়ে গেছে কিনা?
– অন্য কোন হাদিস এই হাদিসের অর্থকে খাস করে দিচ্ছে কিনা?
– এই হাদিসে ব্যবহৃত শব্দগুলোর অর্থ কি জাহির (সুনির্দিষ্ট ও সুস্পষ্ট) নাকি এর শব্দগুলো থেকে বিভিন্ন অর্থ নেয়ার সুযোগ আছে?
– এই হাদিস যদি অন্যান্য সনদে বর্ণিত হয়ে থাকে – তাহলে এই সনদ থেকে শক্তিশালী অন্য কোন সনদের হাদিসের মতনের সাথে এর তারতম্য আছে কিনা?
– এই হাদিসের রাবীরা নিজেরা এই হাদিসের উপর আমল করছেন কিনা?
– এই হাদিস ফেলী হলে একই ব্যাপারে ক্বাওলী কোন হাদিসের সাথে এর বিরোধ আছে কিনা?
– এই হাদিসে ব্যবহৃত শব্দের অর্থ কোন স্তর থেকে নেয়া উচিত হবেঃ ইবারাহ, দ্বলালাহ, ইকতিদা, নাকি ইশারাহ স্তর থেকে?
– এই হাদিসের উপর ভিত্তি করে সাহাবা, তাবেয়ীন, তাবে-তাবেয়ীনগণ (রাদিয়াল্লাহুম আলাইহিম আজমাঈন) কিভাবে আমল করেছেন?
– সাহাবাগণের (রঃ) আমলে এই হাদিসের পক্ষে-বিপক্ষে আমল পাওয়া যায় কিনা?
– এই হাদিসের ব্যাখ্যায় তাবেয়ীন ও তাবে-তাবেয়ীনগণ কি বলেছেন? তাঁদের মাঝে এর ব্যাখ্যায় দ্বিমত ছিলো কিনা?
– এই হাদিসের সাথে অন্য হাদিসের বিরোধ থাকলে এই হাদিসগুলোর মধ্যে সমন্বয় হবে কিনা? নাকি একটির উপর আরেকটি তারজীহ (প্রাধান্য) পাবে, নাকি দুইটার উপরই আমল স্থগিত থাকবে?
– আবার সমন্বয় হলে কিভাবে হবে? এই হাদিসগুলোর ব্যাপারে কোন আলেমের সমন্বয় উত্তম?
– তারজীহ দেয়া হলে কিসের ভিত্তিতে তারজীহ দেয়া হবে? কোন মুজতাহিদের তারজীহ দেয়া এই ব্যাপারে উত্তম হয়েছে?
– সার্বিকভাবে এই হাদিসের অর্থ ও ব্যাখ্যা করতে গিয়ে অমুক ইমামের ইজতিহাদ সঠিক নাকি অন্য কোন মুজতাহিদ ইমামের ইজতিহাদ সঠিক?
– যদি দুইজন মুজতাহিদ ইমামের ইজতিহাদে, এই হাদিসের ব্যাখ্যা ও প্রয়োগে পার্থক্য হয়ে থাকে, তাহলে দুই মুজতাহিদ ইমামের মাঝে এই হাদিস থেকে মাসয়ালা ইস্তেমবাতের ক্ষেত্রে কার ফিকহের উসুল (দলীল থেকে হুকুম বের করার মূলনীতি) অধিক শক্তিশালী ও অধিক উপযোগী ছিলো?
– এই দুই ইমামের ইজতিহাদগত মতপার্থক্যের ব্যাপারে হাদিসের ও ফিকহের অন্যান্য ইমামরা কি কি বক্তব্য দিয়েছেন, যার মাধ্যমে বুঝা যায়, এই মাসয়ালায় কোন ইমামের ইজতিহাদ সঠিক?
– যদি পরবর্তী ইমামরাও এই মাসয়ালায় দ্বিধা-বিভক্ত থাকেন, তাহলে কোন পক্ষের উসুল এই ক্ষেত্রে শক্তিশালী ছিলো? আর আমরা কোন কোন ভিত্তির উপর এই দুই উসুলের মাঝে যে কোন একটিকে শক্তিশালী মনে করে সেই পক্ষের মতকে অধিক গ্রহণযোগ্য মনে করছি? ইত্যাদি
উপরুক্ত প্রশ্নগুলোর উত্তর না শুনে / না জেনে উপরুক্ত হাদিস দুটো শুনা মাত্রই কি সাথে সাথে আমাদের জন্য আমল পরিবর্তন করে ফেলা উচিত হবে?
আমাদের দেশের এই রকম কতজন আলেম আছেন বলে আপনি মনে করেনঃ যারা যে কোন ব্যাপারে একটি হাদিস শুনলেই এই হাদিসের ব্যাপারে উপরুক্ত প্রশ্নসমূহের উত্তর সঠিকভাবে দিতে সক্ষম হবেন?
যারা পারবেন, তারাও কি তাৎক্ষনিক উত্তর দিতে পারবেন? সেটা না পারলে, গড়ে আমাদের দেশের আলেমদের জন্য এই সকল ব্যাপারে প্রশ্নের উত্তর দিতে কতক্ষণ / কতদিন সময় লাগবে?
(১-ঘ) ধরুনঃ আমরা ঐ মাদ্রাসার শিক্ষকের কথায় আমাদের নামাজ পরিবর্তন করে ফেললাম। পরে আবার আমাদের মসজিদের ইমাম সাহেব আরেকটি হাদিস আমাদেরকে শুনালেন যে,
في كل ركعتين التحية
“প্রতি দুই রাকাতে রয়েছে তাশাহুদ”। (সহীহ মুসলিম, মুসনাদে আহমাদ, বাইহাকী, আবু ইয়ালা, আবু আওনাহ)
এখন আবার আমরা আরেক চিন্তায় পড়লাম। এই হাদিসে দেখা যাচ্ছেঃ আমাদেরকে আবার বিতরের ২ রাকাতের পর বসতে হবে। আবার আমরা বিভিন্ন আলেমের কাছে ছুটাছুটি করতে থাকলাম।
এখন আমরা কি আবার আমাদের বিতরের নামাজ হানাফী মাজহাবের ফতোয়া অনুযায়ী পড়া শুরু করবো?
আমরা তো সব সময় এমন আলেমকে আমাদের পাশে পাইনা, যিনি সহজে আমাদেরকে এসব বিষয়ের উত্তর দিতে পারবেন? বিভিন্ন মাজহাবের সব-কিতাব, সকল হাদিসের কিতাব, সেগুলোর শরাহতো দেশের অধিকাংশ জেলায় খুঁজে পাওয়া যাবে না, যেসব কিতাবের উপর ভিত্তি করে এসব মাসয়ালায় বিভিন্ন মাজহাবের সিদ্ধান্ত বিস্তারিত যাচাই-বাছাই করে আলেমরা একটা স্থির সিদ্ধান্তে পৌঁছাতে পারবেন, এই মাসয়ালায় কোন ইমামের ইজতিহাদ সত্যের অধিক নিকটবর্তী?
(১-ঙ) উপরে উল্লেখিত যে কোন স্তরের ব্যক্তি (সাধারণ শিক্ষিত / মসজিদের ইমাম / মাদ্রাসার শিক্ষক) যিনি নিজে একজন মুজতাহিদ নন, তিনি যদি শুধুমাত্র কয়েকটি হাদিস উল্লেখ করে, একই ব্যাপারে অপর কোন মুজতাহিদ ইমামের রায় / মতামত উল্লেখ না করে, আমাদেরকে বলেন যে, আমরা যেন আমাদের নামাজের নিয়ম পরিবর্তন করি, তাহলে কি আমরা ঐ ব্যক্তির কথায় আমাদের নামাজ পরিবর্তন করে ফেলবো?
অথচ ঐ ব্যক্তি নিজে ইজতিহাদ করার কিংবা মাসয়ালা ইস্তেম্বাত করার ক্ষমতা রাখেন না এবং তিনি এই মাসয়ালায় ইমামগণের মতামতসমূহ তুলনামূলক পর্যালোচনাও করেননি এবং তুলনামূলক পর্যালোচনা করার জন্য যে ইলমী যোগ্যতা থাকা দরকার, যে সব কিতাব দরকার তা উনার আছে কিনা, সেটাও আমরা জানি না।
এছাড়াও বিভিন্ন মুজতাহিদ ইমামগণের রায়ের এই তুলনামূলক বিচার-বিশ্লেষনের ব্যাপারে আমরা যুগ যুগ ধরে স্বনামধন্য ওলামায়ে-কেরামগণের (রঃ) মতামতকে প্রাধান্য দিবো, নাকি উপরুক্ত ঐ ব্যক্তির (সাধারণ শিক্ষিত / মসজিদের ইমাম / মাদ্রাসার শিক্ষক) মতামতকে প্রাধান্য দিবো?
এখন বিভিন্ন মাজহাবের ফতোয়ার গভীরে গিয়ে সেগুলোর মধ্যে তুলনামূলক যাচাই-বাছাই করে সেগুলোর মধ্যে কোন মাসয়ালা সত্যের অধিক নিকটবর্তী এটা বের করতে সক্ষম, এ রকম যোগ্যতাসম্পন্ন আলেম বাংলাদেশের আলেম সমাজের মধ্যে শতকরা কতজন বলে আপনি মনে করেন?
(১-চ) বাংলাদেশে কতজন আলেম এই রকম আছেন বলে আপনি মনে করেন, যিনি কোন মুজতাহিদ ইমামের ফতোয়ার সাহায্য ছাড়াই নিজে নিজে আল-কোরআন, সুন্নাহ ও ইমামগণের ইজমার ভিত্তিতে নিজে নিজে ফতোয়া দিতে পারবেন?
অর্থাৎ, বাংলাদেশে এখন কতজন আলেম নিজেই একজন মুজতাহিদ?
আর আমরা মুজতাহিদ আলেমকে খুঁজে না পেলে তো যে আলেমের কাছেই যাই, তিনি অন্য কোন না কোন মুজতাহিদ ইমামের ফতোয়া আমাদেরকে জানাবেন, তারপর আমরা তাঁর কথায় সেই ফতোয়ার উপর আমল করতে হবে।
(১-ছ) কোন আলেমের কাছ থেকে ফুরুয়ী মাসয়ালার কোন ফতোয়া জানার সময় যদি কেউ (যে আরবী ভাষা জানে না, হাদিসে ও ফিকহ শাস্ত্র ইত্যাদি কিছুই জানে না) দলীল-প্রমাণ ছাড়াই সরাসরি ফতোয়া / মাসয়ালা জেনে নেয় এবং সেই অনুযায়ী আমল করে, তাহলে সেটা কি তার জন্য হারাম হবে?
যদিও ঐ আলেম তাদেরকে ২/৩ টি আয়াত কিংবা হাদিস শুনিয়ে দেনও, কিন্তু শুধু এই ২/৩ টি আয়াত কিংবা হাদিস দিয়েই তো আর সেই ফতোয়াটা আসেনি। সে তো ঐ আলেমের উল্লেখিত ফিকহের উসুল / হাদিসের বিরোধিতার ক্ষেত্রে গৃহীত মূলনীতি ইত্যাদি জানে না। এগুলো তার কাছে ‘চাইনিজ ভাষার’ মতো অপরিচিত।
এক্ষেত্রে কি সে শুধু ঐ আলেমের উপর আস্থা রেখে তাঁর জানানো ফতোয়ার উপর আমল করতে পারবে না? যদি পারে, তবে এটা কি তাক্বলীদ হবে না?
যদি দলীল ছাড়া মাসয়ালা জানার সুযোগ না থাকে, এমতাবস্থায় এই ব্যক্তি কিভাবে যে কোন আলেমের কাছ থেকে মাসয়ালা জানবেন? সে তো আরবী ভাষা, তাফসীর, হাদিস, ফিকহের উসুল ইত্যাদি কিছুই বুঝে না?
নাকি দ্বীন ইসলাম সাধারণ মুসলমানদের জন্য দলীল না বুঝলেও দলীলসহ মাসয়ালা জানতে বাধ্য করেছে?
(১-জ) এখন যদি এইভাবে কোন আলেমের কাছ থেকে দলীল-প্রমাণ ছাড়াই ফতোয়া জানা উপরুক্ত ব্যক্তির জন্য অনুমোদিত হয়, তাহলে আর কোন কোন ব্যক্তির জন্য এটা অনুমোদিত, আর কোন কোন ব্যক্তির জন্য এটা অনুমোদিত নয়, দয়া করে সলফে সালেহীন / মুজতাহিদ ইমামগণের মতামতসহ জানাবেন?
(১-ঝ) আর যদি আমরা দলীল-প্রমাণ যাচাই-বাছাই ছাড়াই কোন ব্যক্তির কথায়, তার মুখ থেকে কিছু হাদিস শুনেই আমাদের আমল পরিবর্তন করি, তাহলে কি আমরা মুজতাহিদ ইমামের তাকলীদের পরিবর্তে, এক সাধারণ ব্যক্তির তাকলীদ করা শুরু করলাম না? কারণ এই মাসয়ালায় আমরা তার উপর নির্ভর করছি। এমন নয় যে সে সকল দলীল-প্রমাণ ইত্যাদি বুঝিয়েছে এবং এরপর আমরা আমাদের আমল পরিবর্তন করেছি।
প্রশ্ন দুই
রাবেতাতুল আলামিল ইসলামী’র আল মাজমাউল ফিকহী (ফিকহী বোর্ড) ফুরুয়ী বিষয়ে ইখতিলাফের ব্যাপারে মন্তব্য করেছেনঃ
আকীদা ও বিশ্বাসগত বিষয়ে মতভেদ হচ্ছে يجب أن لا يكون অর্থাৎ তা না হওয়া অপরিহার্য। আর আহকাম ও বিধানের বিষয়ে যে মতভেদ তা لا يمكن أن لا يكون অর্থাৎ তা না হওয়া অসম্ভব।
এতে শায়খ ইবনে বায (রঃ) ও শায়খ আবদুল্লাহ উমর নাসীফ এর মতো সালাফী আলেমদের স্বাক্ষরও আছে।
(২-ক) ফুরুয়ী মাসয়ালায় এই ইখতিলাফ যা ‘না হওয়া অসম্ভব’ (لا يمكن أن لا يكون ) এগুলো কি আজকের যুগে শুরু হয়েছে?
(২-খ) এগুলো কি এক-দুই দিনে, দুই-এক বছরে বাহাছ-বিতর্ক করে সমাধান করা, ঐক্যমতে পৌঁছানো সম্ভব?
(২-গ) তাহলে মুসলিম উম্মাহ কি এখন এসব ফুরুয়ী ইখতিলাফের সমাধান বের করতে আর কোন মাসয়ালায় কোন ইমামের ইজতিহাদ উত্তম তা বের করতে গিয়ে সকল সময় ব্যয় করতে থাকবে?
নাকি মূল ও বড় বড় সমস্যার সমাধানে সময় দিবে? সকল তাগুতদেরকে হটানোর জন্য সময় দিবে?
সকল মুরতাদ সরকারকে হটিয়ে ইসলামী শরীয়াত প্রতিষ্টা করার জন্য সময় দিবে?
জিহাদ-ক্বিতাল – যা মুসলিম উম্মাহকে পুনরায় গৌরবোজ্জ্বল অধ্যায়ে’ নিয়ে যাওয়ার পথ, যা আল্লাহর প্রদত্ত লাঞ্চনা থেকে বাঁচার পথ, সেটাতে সময় দিবে?
ধরুন, বিতরের নামাজের ব্যাপারে ৫/৬ মাস বিভিন্ন মাদ্রাসায় হাঁটাহাটি করে, বিভিন্ন আলেমদের মতামত জেনে, তাদের সকল যুক্তি-দলীল জেনে, নিজেরা আবার সেগুলোর বিচার-বিশ্লেষণ করে আমরা আমাদের বুঝ অনুযায়ী একটা স্থির সিদ্ধান্তে পৌঁছাতে সামর্থ হলাম। এরপর আবার হটাৎ সামনে আসলো রফে-ইয়াদাইনের হাদিস, এরপর আত্তাহিয়াতুতে আঙ্গুল নাড়ানো, এরপর আসলো ঈদের নামাজে ১২ তাকবীরের হাদিস, এরপর আসলো তারাবীর নামাজের ৮ রাকাতের হাদিস, এরপর আসলো কোন দিন ঈদ – স্থানীয় চাঁদ নাকি বিশ্বব্যাপী চাঁদ এই আলোচনা ইত্যাদি।
(২-ঘ) এখন এই রকম প্রত্যেকটা মাসয়ালায় যদি আমরা ৩/৪ মাস করে হাঁটাহাঁটি করে সব পক্ষের মতামত, যুক্তি-তর্ক, দলীল-পত্র সাধ্যমতো যাচাই–বাছাই করে চলতে থাকি, আমাদের সারাটা জীবনই তো তাহলে এই পথে কেটে যাবে।
– তাহলে আমরা জিহাদ করবো কখন?
– তাহলে আমরা কিতাল করবো কখন?
– তাহলে আমরা গাযওয়ায়ে হিন্দে যাবো কখন?
– তাহলে আমরা আরাকানের মুসলমানদের জন্য জিহাদে যাবো কখন?
(২-ঙ) এইভাবে ফিকহের প্রত্যেকটা মাসয়ালায় সঠিক মত বের করার চেষ্টায় ব্রতী হওয়া কি প্রত্যেক মুসলমানের জন্য জরুরী?
(২-চ) বর্তমানে উম্মতের এই দুর্যোগের সময়ে এসব ফুরুয়ী মাসয়ালার পিছনে কতটুকু সময় দেয়া যুক্তি-বুদ্ধি-ইনসাফ ও হিকমতের দাবী বলে আপনি মনে করেন?
(২-ছ) আর কতটুকু সময় এখন জিহাদ ফি সাবিলিল্লাহ এর প্রস্তুতির জন্য দেয়া উচিত?
প্রশ্ন তিন
মুফতী মুহাম্মাদ শফী (রঃ) “জাওয়াহিরুল ফিকহ” গ্রন্থের “ওয়াহদাতে উম্মত” রিসালায় বলেছেনঃ
“রাজনীতি ও অর্থনীতির অঙ্গনে এবং পদ ও পদবীর প্রতিযোগিতার ক্ষেত্রে যে বাড়াবাড়ি ও সীমালঙ্ঘন তার প্রতিকার তো আমাদের সাধ্যে নেই। কিন্তু দ্বীনী ও ধর্মীয় কাজে নিয়োজিত দলগুলোর নীতি ও কর্মপন্থার যে বিরোধ তা বোধ হয় দূর করা সম্ভব। কারণ সবার লক্ষ্য অভিন্ন। আর লক্ষ্য অর্জনে সফলতার জন্য তা অপরিহার্য। যদি আমরা ইসলামের বুনিয়াদী উসূল ও মৌলনীতি সংরক্ষণের এবং নাস্তিকতা ও ধর্মহীনতার স্রোত মোকাবেলাকে সত্যিকার অর্থে মূল লক্ষ্য মনে করি তাহলে এটিই সেই ঐক্যের বিন্দু, যেখানে এসে মুসলমানদের সকল ফের্কা ও সব দল একত্রিত হয়ে কাজ করতে পারে আর তখনই এই স্রোতের বিপরীতে কোনো বলিষ্ঠ পদক্ষেপ কার্যকর হতে পারে।
কিন্তু বাস্তব অবস্থার দিকে তাকালে বলতে হয়, এই মূল লক্ষ্যটিই আমাদের দৃষ্টি থেকে গায়েব হয়ে গেছে। এ কারণে আমাদের সমস্ত সামর্থ্য এবং জ্ঞান ও গবেষণার সমুদয় শক্তি নিজেদের ইখতিলাফি মাসআলায় ব্যয় হচ্ছে। ওগুলোই আমাদের ওয়াজ, জলসা, পত্রিকা ও বই-পুস্তকের আলোচ্য বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। আমাদের এমন কর্মকান্ডে সাধারণ মানুষ এ কথা মনে করতে বাধ্য হচ্ছে যে, ইসলাম ধর্ম কেবল এই দুই-চার জিনিসেরই নাম। আরো আক্ষেপের বিষয় এই যে, ইখতিলাফী মাসআলাসমূহে যেই দিকটি কেউ অবলম্বন করেছে তার বিপরীতটিকে গোমরাহী এবং ইসলামের শত্রুতা আখ্যা দিচ্ছে। ফলে আমাদের যে শক্তি কুফুরি, নাস্তিকতা, ধর্মহীনতা এবং সমাজে বাড়তে থাকা বেহায়াপনার মোকাবেলায় ব্যয় হতে পারত তা এখন পরস্পর কলহ-বিবাদে ব্যয় হচ্ছে। ইসলাম ও ঈমান আমাদেরকে যে ময়দানে লড়াই ও আত্মত্যাগের আহবান জানায় সেই ময়দান শত্রুর আক্রমণের জন্য খালি পড়ে আছে। আমাদের সমাজ অপরাধ ও অন্যায়ে ভরপুর, আমল-আখলাক বরবাদ, চুক্তি ও লেনদেনে ধোঁকাবাজি, সুদ, জুয়া, মদ, শূকর, অশ্লীলতা, নির্লজ্জতা ও অপরাধপ্রবণতা আমাদের জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে মিশে গেছে।
প্রশ্ন হল, আম্বিয়া কেরামের উত্তরসূরী এবং দেশ ও ধর্মের প্রহরীদের নিজেদের মধ্যেকার মতপার্থক্যের বেলায় যতটা সংক্ষুব্ধ হতে দেখা যায় তার অর্ধেকও কেন সেসব খোদাদ্রোহীদের বেলায় দেখা যায় না? এবং পরস্পর চিন্তাগত মতপার্থক্যের বেলায় যেমন ঈমানী জোশ প্রকাশ পায় তা ঈমানের এই গুরুত্বপূর্ণ ক্ষেত্রে কেন প্রকাশ পায় না? আমাদের বাকশক্তি এবং লেখনীশক্তি যেমন শৌর্যবীর্যের সাথে নিজেদের ইখতিলাফি মাসআলায় লড়াই করে তার সামান্যতম অংশও কেন ঈমানের মৌলিক বিষয়ের উপর আসা হুমকির মোকাবেলায় ব্যয় হয় না? মুসলমানদেরকে মুরতাদ বানানোর প্রচেষ্টার বিরুদ্ধে আমরা সকলে কেন সিসাঢালা প্রাচীরের মতো রুখে দাঁড়াই না? সর্বোপরি আমরা এ বিষয়ে কেন চিন্তা করি না যে, নবী প্রেরণ ও কুরআন নাযিলের ঐ মহান উদ্দেশ্য, যা পৃথিবীতে বিপ্লব সৃষ্টি করেছে এবং যা পরকে আপন বানিয়ে নিয়েছে, যা আদম সন্তানদেরকে পশুত্ব থেকে মুক্ত করে মানবতার মর্যাদা দিয়েছে এবং যা সমগ্র দুনিয়াকে ইসলামের আশ্রয়কেন্দ্র বানিয়েছে তা কি শুধু এই সব বিষয়ই ছিল, যার ভিতর আমরা লিপ্ত হয়ে আছি। এবং অন্যদেরকে হেদায়েতের পথে আনার তরীকা ও পয়গম্বরসুলভ দাওয়াত দেওয়ার কি এটাই ছিল ভাষা, যা আজ আমরা অবলম্বন করেছি?
এখনো কি সময় হয়নি যে, ঈমানদারদের অন্তরগুলো আল্লাহর স্মরণ ও তার নাযিলকৃত সত্যের সামনে অবনত হবে …
শেষ পর্যন্ত তাহলে ঐ সময় কবে আসবে যখন আমরা শাখাগত বিষয়-আশয় থেকে কিছুটা অগ্রসর হয়ে ইসলামের মৌলিক নীতিমালার সংরক্ষণ এবং অবক্ষয়প্রাপ্ত সমাজের সংশোধনকে নিজেদের আসল কর্তব্য মনে করব। দেশের মধ্যে খৃস্টবাদ ও কমিউনিজমের সর্বগ্রাসী সয়লাবের খবর নিব। কাদিয়ানীদের হাদীস অস্বীকার ও ধর্ম বিকৃতির জন্য কায়েম করা প্রতিষ্ঠানগুলোকে পয়গম্বরসুলভ দাওয়াত ও এসলাহের মাধ্যমে মোকাবেলা করব।
আর যদি আমরা এগুলো না করি এবং হাশরের ময়দানে রাসূলে কারীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাদেরকে এ প্রশ্ন করেন যে, আমার দ্বীন ও শরীয়তের উপর এই হামলা হচ্ছিল, ইসলামের নামে কুফরি বিস্তার লাভ করছিল, আমার উম্মতকে আমার দুশমনের উম্মত বানানোর ধারাবাহিক প্রচেষ্টা চলছিল, কুরআন ও সুন্নাহর প্রকাশ্য বিকৃতি ঘটছিল, আল্লাহ ও রাসূলের প্রকাশ্য নাফরমানি করা হচ্ছিল তখন তোমরা ইলমের দাবীদারেরা কোথায় ছিলে? তোমরা এর মোকাবেলায় কতটা মেহনত এবং ত্যাগ স্বীকার করেছ? কতজন বিপথগামী ব্যক্তিকে পথে এনেছ? তো আমাদের ভেবে দেখা উচিত সেদিন আমাদের উত্তর কী হবে?”
(৩-ক) মুফতী শফি (রঃ) এর উপরুক্ত কথাগুলোর ব্যাপারে আপনার মূল্যায়ন কি? আপনি কি তাঁর উপরুক্ত কথাগুলোর সাথে একমত পোষণ করেন?
(৩-খ) এসব ফুরুয়ী মাসয়ালায় ইখতেলাফের কারণে হানাফী-আহলে হাদিস বিরোধ, রেষা-রেষিকে আপনি কিভাবে দেখেন?
(৩-গ) এসব মাসয়ালায় মতবিরোধের কারণে একে অন্যের পিছনে নামাজ না পড়াকে আপনি কিভাবে দেখেন?
(৩-ঘ) এসব মাসয়ালায় মতবিরোধের কারণে হানাফী, আহলে হাদিস ও বিভিন্ন মাসলাকের অনুসারীদের একসাথে জিহাদ না করাকে আপনি কিভাবে দেখেন?
(৩-ঙ) এসব মাসয়ালায় মতবিরোধের কারণে কাফির-মুশরিক-মুরতাদ তথা মূল শত্রুদেরকে ভুলে গিয়ে, মূল শত্রুদের বিরুদ্ধে সময় না দিয়ে, এসব মাসয়ালার পিছনে প্রচুর সময় ব্যয় করাকে আপনি কিভাবে দেখেন?
(৩-চ) এসব মাসয়ালায় মতবিরোধের কারণে, এসব মাসয়ালা নিয়ে তর্ক-বিতর্কের কারণে, এসব মাসয়ালা নিয়ে বাক-বিতন্ডার কারণে, এসব মাসয়ালা নিয়ে যুক্তি-পাল্টা যুক্তির কারণে পুরো জিহাদ ফি সাবিলিল্লাহর কাজ, জিহাদ ফি সাবিলিল্লাহর প্রস্তুতির কাজ যদি পিছিয়ে যেতে থাকে, পিছিয়ে যাবার সম্ভাবনা দেখা দেয়, তাহলে এই ব্যাপারে আমাদের সকলের করণীয় কি হবে বলে আপনি মনে করেন?
————————–
নোটঃ কোন সহৃদয় পাঠক যদি এই প্রশ্নের একটি প্রিন্ট কপি সম্মানিত শাইখের কাছে পৌঁছে দেন, তাহলে সেটা অনেকের জন্য উপকারী হবে এবং আল্লাহর কাছ থেকে অনেক প্রতিদান পাবেন ইনশাআল্লাহ।
doc: http://www.sendspace.com/file/ngj28d
pdf: http://www.sendspace.com/file/101i5u
মুজাহিদীনরা খারেজী কী?
একটি বিষয় খুবই আমাকে খুব অবাক করে। আমাদের সমাজে কিছু লোক আছে যারা (মুনাফিকী বা অজ্ঞতাবশত) বলে আমরা মুজাহিদীনদের সাপোর্ট করি। আবার এইসব লোক জিহাদের নেতৃত্বদানকারী মুজাহিদীন আলেমদের (যেমনঃ শায়খ ওসামা বিন লাদেন (রহ), শায়খ আনোয়ার আল-আওলাকী (রহ), শায়খ আবু আসিম আল-মাকদিসী, শায়খ আবু হামজা আল-মিশরী……………… এরকম অনেক শায়খ যারা যুদ্ধে শহীদ হচ্ছে বা এখনো নেতৃত্ব দান করছে বা সারাবিশ্বে মুসলিমদের জিহাদের জন্য উৎসাহিত করছে) খারেজী বলে ঘোষণা করছে। এইসব মুজাহিদীন আলেমদের আপরাধ, তারা বর্তমান বিশ্বের (মুরতাদ) শাসকদের তাকফীর করে থাকে আর (দুনিয়াদার মুসলিমদের প্রভু) আমেরিকার বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে যাচ্ছে। মনে রাখবেন, কুফফারদের কাছে মুজাহিদীনরা সন্ত্রাসী হতে পারে, দুনিয়ার চাকচিক্যে লালিত (দুনিয়াদার ও নামধারী) মুসলিমদের কাছে তারা খারেজী হতে পারে; তবে আল্লাহর কাছে তারা (ইনশা-আল্লাহ) অবশ্যই সন্মানিত।
আসলে মুনাফিক বা অজ্ঞ এইসব লোক আল্লাহর প্রিয় বান্দাদের বিরোধিতা করে আল্লাহর গজবে পতিত হচ্ছে। এইসব লোকদের ভেবে দেখা উচিত, তারা কাদের বিরোধিতা করছে, যারা দামী গাড়ি, বাড়ি,আরাম আয়েশ……………… ত্যাগ করে পাহাড়ের গুহাকে বেছে নিয়েছে আল্লাহর সন্তষ্টি জন্য আর কাফেরদের সাথে যুদ্ধ চালিয়ে যাচ্ছে আল্লাহর দ্বীনকে উঁচু করার মানসে আর শহীদ হচ্ছে আল্লাহর রাস্তায়। সুতরাং আপনাদের আল্লাহকে যথাযথ ভয় করা উচিত। আল্লাহ তায়ালা জিহাদে আত্বনিয়োগকারীদের সম্পর্কে বলেন,
তারাই মুমিন, যারা আল্লাহ ও তাঁর রসূলের প্রতি ঈমান আনার পর সন্দেহ পোষণ করে না এবং আল্লাহর পথে প্রাণ ও ধন-সম্পদ দ্বারা জেহাদ করে। তারাই সত্যনিষ্ঠ। [আল-হুজুরাতঃ ১৫]
যারা আমার পথে সাধনায় আত্মনিয়োগ করে, আমি অবশ্যই তাদেরকে আমার পথে পরিচালিত করব। নিশ্চয় আল্লাহ সৎকর্মপরায়ণদের সাথে আছেন। [আল-আনকাবুতঃ ৬৯]
আর যারা আল্লাহর রাহে নিহত হয়, তাদেরকে তুমি কখনো মৃত মনে করো না। বরং তারা নিজেদের পালনকর্তার নিকট জীবিত ও জীবিকাপ্রাপ্ত। আল্লাহ নিজের অনুগ্রহ থেকে যা দান করেছেন তার প্রেক্ষিতে তারা আনন্দ উদযাপন করছে। আর যারা এখনও তাদের কাছে এসে পৌঁছেনি তাদের পেছনে তাদের জন্যে আনন্দ প্রকাশ করে। কারণ, তাদের কোন ভয় ভীতিও নেই এবং কোন চিন্তা ভাবনাও নেই। আল্লাহর নেয়ামত ও অনুগ্রহের জন্যে তারা আনন্দ প্রকাশ করে এবং তা এভাবে যে, আল্লাহ, ঈমানদারদের শ্রমফল বিনষ্ট করেন না। [আলে-ইমরানঃ ১৬৯-১৭১]
তাই আসুন, মুজাহি্দীনদের বিরোধিতা বাদ দিয়ে তাদের সাথে একাত্বতা ঘোষণা করি, সচেষ্ট হয় আল্লাহর জমীনে আল্লাহর দ্বি কায়েম করতে।
আসুন বিস্তারিতভাবে জেনে নিই তাকফীর ও মানবরচিত বিধান সম্পর্কেঃ http://islameralo.wordpress.com/2012/12/31/be-aware-of-takfir-bangla-version/
এছড়াও জিহাদ বিষয়ক যেকোন প্রশ্নের উওর পেতে ভিসিট করুনঃ http://salafiyyah-jadeedah.tripod.com/
আল্লাহ আমাদের সকলকে সত্যিকার দ্বীনের জ্ঞান দান করুন। আমিন।।
উৎসঃ http://www.facebook.com/be.united.muslims
Assalamualikum. Bhai Ami Kolkata’India theke apnader aei blog access kori. Apnader aei site khub helpfull. Amar ekta request aei je jodi apnara paren tahole Tafhimul Quran uplad korun. Ami Kolkatate tafhimul quran er hard copy pachchina. Allahhafej.
Assalamu alikum, vai apnara jodi paren jal hadith niye boy golo upload korle amader upokar hoto. tahole amra jal hadith golo theke bese thakte partam. Please boy golo jodi paren upload kore diben.
আল-বিদায়া ওয়ান নিহায়া (৫ম থেকে ৮ম খন্ড) -ইমাম ইবন কাসীর (রহ.)
তাফসীর আত-তাবারী (১ম থেকে ১১তম খন্ড)- ইসলামিক ফাইন্ডেশন বাংলাদেশ
সহীহ আবু দাউদ -নাসিরুদ্দীন আলবানী কতৃক তাহক্বীকৃত
Ai boi gulo aschna kno?
As Salaamualaikum warahmatullaahi wa barakatuh.
Ami amar ontorer moni kutha theke dhonnobad janai ai siter kortipokhoke.
Darun Anando peyesi ami.
Islami boi gulu net theke download kora amar ak boro uddesho. Ami praayi nete kitab gulu khuje bedai. Ak hothat ‘islami boi’ nojore pore gelo. Alhamdulilla ai site dara amar 50% monobancha puron hoyese.
Fajazakumullaahu ahsanul zaja. 🙂
As Salaamualaikum warahmatullaahi wa barakatuh.
Ami amar ontorer moni kutha theke dhonnobad janai ai siter kortipokhoke.
Darun Anando peyesi ami.
Islami boi gulu net theke download kora amar ak boro uddesho. Ami praayi nete kitab gulu khuje bedai. Ak hothat ‘islami boi’ nojore pore gelo. Alhamdulilla ai site dara amar 50% monobancha puron hoyese.
Fajazakumullaahu ahsanul zaja.
ভই আল-বিদায়া ওয়া আন-নিহায়ার ৮ম খণ্ড কবে পাব ????? দয়া একটু জানাবেন ???
I also need 5th & 8th part
আল কুরআন একাডেমির বাংলা অনুবাদটি ডওনলোড হচেছ না কেন?
I can’t read Bengali Hadith at the blog on the online.I hope you will take essential step about this fact.
Tafsir e jalalain add korte parle khub khushi hotam.
ব মতাদর্শ অনুযায়ী প্রয়োজনীয় ইসলামী শিক্ষা-দীক্ষার ব্যবস্থা।
৫. ইসলামী রাষ্ট্রের অপরিহার্য কর্তব্য হবে, বিশ্ব মুসলিমের সাথে ঐক্য ও একাত্মতাকে সুদৃঢ় করা এবং রাষ্ট্রের মুসলিম অধিবাসীদের মাঝে জাহহেলিয়াতের বিভেদ-বিভাজনের প্রেরণা যথা-বংশ, ভাষা, অঞ্চল ও অন্যান্য পার্থিব বৈশিষ্ট্যভিত্তিক বিভেদ-চেতনার পথ রুদ্ধ করে মুসলিম উম্মাহর ঐক্য ও সংহতি রক্ষার শক্তিশালী ব্যবস্থা গ্রহণ করা।
৬. রাষ্ট্র জাতি-ধর্ম নির্বিশেষে এমন সকল নাগরিকের অপরিহার্য প
As Salamu Alaikum, Internet e Bangla Islamic Book for Children search korte korte ei site ta dekhte pelam. Amar Howrah, West Bengal, India te ekti Islamic Primary School ache (upto Class IV). Ami sei school er students der janyo valo (sathik Aqeeda, Fiqh etc) Islamic book khunje pachhi na. Tai keu jadi er sandhan dite paren khub valo hoi. Allah apnake reward deben. You can send me email at ulu.howrah@gmail.com.
assalamualaikim. apnaaderke shukria janachchi amon akti mulloban sdite et jonno. apnaderke bisheshvabe onurodh korchi (1).hidaya o (2) elaus sunan. books 2ti post korar jonno. book 2ti islamic foundation theke publish hoyeche. allah apnaderke kobul korun.
আস্সালামু আলাইকুম এই সাইট টি আমার খুব প্রিয়
আস্সালামু আলাইকুম এই সাইট টি আমার খুব প্রিয় আল্লাহ তালা আপনাদের কে এর প্রতিধান যেন দান করেন
Apnader PDF File Download Kore Dekte Pachhhi na. Or Open Hchhe Na …….. Massage “There wsa an error document”
Adobe Reader download kore nen.
Adobe Reader 9 দিয়ে ওপেন করুন।
a
khub bhalo laglo ei site dekhe. anek kichu ache ekhane. tobe ami je boita khujchilam amale reja ba jekono amaler boi seta pelam na. eta upload kore dile khub bhalo hoi
khub sundar lagchhey ei site take dekhe Alah kobul korenen
As Salamu alaikum,
Can you guys plz scan and upload Sahih Muslim from Islamic Foundation Bangladesh plz. I have the one that you have but need the other one. Thanks.
jadogor o jotisir golai daralo torbari book tar tikana sai.
আসসালামু আলাইকুম , বিদায়া ওয়ান নেহায়া -৫ম ও ৮ম খন্ড কবে নাগাদ পাওয়া যাবে ? অপেক্ষার প্রহর আর শেষ হচ্ছেনা ।
সমস্ত প্রশংসা একমাত্র আল্লাহর নিমিত্ত। আমি https://islamiboi.wordpress.com/ এর নিয়মিত দর্শক। এখান থেকে আমি অনেক বইপত্র ডাউনলোড করেছি। কিন্ত কিছুদিন দেখছি ডাউনলোড করতে গেলেই https://www.box.com/ নামক সাইটটিতে ঢুকে যাচ্ছে তবে ডাউনলোড হচ্ছে না। ওখানে Login করলেও ডাউনলোড হচ্ছে না। দয়া করে যদি একটু পরামর্শ দেন কিভাবে ডাউনলোড করতে পারব তাহলে উপকৃত হতাম।
এই সাইটটির সার্বিক সফলতা কামনা করে বিদায় নিলাম।
ইতি – দোওয়া প্রার্থী আহকার احقر حبيب الله
আসসালামুআলাইকুম
ভাই ডাউনলোডের সাময়িক অসুবিধার জন্যে আমরা দুঃখিত। প্রতিটি লিংকের যে বিকল্প ডাউনলোড লিংক দেয়া আছে তা থেকে ইনশাল্লাহ আপনি ডাউনলোড করতে পারবেন। অসংখ্য ভিজিটর বইগুলো ডাউনলোড করার কারণে https://www.box.com/ সাইটের ফ্রি ব্যান্ডউইডথ শেষ হয়ে যাওয়ায় এ সমস্যাটি হচ্ছে। ইনশাল্লাহ সমস্যাটি খুব বেশিদিন থাকবেনা।
আসসালামু আ’লাইকুম।
এই সাইটে দেওয়া তাফসীরে ইবনে কাসির এর অনুবাদ করেছেন কে? এবং কোন প্রকাশনী থেকে প্রকাশিত? জানালে বিশেষভাবে উপকৃত হব।
তাফসীর ইবনে কাসীর অনুবাদ করেছেন ড.মুজীবুর রহমান। প্রথমে ইসলামিক ফাউন্ডেশন করলেও এখন এটি হুসাইন আল মাদানী প্রকাশনী থেকে প্রকাশিত হচ্চে।
Hossain Al-Madani Prokashoni
38 Northsouth Road
Bangshal, Dhaka – 1100
Tel :880-2-7114238
Mobile :880-1915-706323
Email :info@Hossainalmadani.com
অথবা ক্লিক করুন : http://hossainalmadani.com/contact.html
আর যদি রাজশাহীর আশেপাশে থাকেন তাহলে এই লাইব্রেরীতে পাবেন।
ওয়াহিদীয়া ইসলামিয়া লাইব্রেরী,
মাদ্রাসা মার্কেট, রাণীবাজার,
রাজশাহী। মোবাইল-০১৯২২৫৮৯৬৪৫
jazakallahu khairan.
Alhamdulillah, jazakallah khaer all of the team this site. i need to bangla qasas ul ambiya. plz.
Very Good site
Ami apnadar websaidar natun sadassa
Please load book subject as islam in beed o puran(Bengali language)
Please update islam in bed o puran in bengali
Dear Admin, As-salamu alaykum. Please upload Al Bidaya Wan Nihaya Vol. No. 5, 8, 10, 11, 12, 13 & 14. I found faults in Al Bidaya Wan Nihaya Vol. No. 7. Because it is too small in size and more importantly, it is corrupted. Please consider re-uploading.
আরও কিছু ভাল বই পাবেন এই সাইটটিটে http://jihadesomadhaan.wordpress.com/
Dear Authority, just recently I came to know about your website. I was desperately looking for Tafsir Ibn Kasir, and found out your site. I simply can’t express my gratitude and thanks for your great great help and support. Let the wisdom, peace, message of Allah reaches to the mass of Bangladeshis, both local and especially overseas; who are eager to look back to the root of Islam; which is the ultimate source of success and prosporous.. Zajakallah khair… TANVIR AHMED ….
Alhamdulillah. Thanks and gratitude to the authority of this site. I have downloaded all parts of Sahi Muslim Sharif and some part of Sahi Bukhari Sharif. But I could not download the part 1, 2, 8, & 10 of Sahi Bukhari Sharif. Those for part files (PDF) may got some problems. I am drawing attention to the authority. Would you please solve the problems, so that I can download the above parts of Sahi Bukhari Sharif. Thanks. This is emergency.
Asslamualikum,
Where is the 8th part of AL-BIDIAH….It is a very usefull site for every Muslim.
zajaka allahu khairan. Very important site and good looking too. It should take more time to adorn it with the most prominent books. And you are requested to upload more books on akida. You can give a link to http://www.islamhouse.net
আমার কাছে খুব ভাল লেগেছে। তবে সামান্য সংশোধনী আছে। আপনাদের প্রকাশিত কুরআন শরীফের সহজ বাংলা অণুবাদটির 29 ও 30 পুষ্ঠা আসেনি, অর্থাৎ সূরা বাকারার 188 থেকে 196 নং আয়াত পর্যন্ত নাই। আশা করি সংশোধন করে নিবেন।
will any one give me the book names where i can find about “ulil amr” ,”Imam mehedi” & “the history of 1st 100 asmani kitab” (we all know more or less about 4 asmani kitab but what about 1st 100…
Dear Admin, Assalamu Alaikum… please upload ALBIDYA WA AN NIHAYA part-5, 8, 10
আপনাদের কাজের প্রতি মানুষে আগ্রহ আছে আমিও আপনাদের সাইডে ডুকি আমি ছোট মানুষ হিসেবে আপনাদের একটা মতামত দিলাম ১। ভাই আপনারা ঐ সমস্ত বই ঈ প্রকাশ করেন যে গুলো অন্যরাও প্রকাশ করেছে,অথচ বই গুলো আপনাদের প্রকাষের আগেই অন্যরা সাইডে দিয়ে দিয়েছে অত:এব আপনাদের উচিত হল যে বই গুলি এখনো সাইডে আসেনি সে গুলো দেয়া ।যেমন:১।মুসনাদে আহমদ তাহ ক্বীক্ব:শ্তআইব আরনাঊত্ব ২।বাইহাকী-আস সুনানুল কুবরা.তাহকীক:আব্দুল কাদের আত্বা ৳এই বই গুলি প্রকাশ করুন ।
gurababd is changed as: http://gurabamedia.wordpress.com/
Assalamualaikum,
PDF bangla translation of Quran is really a helpful document to understand Quran. I noticed some of the pages are missing from the original copy. I think 4 pages are missing in PDF file. Could you please include missing pages in the file and post an updated version of it?
Jazakallah khair
dear islami-boi team, assalamualikum. jazakallah khairan for your sincere effort.. Will “Al bidaya wa nihaya” 5th and 8th part be published…?
Abu Dawood er 5th part sisnot published
Alhamdolillah carry on but becareful about the saudi salafiz
jashim uddin rahmanir new lecter chai
jodo,tabis,taka mokti pata AL KHORAN ar sikkisa sompokito book sai.
এ সম্পর্কিত বই পেতে হলে ভিজিট করুন http://islamicbooksbangla.wordpress.com/akida । এই সাইটে ইসলামের সহীহ আকীদা অর্থাৎ সুন্নাত ওয়াল জামাআতের আকীদার উপরে ভাল কিছু বই পেতে পারেন।
jado, tabis, taka mokti pata AL KHORAN AR sikkisa somporkito book dorkar.
হযরত খাদিজা (রা) জীবনি বইটি দড়কার
Assalamu-alaiku.
ami tirmiji download korte parsi na. pls help me.
age sinup koro ejaz
1st,2nd, 9th & 10th part of Bukhari Sharif is Missing. ( Showing message ” page missing”)
“Moro Vaskor” writen by Golam Mostafa “Islamic Foundation” er book ti upload korben
Book ti classified,
muslim monihisider itihas sombolit book gula jodi aro add kora jaito tahole bhalo hoy
BHAIJAN,
ASSALAMUALAIKUM,
NUTUN JAKISU UPLOAD KOREN AME DOWNLOAD KORE,
KINTU DORKARE PAGE PRINT KORTE PARENA.PRINTING OPTIONS BLOCKED.OMAR IBN/ALBIDAYA 6,7/TIRMIZI 4 ETC.
PLS HELP ME.
Walaikuassalam
bhai
bishoyta inshallah dekha hosche.
Alhamduliliah,all the activties of these sites are fine, specially Tafsir, Hadith and Islamic Literature. Now Pl Upload the world famous Tafsir Tafhimul Quran.
আল বিদায়া ওয়ান নিহায়া এর পাঁচ আট এবং দশ নম্বর খন্ড আপ্লোড কবে দিবেন ভাই? ওয়েট করতে করতে শেষ হয়ে গেলাম। আর পারলে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের অন্যান্য বইগুলো ধারাবাহিকভাবে আপলোড করবেন আশা করি। আপনাদের সুন্দর প্রচেষ্টার জন্য আল্লাহ আপনাদের উত্তম প্রতিদান দিন ।
I am not happy to see this side, becuse thare are no any QURAN in bangla translat font. Please add bangla quran font softwere for mobile download. May ALLAH help u.
আজকে মুসলমানরা পৃথিবীর সবচে অধপতিত জাতিতে পরিনত হয়েছে যখন থেকে তারা আল্লাহর দেয়া জীবন ব্যবস্থা ইসলাম এর চরচা বাদ দিয়ে কাফের মুশ্রিকদের জীবন ব্যবাথা কে গ্রহন করেছে। তাই আজকে কাফের জাতি মুসল্মান্দের প্রিয় রাসুল (স) কে নিয়ে কটাক্ষ করতে সাহস পায়। আর আমাদের শাসকরা ইসলামের লেবাস লাগিয়ে কাফেরদের দালালী করাতে ব্যশ্ত। কাজেই এই কুফর গনতান্ত্রিক জীবন ব্যবস্থা বাদ দিয়ে ইসলামী জীবন ব্যবস্থা খিলাফার দাবী তুলুন। মুক্তির এক পথ খিলাফাত খিলাফাত।
I’m very very happy.. all thanks to be ALLAH all praise to be ALLAH. And admin jazakallahu khairan….
Allahummagferli oa Magferlahu.Amin
Salam u Walai kum WR.
Plz Upload the World famous Tafhimul Quran ASAP.
Ragerds.
Tafhimul Quran is not world famous, eta mostly criticized akta tafsir ( JA TE NOBI O SAHABA DER SHOMALOCHONA KORA HOISE!!!!) moududi naam er akta culprit er lekha!!!!!!!!!!!!!
aPNI EI SITE tAFSIR E iBN E kASIR AHOHO ARO ONEK TAFSIR PABEN JA HAJAR BOSOR ER ALEM DER DARA SHIKRITO,.
Aponader jumuar khutba ama k valo lage karon quran abong shih hadis dara mile.
Assalamu alaikum
Site te asadharon sundar haychy.
Alla apnader sahajjo karun.
## kechu prosno mony alo ! apnader jabab caiche . vhul haly Khama karben. apnader sitey prokaseto boi gulur anubad ke 100% sahi ? Abong kona boi Ty ke ! Ak tarofa /rajnoitek sartho / kona dhoreo gosther nejorsho motamot / athoba jekona sangjojan/ beojan athoba dhormeo gorame / barabare sarbopare kona vhul nai ! Aei nescaota ke apnara 100 % rakha karechan ? Allah abong rachul s.a.o abong islamer purno itehas ke samunnato rekhychan ?
is it possible to manage “JAADUL MAAD” it would be greatful….Noor
সাইটা আমার খুব িপয
I FAILURE TO DOWNLOAD THE 2ND PART OF ‘AL BIDAYA WAN NIHAYA’. PLS SUGGEST ME HOW IT WOULD BE POSSIBLE.
ALSO A REQUEST FOR ‘TARIKH E TABARI’ IN BENGALI.
very good site: http://www.banglawaz.tk/
Still i am unable to download two part of sahih bukhari (its 1at and 10th) so please try to solve it as soon as possible because i need it urgently.
khuda hafez
Assalamualaikum
bhai solution er chesta cholse.
jjk
আসসালামো আলাইকুম,
গেট আপটা দারুন আকর্ষনীয় হয়েছে। ইলমুত তাফসির বইটি আপলোড করার জন্য বিশেষ শুকরিয়া জানাচ্ছি।আপনার খেদমতের কাছে ঋণী থাকব।আল্লাহ আপনাকে যাজায়ে খাইর দান করুন।
vai amar PC te apnader lekha boi guli support korsena keno? shomadhan diye shighroi janaben plz
Assalamualaikum
Bhai bishoyti inshallah dekha hosche.
maximum Link e kaj kore na . thik kore den na link gula , plzz, 4 shared er link gulu thik ase .
Assalamualaikum
Bishoytir ekti shohoj shomadhan er babostha hosche inshallah.
Assalamu Alaikum
Thanks a lot for your afford and Zazakallah.
Please Provide us books by Imam Abu Hanifa (RA) If you can in Bengali format.
It will help us a lot.
again
Thanks a lot for your afford and Zazakallah.
“ইমরান বিন হুসাইন থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন আমার উম্মতের একটি দল হকের পক্ষে যুদ্ধ করতে থাকবে। যারা তাদের বিরোধীদের উপর বিজয়ী থাকবে। তাদেরই সর্বশেষ দলটি মসিহে দাজ্জালের বিরূদ্ধে যুদ্ধ করবে।” [সুনানে আবু দাউদ]
বর্তমানে যারা নিজেদেরকে ‘আত তায়েফাতুল মানসুরাহ’র অনুসারী হিসেবে দাবী করে অথচ জিহাদের নাম শুনলে তাদের চেহারা মলিন হয়ে যায়, কপালে ভাঁজ পরে যায়, রাগে-ক্ষোভে দাঁত কড়মড় করে, হৃদপিন্ডের স্পন্দন বেড়ে যায় তাদের জানা উচিৎ যে, ঈসা (আ:) যুদ্ধ করবেন, ইমাম মাহদীও যুদ্ধ করবেন।
সুতরাং যারা কোন পরাশক্তির চোখ রাঙ্গানী আর অস্ত্রের ঝনঝনানীর তোয়াক্কা না করে যুদ্ধ চালিয়ে যাচ্ছেন তারাই ইমাম মাহদীর সঙ্গে এবং ঈসা (আ:) এর সঙ্গে মিলিত হবেন এবং দাজ্জালের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করবেন। আর যারা বর্তমানে জিহাদের বিরোধিতা করছে, জিহাদের অপব্যাখ্যা করছে, মুজাহিদীনদের সমালোচনা করছে এবং তাদেরকে সন্ত্রাসী ও জঙ্গিবাদী বলে আখ্যায়িত করছে। যারা ইয়াহুদী-খৃষ্টান, হিন্দু-বৌদ্ধ, নাস্তিক-মুরতাদ ও ধর্মনিরপেক্ষতাবাদীদের খুশি করার জন্য নফসের জিহাদ, কলমের জিহাদ ও কথার জিহাদ ইত্যাদির দ্বারা অপব্যাখ্যা করছে তারা অচিরেই দাজ্জালের বাহিনীর সঙ্গে মিলিত হয়ে মুজাহিদীনদের বিরুদ্ধে নানারকম ফতওয়া দিবে আর দাজ্জালকে সমর্থন যোগাবে।
bangali-bukhari plz check some hadith are no serial mach plz i think 4000-5000 more no. plz brother
Assalamualaikum
bishoyti inshallah dekha hosche.
jjk
আল হামদুইল্লাহ।ইসলামি বই এর নতুন সাজ ভালো লাগছে,যাযাক আল্লহ।
We want Manobotar Bandhu Rasalullah [saw] . writter- NAYEEM SIDDIQUEE . pub- SATABDI PROKASHONI [BD].
Alhamdulillah
Ami Apnader Website-e Likhte chy. Kintu Kivaba?
Ami Apnader Website-e Likhte chy. Kintu Kivaba?